বাংলদেশের বর্তমান গণতন্ত্রের
আন্দোলনের বাস্তবতায় মধ্যযুগের
কাজীর বিচার :
†`‡ki GLb †h cwiw¯’wZ Zv GKUz e¨vL¨v Kivi Rb¨ GB M‡íi AeZviYv| evsjv‡`k bv‡gi wkïwU‡K †`‡ki `yB †bÎx cÖvq `yB fvM K‡i †d‡j‡Qb| `yB `‡ji A½msMVb †_‡K ïiæ K‡i Wv³vi, mvsevw`K, wkÿK mevB AvR `yB fv‡M wef³| evwK Av‡Q ïay mxgvbv wba©viY| †mUvI GKai‡bi mgvavb Z‡e †QvÆ evsjv‡`k‡K Av‡iv `yB fvM Ki‡j evsjv‡`k bv‡gi †Kvb †`k wek¦gvbwP‡Î †eu‡P _vK‡e bv| †mUv `yB †bÎx Pvb wK bv GL‡bv †evSv hv‡”Q| Avi †mUv m¤¢e n‡”Q bv e‡j mgm¨vi mgvavbI n‡”Q bv| ( সৌজন্যে -৯ / ২ / ১৫ তাঃ আমাদের সময়ে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদন থেকে এই অংশটি নেয়া হয়েছে ৷)
গল্পটা
অনেকেরই জানা ৷ শুধু পেক্ষাপট
ভিন্ন ৷ এক
সন্তানের দাবীদার দুই
মা ৷ শেষ
পর্যন্ত উভয়েই ন্যায়
বিচারের জন্যে কাজীর
দরবারে হাজির হয়ে
ন্যায় বিচারের প্রার্থনা
করেন ৷ কাজী উভয় পক্ষের
যুক্তি শুনে কোনো পক্ষের যুক্তি
নাকচ করতে ব্যর্থ
হন ৷ পরে
তাঁর নিজস্ব যুক্তি
তুলে ধরে উভয়
দাবীদার মাকে জানালেন
যে উভয়ের দাবী ও
তার সমর্থনের যুক্তিতর্কের আলোকে তিনি কোনো
সঠিক সিন্ধান্তে পৌছাতে
পারছেন না ৷
তাই তিনি বিচার
কার্য সমাপ্তির উদ্দেশ্যে
যে পদক্ষেপ নিতে
চলেছেন তা হচ্ছে
উক্ত সন্তানকে তিনি
দ্বিখণ্ডিত করে কেটে
দাবীদার মা দের মধ্য
ভাগ করে দিতে
চান ৷ তিনি
জানতে চান দাবীদার
মা রা কে দ্বিখণ্ডিত
সন্তানের কোন অংশ নিতে আগ্রহী
? তখন এক মা বলেন
তাকে যে কোনো অংশ দিলেই
হবে ৷ আর আসল
মা তার সন্তানের
দাবী ত্যাগ করেন
এবং বলেন আমি
আমার সন্তানের মূত্যু
চাই না ৷
তাই জীবিত অবস্থায়
তার সন্তানকে অন্য
নকল মাকেই দিয়া
দিতে কাজীকে অনুরোধ
জানান ৷ ভিজ্ঞকাজীর
ন্যায় বিচারের সংকট
দূর হয় ৷
তিনি আসল মা কেই
সন্তান হস্তান্তরের আদেশ
প্রদান করেন ৷
বাংলাদেশের
বর্তমান গণতন্ত্র রক্ষার
আন্দোলনের বিচারক হচ্ছেন
দেশের আপামর জণগন ৷ তাই মধ্যযুগের কাজীর
বিচারের মতো জণগনই দেশের এই
সংকট দূর করার দায়িত্ব পালনে
এগিয়ে আসতে হবে ৷
দেশের সত্যিকারের মুক্তিযুদ্ধের
স্বার্থররক্ষাকারীদের হাতে দেশ রক্ষার
এবং দেশ পরিচালনের দায়িত্বভার তুলেদিতে প্রয়োজনীয়
পদক্ষেপ এখনই নিতে হবে ৷ আসল ও
নকল দেশ দরদীদের
এখন চেনার প্রকৃত
সময় এসেছে ৷
এই সুযোগ হাতছাডা
করা দেশের জণগনের
উচিত হবে না ৷
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন