What Was The Proohet;s War n ing About ISIS ?



      

Did Prophet Muhammad Warn Us of ISIS?


             লেখক কাশিফ এন চৌধুরী
“কোরানের নিবিড় পাঠে এটা স্পষ্ট যে, আইএসের মতো দলগুলোর কর্মকাণ্ড ইসলামের বিধি-বিধানের সম্পূর্ণ পরিপন্থীকোরানে একটি হত্যাকাণ্ডকে ‘পুরো মানবজাতিকে নির্মূল করার’ সমতুল্য বলা হয়েছে (সুরা মায়েদাহ) এবং ফিৎনাকে (নৈরাজ্য, বিশৃঙ্খলা) বিবেচনা করা হয়েছে হত্যার চেয়েও গুরুতর অপরাধ হিসেবে (সুরা বাকারা)
“ইসলামে শান্তি, ন্যায়বিচার ও মানবাধিকারের উপর গুরুত্ব দেয়া হয়েছেবিবেকের স্বাধীনতাকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেয়ার পাশাপাশি ধর্মত্যাগ ও ধর্মনিন্দার (ব্লাসফেমি) জন্য ইহজাগতিক শাস্তি নিষিদ্ধ করা হয়েছে


           মধ্যপ্রাচ্যের বড় একটি অংশ দখলে নিয়ে ইসলামিক স্টেট নামের একটি উগ্র ধর্মীয় গোষ্ঠী যখন আতঙ্ক আর বিদ্বেষ ছড়াচ্ছে, পশ্চিমের পাশাপাশি সৌদি আরব, ইরানের মতো দেশ যখন ওই গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেছে, ঠিক তখনই ইসলামের ভেতর থেকে একটি প্রশ্নের উত্তর খুঁজেছেন একজন তরুণ মুসলিম লেখক।

পাকিস্তানি বংশোদ্ভূত মার্কিন নাগরিক কাশিফ এন চৌধুরী হাফিংটন পোস্টে প্রকাশিত এক নিবন্ধে প্রশ্ন রেখেছেন, মুসলমানদের শেষ নবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) কি প্রায় দেড় হাজার বছর আগে এই আইএস-এর বিষয়েই সতর্ক করেছিলেন?
“তিনি (নবী) ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন, এমন এক সময় আসবে যখন নাম ছাড়া ইসলামের আর কিছু থাকবে না, অক্ষর ছাড়া কোরআনের কিছু থাকবে না এবং অনেক ‘মসজিদ জাকজমকে পূর্ণ থাকবে, কিন্তু সত্য পথের নির্দেশনা সেখানে থাকবে না’।”
হাদিস সংকলন ‘মিশকাতুল মাসাবীহ’ থেকে উদ্ধৃত করে কাশিফ লিখেছেন, ‘সেই দিনগুলোতে’ ইসলামের আধ্যাত্মিক মর্ম ‘হারিয়ে যাবে’ এবং অধিকাংশের কাছে ধর্ম ‘সীমাবদ্ধ থাকবে’ কেবল আচারের মধ্যে। ওই সময়ে ইমামরা ‘দুর্নীতিতে নিমজ্জিত’ হবেন, পরিণত হবেন ‘তত্ত্বীয় বিবাদের কেন্দ্রে’।
এই একুশ শতকে হযরত মুহাম্মদের (সা.) সেই ‘ভবিষ্যদ্বাণীর’ সঙ্গে অনেক মিল খুঁজে পাচ্ছেন কাশিফ।
“মুসলিম বিশ্বের একটি উগ্রপন্থি অংশের নেতাদের ক্ষেত্রে এটা কি অদ্ভূত রকম সত্য, যারা এই মিম্বর ব্যবহার করে ছড়াচ্ছেন বিভক্তি আর বিদ্বেষের বাণী।”
চলতি বছর এপ্রিলে মিশরীয় খ্রিস্টানদের হত্যার পর ভিডিও প্রকাশ করে আইএস।
চলতি বছর এপ্রিলে মিশরীয় খ্রিস্টানদের হত্যার পর ভিডিও প্রকাশ করে আইএস।
আর এই বিভক্তি-বিদ্বেষের চিত্র দেখাতে গিয়ে আমেরিকার মুসলিম রাইটার্স গিল্ডের সভাপতি কাশিফ এন চৌধুরী তার নিবন্ধের সূচনাতেই রোজার মধ্যে আইএস-এর হামলায় তিউনিসিয়ার একটি সৈকতে ৩৯ জন এবং কুয়েতে একটি শিয়া মসজিদে প্রায় ৩০ জনকে হত্যার ঘটনা তুলে ধরেছেন।
“কেউ ভিন্নমত পোষণ করলেই তাদের প্রতি খড়্গহস্ত হওয়ার এক কঠোর মনোভাব দেখিয়ে চলেছে আইএস।
তারা ইয়াজিদি ও খ্রিস্টানদের জবাই করছে, কিন্তু তাদের হত্যা-নির্যাতনে শিকার মানুষের একটি বড় অংশই মুসলমান, যারা তাদের কর্তৃত্ব মেনে নিতে অস্বীকার করেছে; প্রতিরোধ গড়েছে।
“যে সুন্নি ইমামরা নিঃশর্ত আনুগত্য প্রকাশে অস্বীকার করছেন এবং যে মুসলিম নারীরা তাদের বিশ্ববিক্ষা মানতে চাননি, তাদেরও হত্যা করছে আইএস।”
source;

         আজিজ হাসান,  বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম

           Did Prophet Muhammad Warn Us of ISIS?


  MAIN ARTICLES , 


In separate attacks last week, ISIS terrorists killed 39 tourists at a beach resort in Tunisia, and close to 30 worshipers at a Shia Mosque in Kuwait. The onslaught came shortly after the group called on its militant Jihadi sympathizers to expand operations in the month of Ramadan.
ISIS has demonstrated an unflinching determination to take out anyone who dares to disagree with it. Its members have slaughtered Yazidis and Christians, but the vast majority of its victims have been Muslims who resist it and refuse to acknowledge its authority. ISIS has even executed Sunni clerics who refused to swear allegiance to it, and Muslim women who did not submit to its worldview.
This feature is shared across all terrorist groups operating in the name of Islam. The vast majority of the victims of the Taliban, for instance, are also Muslims. Hundreds of Shia Muslims have been killed just in the last few years. And I have lost many close friends in similar attacks on the Ahmadi Muslims in Pakistan, Indonesia, Bangladesh, Afghanistan and even in America.
So when some anti-Islam critics keep doggedly associating the faith of us Muslims with the acts of our tormentors, we call them out for their insensitivity.
I do not disagree that part of the motivation for religious extremism is rooted in perverted interpretation of scripture by radical extremists. However, it is dishonest to label the vast majority of Muslims who reject such interpretations as non-devout or "nominal."
An honest study of the Quran shows that groups like ISIS act in complete defiance of the injunctions of Islam. The Quran, for instance, equates one murder to the elimination of the whole human race (5:32), and considers persecution and disorder on earth as an even worse offense (2:217). It lays emphasis on peace, justice and human rights. It champions freedom of conscience and forbids worldly punishment for apostasy and blasphemy.
A study of the traditions of the Prophet Muhammad also demonstrates that he warned us of the rise of religious extremism in this age in astonishing detail.
1,400 years ago, he prophesized that a time would come when nothing would remain of Islam but its name, nothing of the Quran but its word, and that many "Mosques would be splendidly furnished but destitute of guidance" (Mishkatul Masabih). In these latter days, the true spiritual essence of Islam would be lost, and religion, for the most part, would be reduced to a ritualistic compulsion. He foretold that the clergy would be corrupt and be a source of strife during these times.
How true this is of the extremist clerics in parts of the Muslim world that abuse the pulpit to preach division and hate.
He also went on to describe terrorist groups such as ISIS that would try to hijack the Islamic faith. At this time of dissension, he said there would appear "a group of young people who would be immature in thought and foolish." They would speak beautiful words but commit the most heinous of deeds. They would engage in so much prayer and fasting that the worship of the Muslims would appear insignificant in comparison. They would call people to the Quran but would have nothing to do with it in reality. The Quran would not go beyond their throats, meaning they wouldn't understand its essence at all, merely regurgitating it selectively. The Prophet then went on to describe these people as "the worst of the creation."
As if this outline wasn't clear enough, another tradition in the book Kitaab Al Fitan reported by Caliph Ali, the fourth successor to Prophet Muhammad, describes these people as having long hair and bearing black flags. Their "hearts will be hard as iron," and they would be the companions of a State (Ashab ul Dawla). Interestingly, ISIS refers to itself as the Islamic State or Dawla. The tradition further mentions that they will break their covenants, not speak the truth and have names that mention their cities. The ISIS caliph, Abu Bakr al Baghdadi, comes to mind.
Prophet Muhammad furiously and painfully described these evildoers, and admonished Muslims to beware of their evil and fight it. "Whoever fights them is better to Allah than them," he proclaimed.
Reflect on this critical point. Whenever ISIS kills in the name of Islam, claims to follow the Quran, or uses the Holy month of Ramadan to spread anarchy across the globe, know that Prophet Muhammad explicitly warned us of these imposters, and entrusted us to root them out.
The only people who refuse to reflect on this point are ISIS, ISIS sympathizers and anti-Islam extremists who want the world to believe that ISIS is legitimate.

Intelligent people, meanwhile, see Prophet Muhammad's prophetic wisdom and thus remain united against both ignorance and extremism.

Physician, writer and human rights advocate

    SOURCE INTERNATE

মন্তব্যসমূহ