রক্তদান করা নিয়ে কিছু
কথা এবং ডায়াবেটিক রোগীর রোজা রাখতে যে সমস্যা হতে পারে সে বিষয়ে কিছু করণীয় বিষয়
নিয়ে আলোচনা :
আজ বিশ্ব রক্তদাতা দিবস
১৪ জুন, প্রতিবছর
বিশ্বের প্রায় প্রতিটি দেশ ‘বিশ্ব রক্তদাতা দিবস’ উদযাপন করে থাকেন।
কার্ল
ল্যান্ড স্টেনার্স ১৯০০ সালে এবিও ব্লাড গ্রুপ আবিষ্কার করেন এবং একই ব্লাড
গ্রুপের রক্ত কোন রোগীর দেহে পরিসঞ্চালন করলে কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা যাবে
না বলে তথ্য প্রদান করেন ৷
কিন্তু
ভিন্ন ব্লাড গ্রুপের রক্ত কোন রোগীর দেহে পরিসঞ্চালন করলে সুস্পষ্ট পার্শ্ব
প্রতিক্রিয়া দেখা যাবে এই তথ্য প্রদান করেন।
রউবেন ওটেনবার্গ প্রথম এই তথ্যের ওপর নির্ভর করে ১৯০৭ সালে নিউইয়র্ক
সিটির মাউন্ট সিনাই হসপিটালে মানব দেহে সফল রক্ত পরিসঞ্চালন করেন।
১৯১৪ সালে রিচার্ড লুইসন
সাইট্রেট-এন্টিকোয়াগুলেন্ট রক্তের সঙ্গে মেশালে রক্ত জমাট বাঁধে না প্রকাশের পর
সফল ব্লাড ব্যাংক প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পথে অনেক খানি এগিয়ে যায়।
১৯৩০ সালে কার্ল ল্যান্ড স্টেনার্স এবিও ব্লাড গ্রুপ আবিষ্কারের
স্বীকৃতিস্বরূপ নোবেল পুরস্কার অর্জন করেন।
তিনি ১৯৩৭ সালে আরএইচ ফ্যাক্টর (ব্লাড গ্রুপ) আবিষ্কার করেন।
৭৫ বছর বয়সে ২৬ জুন, ১৯৪৩ সালে আমেরিকার নিউইয়র্ক সিটিতে তিনি মারা যান। ১৯৪৬ সালে মৃত্যু
উত্তর লাসকার-ডিবাকি ক্লিনিক্যাল মেডিক্যাল রিসার্চ এ্যাওয়ার্ড লাভ করেন। তিনি পলিও ভাইরাসের
জীবাণু আবিষ্কার করেন। ভিয়েনা ইউনির্ভাসিটিতে কর্মকালীন সময় সেখানে তাঁর ৭৫টি গবেষণা কর্ম
প্রকাশিত হয় এগুলো সেরোলজি, ব্যাকটেরিয়োলজি,ভাইরোলজি এবং প্যাথলোজিক্যাল
এ্যানাটমি সম্পর্কিত ছিল।
আজ পর্যন্ত রক্তের উপযুক্ত কোন বিকল্প বৈজ্ঞানিক বা চিকিৎসকদের জানা নেই।বর্তমানে আপনার দানকৃত এক ইউনিট রক্ত থেকে রক্তের বিভিন্ন প্রকার উপাদান পৃথক ও সংরক্ষণ করা হয়ে থাকে এবং প্রতিটি উপাদান প্রয়োজন অনুসারে ৩/৪ জন রক্ত গ্রহীতাদের সরবরাহ করা সম্ভব হয়ে থাকে। এর মাধ্যমে যে শুধু একটি বা একাধিক জীবন মৃত্যুর দ্বারপ্রান্ত থেকে ফিরে আসে তাই নয়, বরং একজন রক্তদাতারও অনেক উপকার হয়ে থাকে যেমন
হার্ট এ্যাটাক কমে যায় রক্তে দানে :
আজ পর্যন্ত রক্তের উপযুক্ত কোন বিকল্প বৈজ্ঞানিক বা চিকিৎসকদের জানা নেই।বর্তমানে আপনার দানকৃত এক ইউনিট রক্ত থেকে রক্তের বিভিন্ন প্রকার উপাদান পৃথক ও সংরক্ষণ করা হয়ে থাকে এবং প্রতিটি উপাদান প্রয়োজন অনুসারে ৩/৪ জন রক্ত গ্রহীতাদের সরবরাহ করা সম্ভব হয়ে থাকে। এর মাধ্যমে যে শুধু একটি বা একাধিক জীবন মৃত্যুর দ্বারপ্রান্ত থেকে ফিরে আসে তাই নয়, বরং একজন রক্তদাতারও অনেক উপকার হয়ে থাকে যেমন
হার্ট এ্যাটাক কমে যায় রক্তে দানে :
এ্যামেরিকান জার্নাল অব
ইপিডিমিওলোজিতে প্রকাশিত এক সমীক্ষায় দেখা যায় নিয়মিত রক্তদাতাগণের মধ্যে হার্ট
এ্যাটাকের ঝুঁকি শতকরা ৮৮ ভাগ কম এবং কার্ডিও-ভাসকুলার ডিজিজ শতকরা ৩৩ ভাগ কম থাকে।
: প্রতিবার
রক্ত দানের সময় আমাদের রক্ত চাপ, নাড়ির গতি, তাপমাত্রা,হিমোগ্লোবিনের মাত্রা, শরীরের
ওজন ইত্যাদি ছাড়াও রক্তে হেপাটাইটিস-বি, হেপাটাইটিস-সি,এইচআইভি- ১ ও ২, সিফিলিস
এবং ম্যালেরিয়ার জীবাণু আছে কিনা তা পরীক্ষা করে দেখা হয়। ফলে প্রতিবারই
আমাদের শারীরিক সুস্থতা সমন্ধে আমরা আগাম জানতে পারি ও প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ
করতে পারি।
রক্তে প্রচুর পরিমাণে লোহিত কনিকা উৎপন্ন করতে সাহায্য করে : রক্ত দানের ফলে তাৎক্ষণিক রক্তে লোহিত কনিকার পরিমাণ কমে গেলেও স্বল্পতম সময়ে আমাদের অস্থি মজ্জা প্রচুর পরিমাণে নতুন লোহিত রক্ত কনিকা তৈরি করে সে অভাব পূরণ করে নেয়।ফলে প্রতিবার রক্ত দানের পর আবার নতুন নতুন লোহিত রক্ত কনিকা তৈরি করে সে অভাব পূরণ এবং আরও বেশি কর্মশীল করে তোলে।
একটি সমীক্ষায় দেখা যায় নিঃস্বার্থ ত্যাগ/দানে মনের মাঝে স্ব^র্গীয় যে আনন্দ অনুভূতির সৃষ্টি হয় সেটা একজন আত্মকেন্দ্রিক ব্যক্তির চেয়ে অন্তত ৪ বছর অধিককাল বেশি বাঁচতে সাহায্য করে।
রক্তে প্রচুর পরিমাণে লোহিত কনিকা উৎপন্ন করতে সাহায্য করে : রক্ত দানের ফলে তাৎক্ষণিক রক্তে লোহিত কনিকার পরিমাণ কমে গেলেও স্বল্পতম সময়ে আমাদের অস্থি মজ্জা প্রচুর পরিমাণে নতুন লোহিত রক্ত কনিকা তৈরি করে সে অভাব পূরণ করে নেয়।ফলে প্রতিবার রক্ত দানের পর আবার নতুন নতুন লোহিত রক্ত কনিকা তৈরি করে সে অভাব পূরণ এবং আরও বেশি কর্মশীল করে তোলে।
একটি সমীক্ষায় দেখা যায় নিঃস্বার্থ ত্যাগ/দানে মনের মাঝে স্ব^র্গীয় যে আনন্দ অনুভূতির সৃষ্টি হয় সেটা একজন আত্মকেন্দ্রিক ব্যক্তির চেয়ে অন্তত ৪ বছর অধিককাল বেশি বাঁচতে সাহায্য করে।
শরীরে রক্তপ্রবাহ স্বাভাবিক রাখে : নিয়মিত রক্ত দানে রক্তের ঘনত্ব ও প্রবাহ ঠিক থাকে। ফলে রক্তনালিতে প্রদাহের সৃষ্টি করতে এবং রক্ত জমাট বাঁধতে পারে না। ফলে স্ট্রোকের মতো ঘটনা ঘটতে পারে না।
শরীরে ক্যালরি খরচ হতে সাহায্য করে : এক ইউনিট রক্ত দান করলে শরীরে ৬৫০ কি.ক্যালরি শক্তি খরচ হয়। এভাবে এটা আপনাকে শরীরে ওজন কমাতেও সাহায্য করে থাকে।
ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায় : আয়রনের মাত্রা শরীরে বেশি হলে ক্যান্সারের ঝুঁকি বেড়ে যায়। তাত্ত্বিকভাবে শরীরে আয়রনের মাত্রা নিয়ন্ত্রিত থাকলে ক্যান্সারের ঝুঁকি কম থাকে।
সূত্র ;-
ডা. মুহাম্মদ মাহবুব-উল আলম ( জনকন্ঠে
প্রকাশিত )
more information about types of blood and it;s effects ;
-
more information about types of blood and it;s effects ;
Blood and their types are body’s most enigmatic nomenclatures. It is categorized into four groups: A, O, AB and B. These four divisions of blood epitomize the scurf in the mainstream of blood. Fortunately, they are not typically fixated to donating or receiving from someone but also through it we can learn about the complexity of health and wellness. Among those characteristics, six of them are highly considered in knowing the patterns.
1. Retention Glitches
On the Edge/ Risky: AB
Vascular structure is almost synchronized to the brain. People of this blood type are more at risk to the problems attached with the remembrance, sorting out words in any language and concentration span is lower than the other blood types. They also experience deficiency in attention. It is because of coagulation which hampers attention, concentration and memory. The percentage of people who have this blood type and the problems related to memory and similar things is almost 85. Factor 8 of coagulation causes clotting in the blood which reduces the blood flow.
2. Cancer of Pancreas
Endangered: O Negative
Cancer and particularly pancreatic cancer is at somewhat lesser menace. Scientists in Yale University took specimen of bacteria, Helicobacter pylori and found folks who already have H. pylori are more prone to have pancreatic cancer. Antigens and scurf are not seen in the blood which is categorized into O type. Therefore, they can donate their blood to everyone.
3. Ailments of Heart
Vulnerable: AB
Unfortunately, according to the research of Harvard University, all those who have O negative have high risk of developing any kind of cardiovascular ailment. However, people who fall into the category of AB blood type are maximum at the risk side to all the diseases.
4. Anxiety and Strain
Threatened: A
Since combination of hormonal changes collide with the occurrence and re-occurrence in specific blood type, doctors and physicians chalk out different work out exercises as per the need of patient’s blood type. Cortisol is a hormone which is seen in abundance in the blood type A. For them, yoga and meditating exercises are more fruitful because they relaxes mind and wears off tension in a body. Blood type A is more towards the side of releasing stress hormone and get fidgety easily. They also get worried hastily.
5. Demands of Workouts
Generally speaking, the temperament of anyone’s antigens on the RBC – red blood cells, governs on the quantity of hormones gets out of organ or gland. Each blood type responds differently to various functions. For instance, blood type B and A are more relaxed in dealing with exercises and workouts which aren’t off high intensity. People who have AB blood type are good with workouts which are based on all types. Contrary to that, O types are altogether a new story to talk about. These are the people who can’t really clear their heads easily and dwell in depressions, anxiety and fatigue. For them, it takes a longer time to De-stress them.
6. Bacteria Gut
Antigens are found in two specific areas; red blood cells and the surface of the tract which follows the digestive system. Surprisingly, a good percentage (80 percent) typically falls in this grouping. Bacteria which lives in the gut, utilizes antigens in the food purpose. This greatly controls the development and vanishing of the bacteria. Before the research, it is projected that people who have B type have 50 thousand times more friendly and approachable bacteria then those who have A or O blood type.
Thanks to:Theheartysould.com ( from internate )
ডায়াবেটিক রোগীর রোজা রাখার কারণে যেসব
সমস্যা হতে পারে এবং তা থেকে যতটা সম্ভব সতর্ক থাকার পদ্ধতি ৷
রোজা রাখার সময় ডায়বেটিক রোগীর ঝুঁকিগুলো :
১. রক্তের গ্লুকোজের মাত্রা কমে যাওয়া (হাইপোগ্লাইসেমিয়া)
খাদ্য গ্রহণে অনেকক্ষণ ধরে বিরত থাকলে রক্তের গ্লুকোজের পরিমাণ কমতে থাকে।
২. রক্তে গ্লুকোজের পরিমাণ বেড়ে যাওয়া (হাইপারগ্লাইসেমিয়া)
রোজা রাখার কারণে টাইপ-১ ও টাইপ-২ উভয় ধরনের ডায়াবেটিক রোগীর ক্ষেত্রেই রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা বেড়ে যাওয়ার কিছুটাা ঝুঁকি থাকে।
৩. ডায়াবেটিক কিটোএ্যাসিডোসিস
টাইপ-১ ডায়াবেটিক রোগীরা বেশ কিছু ক্ষেত্রে রক্তের গ্লুকোজ মারাতœকভাবে বেড়ে যাওয়া বা কিটোনবড়ি বেড়ে যাওয়ার কারণে সঙ্কটাপন্ন অবস্থ হতে পারে। বিশেষ করে যাদের রক্তের গ্লুকোজ রোজা শুরুর আগে সঠিক মাত্রায় ছিল না।
৪. পানিশূন্যতা ও থ্রম্বোএম্বোলিজম
দীর্ঘ সময় পানি বা পানীয় খাদ্য গ্রহণে বিরত থাকার কারণে শরীরে পানিশূন্যতা (ডিম্বইডেশন) দেখা দিতে পারে। আর গরম ও বেশি আর্দ্র আবহাওয়ায় পানি শূন্যতা আরও প্রকট হতে পারে। দেহের পানি শূন্যতার কারণে রক্ত জমাট থ্রম্বোসিস হতে চোখের রেটিনার কেন্দ্রীয় শিরা বন্ধ হয়ে দৃষ্টি শক্তি হারাবার ঘটনা ঘটেছে সৌদি আরবে।
ব্যবস্থাপনা
ডায়াবেটিক রোগীর রোজা রাখা একান্তভাবেই তার ব্যক্তিগত সিদ্ধান্ত, যা তার স্বাস্থ্যের ক্ষেত্রে মারাত্মক ঝুঁকি তৈরি করতে পারে এবং তার চিকিৎসকের জন্যও তা চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দেয়। প্রতিটি ডায়াবেটিক রোগীই রোজা রেখে কম বেশি ঝুঁকির আওতায় চলে আসেন।
এক্ষেত্রে করণীয় বিষয়গুলো হলো
প্রত্যেক রোজাদার ডায়াবেটিক রোগীর অবস্থা তার স্বাতন্ত্রসহ বিবেচনা করতে হবে।
ঘন ঘন রক্তের গ্লুকোজের মাত্রা দেখতে হবে। প্রতিদিন বেশ ক’বার (কম পক্ষে তিন বার) রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা দেখতে হবে।
শেষ
ভাগে অবশ্যই রক্তের গ্লুকোজ দেখার ব্যবস্থা থাকতে হবে। আর টাইপ-১ ডায়াবেটিক রোগীদের ক্ষেত্রে খুব
সতর্কতার সঙ্গে রক্তের গ্লুকোজ লক্ষ্য রাখতে হবে।
প্রতিদিনের খাদ্যের পুষ্টিমান অন্যান্য সময়ের মতোই রাখার চেষ্টা করতে হবে।স্বাভাবিক দৈহিক ওজন ধরে রাখার ব্যবস্থা রাখতে হবে।
গবেষণায়
দেখা যায়, ২০% থোক ২৫% ডায়াবেটিক রোগীর দৈহিক ওজন
কমে বা বাড়ে।
ইফতারে চর্বি সমৃদ্ধ খাদ্য এবং তেলে ভাজা
খাবার গ্রহণ করা হতে যতটা সম্ভব বিরত থাকতে হবে। কেননা এসব হজম হতে সময় লাগবে।
কিন্তু
ডায়াবেটিক রোগীর ইফতারের পর পরই যত দ্রুত সম্ভব রক্তে গ্লুকোজ সরবরাহ করা ব্যবস্থা
করতে হবে।
সেজন্য জটিল শর্করা জাতীয় খাবার সেহরির
সময় খেতে হবে। আর ইফতারিতে সহজপাচ্য খাবার খেতে হবে। প্রচুর পানি ও অন্যান্য তরল খাবার খেতে হবে।
সেহরির
খাবার নির্ধারিত সময় শেষ হওয়ার ঠিক পূর্বে খেতে হবে এবং তারপর প্রচুর পানি পান করা
বাঞ্ছনীয়।
শারীরিক শ্রম বা ব্যায়াম, স্বাভাবিক শারীরিক কর্মকা- চালানো যেতে পারে এ সময়। তবে খুব বেশি কঠোর শ্রম বা ব্যায়াম না করাই ভাল। এতে করে হাইপোগ্লাইসেমিয়া হতে পারে। আর কঠোর শ্রম বিকাল বেলায় তো করা যাবেই না। আর তারাবি নামাজ পড়লে, তাকে শারীরিক শ্রম হিসেবে গণ্য করা যেতে পারে। কিছু কিছু ডায়াবেটিক রোগী (বিশেষত টাইপ-১) যাদের রক্তের গ্লুকোজ ঠিকমতো রাখা যাচ্ছে না, তাদের ক্ষেত্রে হাইপোগ্লাইসেমিয়ার ঘটনা প্রায়শ মারাত্মক হয়।
প্রতিটি ডায়বেটিক রোজাদারকে এ কথাটি খুব স্পষ্টভাবে বুঝতে হবে যে, যখনই হাইপোগ্লাইসেমিয়ার কোন লক্ষণ শরীরে দেখা দেয়, তার পর যতটা সম্ভব দ্রুততর সময়ের মধ্যে গ্লুকোজ/চিনি/মিষ্টি কোন খাদ্য/সরবত ইত্যাদি যে কোন একটি খেয়ে নিতে
যাদের হাইপোগ্লাইসেমিয়া হয়েছে, তারা
তো খুব সহজেই এর প্রাথমিক উপসর্গ চিনতে পারবে।
আর
যাদের তেমন অভিজ্ঞতা হয়নি, তাদের বুক বড় ধড়ফরানি, মাথা
ফাঁকা ফাঁকা লাগা, ঘাম হওয়া, হৃদস্পন্দন
বেড়ে যাওয়া, চোখে অন্ধকার দেখা, মাথা
ঘোরা ইত্যাদির এক বা একাধিক লক্ষণ দেখা দেবে।
তখন
হাইপোগ্লাইসেমিয়া (রক্তের গ্লুকোজ এ সময় সাধারণত ৩.৩ মিলিমোল/লিটার) হয়েছে ধরে
নিতে হবে।
আবার দিন শুরুর কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই যদি
রক্তের গ্লুকোজ ৩.৯ মিলিমোল/লিটার বা তার চেয়ে কমে যায়, তাহলেও
কিছু খেয়ে নেয়া জরুরী।
যারা
ইন্সুলিন, সালফুনাইন ইউরিয়া মেগ্লিটিনইড জাতীয় ওষুধ
গ্রহণ করছেন তাদের ক্ষেত্রে এমনটি ঘটার সম্ভাবনা বেশি।
আবার রক্তের গ্লুকোজ ১৬৭ মিলিমোল/লিটারের
বেশি হলেও রোজা রাখা সম্ভব হবে না।
প্রাক রমজান মূল্যায়ন
যেসব ডায়াবেটিক রোগী সব ঝুঁকির কথা জেনেও রোজা রাখতে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ, তাদের রোজা শুরুর কমপক্ষে ১ মাস আগে প্রয়োজনীয় পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে নিতে হবে।
প্রাক রমজান মূল্যায়ন
যেসব ডায়াবেটিক রোগী সব ঝুঁকির কথা জেনেও রোজা রাখতে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ, তাদের রোজা শুরুর কমপক্ষে ১ মাস আগে প্রয়োজনীয় পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে নিতে হবে।
এর মধ্যে আছে খালি পেটে ও খাবার ২ ঘণ্টা
পর (মোট ৬ বার) রক্তের গ্লুকোজ,খালি
পেটে রক্তের লিপিড, লিভার, কিডনি
ও হৃৎপি-ের কার্যকারিতার পরীক্ষা এবং এইচবিএ১সি ইত্যাদি পরীক্ষা করে নিতে হবে।
সবাইকে তার নিজের সুস্বাস্থ্য বজায় রাখার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে হবে।
সবাইকে তার নিজের সুস্বাস্থ্য বজায় রাখার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে হবে।
চিকিৎসকরা এক্ষেত্রে সহায়তা প্রদান করবেন।
সূত্র ;- ডা. শাহজাদা সেলিম
হরমোন ও ডায়াবেটিস বিশেষজ্ঞ ( জনকণ্ঠে প্রকাশিত )
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন