মানব সভ্যতার ক্রমবিকাশের গত হাজার হাজার বছরের ইতিহাস পর্যালোচনা করলে ইহা প্রতিয়মান হয় যে , অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড বিহীন যে কোনো সামাজিক ও ধর্মীয় নিয়ম কানুন ও অনুষ্ঠানাদি দীর্ঘদিন সমাজে ঠিকে থাকতে ব্যর্থ হয় ।
নববর্ষ
উৎসব পালন করা হউক বা
ধর্মীয় তীর্থস্থান পরিদর্শনই
হউক ৷
এই সব ক্ষেত্রে
ইহা শতভাগই সত্য
বলে প্রমাণিত হয়েছে
৷ শুধু তীর্থদর্শন ও
পর্যটনের আয়ের ওপর
বিশ্বের অনেক দেশের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড
পরিচালিত হতে দেখা
যায় ৷ তাই
বর্তমান বিশ্বে এই
দুই খাত অর্থনৈতিক
ক্ষেতে এখন সমান
ভূমিকা পালন করছে
৷ এই দু’টু
খাতের আয় এখন বড়
বড় শিল্পের আয় অতিক্রম
করে গেছে এবং একটি
অর্থনৈতিক শক্তিতে পরিণত
হয়েছে ৷ বর্ণিত প্রথম খাতের আয়ের বিনাশ
ঘটলে বিশ্বের কোনো কোনো
ধর্মের অস্থিত্ব সংকটে
পড়ে যাবে বলে সংশ্লিষ্টরা মনে
করন !
এক সময়ে ভারতের গয়া খাসীতে তির্থযাত্রীর সংখ্যা অত্যাধিক ছিল ৷ তাই তখন সেই এলাকায় নানা ব্যবসা বানিজ্যসহ অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে ভরপূর ছিল ৷ বর্তমানে এই সব স্থানে তীর্থযাত্রী কমে গিয়েছে ৷ তাই এই এলাকার অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড কমেগেছে কিত্তু ভারতের পর্যটন কেন্দ্রস্থানগুলোতে অর্থনৈতিক কাজকর্মের বৃদ্ধি পরিলক্ষিত হচ্ছে ৷
এক সময়ে ভারতের গয়া খাসীতে তির্থযাত্রীর সংখ্যা অত্যাধিক ছিল ৷ তাই তখন সেই এলাকায় নানা ব্যবসা বানিজ্যসহ অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে ভরপূর ছিল ৷ বর্তমানে এই সব স্থানে তীর্থযাত্রী কমে গিয়েছে ৷ তাই এই এলাকার অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড কমেগেছে কিত্তু ভারতের পর্যটন কেন্দ্রস্থানগুলোতে অর্থনৈতিক কাজকর্মের বৃদ্ধি পরিলক্ষিত হচ্ছে ৷
সৌদি
সরকার বছরে হাজীদের
সংখ্যা ৩০ থকে
৫০ লাখে এবং ওমরাহজ পালনকারীদের
সংখ্যা বছরে তিন
লাখে উন্নীত করার পরিকল্পনা
গ্রহণ করেছেন বলে
সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে
৷ তাই এই খাতের
আয়ের গুরুত্ব সহজেই
অনুমেয় ৷
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন