সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

How to Survive a Heart Attack when you are alone...and 11 Test for Detecting Silent Symptoms of Heart Disease and descriptiont of heart disease



   

How to Survive a Heart Attack When You 

Are Alone  

       Which are the signs of heart attack? At the beginning it feels like sharp pain in the chest spreading to the arm and jaw.

You have about 15 seconds before you lose your consciousness.

In some cases, the symptoms appear slowly and last for longer, meaning that you have more time to go to the nearest hospital or seek for help. Instead of putting your life at risk and waiting for help, try coughing as hard as you can!

Cough constantly! Take deep breath before coughing. Cough deeply.

Take deep breath and cough every 2 seconds until you get some help or your heart starts beating normally.

Deep breaths bring oxygen to the lungs and body motions press your heart and regulate circulation. Applying pressure on your heart helps restoring normal rhythm.

In the meantime, ask your neighbors for help or use your phone. Remember, you should not stop coughing while you are talking on the phone. Coughing will save your life.

According to experts, people who cough while asking for help manage to reach to the hospital and get some proper help.

However, there is not strong scientific evidence on the efficacy of this method, but doctors suggest doing it once the first symptoms of heart attack appear. Seek for medical help, because sometimes you cannot cough deeply enough to regulate your heart beating and stay conscious.

Anyway, it is good to know more about this method, because sometimes it can save someone’s life. 

  more  information.....

 ( source health tips from food  house from internate   & some  bengali information of heart  disease expert , calected from fb statas )


Heart attacks do not come with an announcement, and many 
people have to struggle with it without any help. If you 

suddenly feel that your heart beats “wrong” and that you are 

about to faint, you have just about 10 seconds before you 

lose your consciousness.


What people do not know is that they can actually help 

themselves. To do so, the most important thing is not to 

panic and not to lose the consciousness – start coughing, as much as you can.
how-to-survive-a-heart-attack-when-you-are-alone
    


                     breath. Cough deeply and long enough, as if you were trying to cough out something from your lungs.

Breathe and cough every 2 seconds, without any breaks, until the doctors come, or until your heart starts beating normally.

Deep breaths allow the oxygen enter your lungs, and 

coughing is a sort of compression.

This helps your heart and blood flow function normally. This 

kind of pressure helps your heart balance its rhythm. It is the 

perfect way to avoid any further damage, at least until the 

doctor comes

    some awareness ; 

                ·                     adopt some of these habits

        Keeping a healthy body weight

·                     Not smoking

·                     Engaging in at least 30 minutes of moderate to vigorous activity five times a week

·                     Drinking no more than one alcoholic beverage a day for women, and no more than two for men

·                     Eating a healthy diet that's high in fiber, low in sodium and contains lots of fruit and vegetables


some information of  Heart Disease ( an article  of  American Heart  Association )


   

 What is Cardiovascular Disease?    

       ভূমিকা  ;-

স্ট্রোকজনিত প্যারালাইসিস রোগীর আধুনিক চিকিৎসা


বিশ্বজুড়ে পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, স্ট্রোকজনিত মৃত্যুর সংখ্যা ৩য় এবং স্ট্রোকের কারণে স্নায়ুজনিত অক্ষমতার অবস্থান ২য়। মেডিক্যাল ভাষায় স্ট্রোককে সেরেব্রো ভাস্কুলার ডিজিজ বলে ।
ব্রেন বা মস্তিষ্কের স্ট্রোক সাধারণত দুই ধরনের হয়ে থাকে-
১। ইস্কেমিক স্ট্রোক
- যেখানে মস্তিষ্কের মধ্যকার ধমনিগুলোতে রক্ত চলাচল কম হয়।
২। হেমরেজিক স্ট্রোক
- যেখানে মস্তিষ্কের মধ্যকার ধমনিগুলো ছিঁড়ে রক্তক্ষরণ হয়।
মস্তিষ্কের স্ট্রোক কেন হয়?
বিভিন্ন কারণে ব্রেন বা মস্তিষ্কের স্ট্রোক হতে পারে।
যেমনÑ
- অনিয়ন্ত্রিত উচ্চ রক্তচাপ
- অনিয়ন্ত্রিত ডায়বেটিস
- হাইপারলিপিডেমিয়া বা আথেরস্কেলরসিস
- অবেসিটি বা অধিক ওজন
- ধূমপান
- মানসিক দুশ্চিন্তা- নিদ্রাহীনতা
- এথেরএম্বলিজম বা কারডিওএম্বলিজম
- ব্রেন টিউমার
- হেড ইনজুরি বা আঘাতজনিত
- মেনিনজাইটিস
- এইচআইভি
- হেমাটোলজিক্যাল ডিস-অর্ডার
মস্তিষ্কের স্ট্রোকে রোগীর কি কি উপসর্গ দেখা যায়
- রোগীর এক পাশের হাত এবং পা আংশিক বা প্যারালাইজড হয়ে যায়।
- রোগী আক্রান্ত হাত ও পা নাড়াতে পারে না।
- আক্রান্ত হাত ও পায়ের ওপর ভর দিতে পারে না।
- সঠিকভাবে কথা বলতে পারে না অনেকক্ষেত্রে মুখ বাঁকা হয়ে যায়।
- খাবার খেতে কষ্ট হয়।
- প্রস্রাব ও পায়খানায় নিয়ন্ত্রণ থাকে না।
- অনেক সময় মাথা বাথা করে, বমি ভাব হয়।
- ঘুম স্বাভাবিকভাবে হয় না।
- কিছু কিছু রোগী মেমরি বা পূর্বের ইতিহাস ভুলে যায় বা পরিচিত মানুষদের চিনতে পারে না।
রোগ নির্ণয়ে প্রয়োজনীয় পরীক্ষা-নিরীক্ষা
এই রোগের ক্ষেত্রে কিছু প্যাথলজিক্যাল ও রেডিওলজিক্যাল পরীক্ষা খুবই জরুরী।
যেমনÑ
১। প্যাথলজিক্যাল
- সি বি সি উইথ ই এস আর - সেরাম কোলেস্টেরল লেভেল - সেরাম ইলেক্ট্রোলাইট লেভেল
- সেরাম ক্রিয়েটিনিন এবং ইউরিয়া ইত্যাদি।
২। রেডিওলজিক্যাাল
- কম্পিউটেড টমোগ্রাফি বা সিটি স্ক্যানÑ এটি খুবই জরুরী। কারণ এর মাধ্যমে স্ট্রোকটি কি ধরনের (ইস্কেমিক স্ট্রোক অথবা হেমরেজিক স্ট্রোক) তা নির্ণয় করা যায়।
- ম্যাগনেটিক রিজনেন্স ইমাজিং (এম আর আই)Ñ এর মাধ্যমে আরও সূক্ষ্মভাবে মস্তিষ্কের অবস্থা বোঝা যায় ।

চিকিৎসা
চিকিৎসার ক্ষেত্রে রোগ নির্ণয় খুবই জরুরী। কারণ ইস্কেমিক স্ট্রোক অথবা হেমরেজিক স্ট্রোক উভয়ের চিকিৎসা ভিন্ন ভিন্ন এবং সেটা একজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক রোগের ধরন অনুযায়ী চিকিৎসা দিয়ে থাকেন।
স্ট্রোক পরবর্তী প্যারালাইসিস বা পক্ষাঘাতগ্রস্থ রোগীকে আবার পূর্বের স্বাভাবিক জীবনযাপনে ফিরিয়ে আনার জন্য ওষুধের পাশাপাশি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ চিকিৎসা হলো আধুনিক ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা। এই চিকিৎসার মাধ্যমে একজন স্ট্রোক পরবর্তী প্যারালাইসিস বা পক্ষাঘাতগ্রস্ত রোগীকে সম্পূর্ণ পুনর্বাসন করা সম্ভব। সেক্ষেত্রে একজন বিশেষজ্ঞ ফিজিওথেরাপি চিকিৎসকের তত্ত্বাবধায়নে হাসপাতালে ভর্তি হয়ে নিয়মিত দিনে ৩ - ৪ বার ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা নিতে হবে ২-৬ মাস।

এক্ষেত্রে একজন বিশেষজ্ঞ ফিজিওথেরাপি চিকিৎসক রোগীকে পুনর্বাসনের জন্য একটি ট্রিটমেন্ট প্ল্যান তৈরি করে থাকেন। যার মধ্যেÑ
- ম্যানুয়াল থেরাপি
- থেরাপিউটিক এক্সারসাইজ
- প্রগ্রেসিভ কন্ডিশনাল এক্সারসাইজ
- পারালাল বার এক্সারসাইজ
- গেইট ট্রেনিং বা গেইট রি-এডুকেশন এক্সারসাইজ
- ইলেক্ট্রথেরাপি বা ইলেক্ট্রিকাল ইস্টিমুলেশান থেরাপি
- অকুপেশনাল ট্রেনিং
- বাউএল
- বাডার ট্রেনিং ইত্যাদি ।

পরামর্শ :
১। রোগীকে পুষ্টিকর খাদ্য খাওয়াতে হবে।
২। ডায়াবেটিস ও উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে।
৩। চর্বি জাতীয় খাদ্য পরিহার করতে হবে।
৪। ধূমপান ও তামাক জাতীয় দ্রব্য পরিহার করতে হবে।
৫। শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে।
৬। শেখানো মতো ব্যায়াম করতে হবে।

ডা. এম ইয়াছিন আলী



            

Heart and blood vessel disease — also called heart disease

 — includes numerous problems, many of which are related to a process calledatherosclerosis

Atherosclerosis is a condition that develops when a substance called plaque builds up in the walls of the arteries. 

This buildup narrows the arteries, making it harder for blood to flow through. If a blood clot forms, it can stop the blood flow. This can cause a heart attack or stroke.


A heart attack occurs when the blood flow to a part of the heart is blocked by a blood clot. 

If this clot cuts off the blood flow completely, the part of the heart muscle supplied by that artery begins to die.

 Most people survive their first heart attack and return to their normal lives to enjoy many more years of productive activity. 

But having a heart attack does mean you have to make some changes. 

The doctor will advise you of medications and lifestyle changes according to how badly the heart was damaged and what degree of heart disease caused the heart attack. 


An ischemic stroke (the most common type) happens when a blood vessel that feeds the brain gets blocked, usually from a blood clot. 

When the blood supply to a part of the brain is shut off, brain cells will die.

 The result will be the inability to carry out some of the previous functions as before like walking or talking. 

A hemorrhagic stroke

occurs when a blood vessel within the brain bursts. The most likely cause is uncontrolled hypertension.


Some effects of stroke are permanent if too many brain cells die after a stroke due to lack of blood and oxygen to the brain. 

These cells are never replaced. 

The good news is that some brain cells don't die — they're only temporarily out of order. Injured cells can repair themselves. 

Over time, as the repair takes place, some body functioning improves. Also, other brain cells may take control of those areas that were injured. In this way, strength may improve, speech may get better and memory may improve.

 This recovery process is what rehabilitation is all about. 

Other Types of Cardiovascular Disease

Heart failure: 

This doesn't mean that the heart stops beating. 

Heart failure, sometimes called congestive heart failure, means the heart isn't pumping blood as well as it should. 

The heart keeps working, but the body's need for blood and oxygen isn't being met. Heart failure can get worse if it's not treated. 

If your loved one has heart failure, it's very important to follow the doctor's orders. 

Learn more about heart failure.

Arrhythmia

This is an abnormal rhythm of the heart. 

There are various types of arrhythmias. 

The heart can beat too slow, too fast or irregularly. Bradycardia is when the heart rate is less than 60 beats per minute. 

Tachycardia is when the heart rate is more than 100 beats per minute. An arrhythmia can affect how well the heart works.

 The heart may not be able to pump enough blood to meet the body's needs. 

Learn more about arrhythmia.


Heart valve problems: 

When heart valves don't open enough to allow the blood to flow through as it should, it's called stenosis.

 When the heart valves don't close properly and allow blood to leak through, it's called regurgitation. 

When the valve leaflets bulge or prolapse back into the upper chamber, it’s a condition called mitral valve prolapse

When this happens, they may not close properly.

 This allows blood to flow backward through them. 

Discover more about the roles your heart valves play in healthy circulation. Learn more about heart valve disease.
 


Cardiovascular Disease
Treatment
Heart Valve Problems
Arrhythmia
Heart Attack
Medications — clotbusters (should be administered as soon as possible for certain types of heart attacks)
Coronary Angioplasty
Coronary Artery Bypass Graft Surgery
Stroke
Medications — clotbusters (must be administered within 3 hours from onset of stroke symptoms for certain types of strokes) 
Carotid Endarterectomy (PDF)



.             

                       11       Tests That Detect Silent Symptoms of Heart Disease

 

It’s easy for doctors to miss heart disease with basic tests like a cholesterol panel and EKG.
These cutting-edge tests may reveal signs of clogged arteries or heart disease symptoms sooner.
            By Joel Kahn, MD adapted fromThe Holistic Heart Book(Readers Digest Association)

 

  1  )  High-sensitivity C-reactive protein


This is a marker for inflammation, which slowly erodes blood vessels and other organs. In the past decade, a blood test for high-sensitivity C-reactive protein has changed the assessment of patients dramatically. If your hs-CRP is normal (usually less than 0.1 mg/dl), your arteries do not appear inflamed by your diet, lifestyle, or other risk factors. On the other hand, if your hs-CRP is elevated, something is wrong with your lifestyle or health, and we should identify and correct them. I order this exam on every patient at least once a year.

 2)    Coronary Artery Calcium Scoring



Tiny amounts of calcium are floating through your blood at this very moment. Just as it hardens your bones, it can also make your blood vessels stiffen. This makes it harder for your heart to pump blood, drives up blood pressure, and makes it more likely that small particles in the blood (like small, dense LDL) stick to the lining of the arteries, setting the stage for dangerous plaque to form.

How it works:
A CT scan detects calcium in your heart blood vessels. The ideal score is zero. If your score is between 1 and 10, be very motivated to change your lifestyle. If it’s between 100 and 400+, follow up with a stress test, and make a commitment to change your habits to prevent and reverse this coating of bone in your heart pipes.

Who needs it:The American College of Cardiology strongly recommends this test for anyone with some risk of early heart disease. Because it delivers some radiation, however, hold off until you are 50 or older, unless you have a major heart disease risk factor such as strong family history of early heart disease, smoking, or diabetes. Most insurance companies don’t cover this screening exam, but many hospitals now charge only $100 or less.

Caveat:In addition to radiation exposure, the other limitation is that some artery plaques don’t calcify. That means even if you have a calcium score of zero, you could still have some plaque. There are few plaques like this, however, and these softer plaques generally do not progress to heart disease.


 

    3 )  Carotid Intimal Medial Thickness (CIMT)



This test uses an ultrasound machine to see inside the major carotid artery in the neck, which connects the heart to the brain. When it’s diseased, it’s very likely that other arteries in your body are also diseased.

How it works:The ultrasound shows the thickness of the inner two linings of the wall of the artery (called the intima and media). If these walls are getting too thick, it’s a sign of early atherosclerosis. The advantage of CIMT is that it uses ultrasound so there is no radiation risk. If the CIMT is in a normal range (approximately 0.7 mm or less based on age or a thin artery wall), the risk of blockages anywhere else in the body is very low. If the CIMT is 0.8 mm and up, it is time to make over your lifestyle.

Who needs it:This test has received a high recommendation from the
American College of Cardiology and there are more than 500 scientific studies that speak to its effectiveness. I recommend it to patients starting at age 50, but even earlier for people who smoke, have high cholesterol, or a family history of vascular disease. CIMT is only covered by some insurance plans. Clinics charge between $150 and $250 on average.

     

Caveat:While many places own the equipment to do a CIMT, they don’t all have the special software package needed to measure the thickness of the carotid artery and compare it to a normal thickness. Ask if your health care provider will be doing the test with special software dedicated to measuring CIMT.

  


 

  
Coronary Artery Calcium Scoring

Tiny amounts of calcium are floating through your blood at this very moment. Just as it hardens your bones, it can also make your blood vessels stiffen. This makes it harder for your heart to pump blood, drives up blood pressure, and makes it more likely that small particles in the blood (like small, dense LDL) stick to the lining of the arteries, setting the stage for dangerous plaque to form.

How it works:A CT scan detects calcium in your heart blood vessels. The ideal score is zero. If your score is between 1 and 10, be very motivated to change your lifestyle. If it’s between 100 and 400+, follow up with a stress test, and make a commitment to change your habits to prevent and reverse this coating of bone in your heart pipes.

Who needs it:The American College of Cardiology strongly recommends this test for anyone with some risk of early heart disease. Because it delivers some radiation, however, hold off until you are 50 or older, unless you have a major heart disease risk factor such as strong family history of early heart disease, smoking, or diabetes. Most insurance companies don’t cover this screening exam, but many hospitals now charge only $100 or less.

Caveat:In addition to radiation exposure, the other limitation is that some artery plaques don’t calcify. That means even if you have a calcium score of zero, you could still have some plaque. There are few plaques like this, however, and these softer plaques generally do not progress to heart disease.
ultrasound machineiStock/Thinkstock

Carotid Intimal Medial Thickness (CIMT)

This test uses an ultrasound machine to see inside the major carotid artery in the neck, which connects the heart to the brain. When it’s diseased, it’s very likely that other arteries in your body are also diseased.

How it works:The ultrasound shows the thickness of the inner two linings of the wall of the artery (called the intima and media). If these walls are getting too thick, it’s a sign of early atherosclerosis. The advantage of CIMT is that it uses ultrasound so there is no radiation risk. If the CIMT is in a normal range (approximately 0.7 mm or less based on age or a thin artery wall), the risk of blockages anywhere else in the body is very low. If the CIMT is 0.8 mm and up, it is time to make over your lifestyle.

Who needs it:This test has received a high recommendation from the American College of Cardiology and there are more than 500 scientific studies that speak to its effectiveness. I recommend it to patients starting at age 50, but even earlier for people who smoke, have high cholesterol, or a family history of vascular disease. CIMT is only covered by some insurance plans. Clinics charge between $150 and $250 on average.

Caveat:While many places own the equipment to do a CIMT, they don’t all have the special software package needed to measure the thickness of the carotid artery and compare it to a normal thickness. Ask if your health care provider will be doing the test with special software dedicated to measuring CIMT.
blood pressure pumpPhotodisc/Thinkstock

EndoPAT

Arteries are lined with a single layer of super cells called the endothelium, which keep the vessel resistant to injury and clotting and allow them to dilate to provide more blood flow when needed. Healthy arteries spring back quickly after being squeezed, for example, by a blood pressure cuff. Once the cuff is removed, blood flow doubles, triples, or even quadruples for a few seconds to a few minutes. Diseased arteries don’t do this. When blood vessels don’t spring back, it is a sign of something called endothelial dysfunction, which is one of the earliest signs of artery disease we can detect.

How it works:A blood pressure cuff is placed on an arm and inflated for five minutes, while a special clip is placed on one finger of each hand. When the cuff suddenly releases, the blood flow should increase greatly in the hand of the cuffed arm, but not on the hand that was not. When Mayo Clinic researchers did this test on more than 250 people and tracked their health for six years, those with poor blood flow had a higher risk of heart attack or death.

Who needs it:I recommend EndoPAT for people who just want to know where they stand, but also for those who already know they have heart disease. A patient with a stent who has a normal EndoScore is much healthier than a similar patient with a poor one. The test costs under $200, and it’s covered by most insurance plans.

Caveat:It’s possible to have full-blown heart artery disease (and even to have undergone bypass surgery or stenting) and still have normal endothelial function. This is a good place to be for a heart patient, but it doesn’t mean you should ignore lifestyle changes.
B complex vitaminsiStock/Thinkstock

Homocysteine

About 40 years ago, an astute doctor observed early artery damage in young children who had an elevated level of an amino acid called homocysteine. More research has shown that in adults, increased levels of homocysteine have also been associated with increased risk of vascular damage. A safe homocysteine level, determined by a blood test, is under 10 micromoles per liter and even better is under 8. I get very concerned when it is in the high teens or over 20 micromoles per liter. Patients with high levels can be treated with B complex vitamins, which is a pretty simple solution.
blood testsFuse/Thinkstock

Lipoprotein-A

Lipoprotein-a or Lpa is an inherited form of the LDL cholesterol bound to a special protein. Much research has connected high levels of Lpa to early cardiovascular disease. This is a widely available blood test. I draw it on patients if they have an abnormal calcium score or a thick carotid artery, as well as anyone with any sign of heart disease at a young age. High levels can be treated with niacin, hormone replacement, and vitamins. Most labs indicate a normal Lpa is under 30 mg/dl, but I have seen readings as high as 200 mg/dl. If you test high, consider it an opportunity  to incorporate lifestyle changes that will both lower the LDL cholesterol particle number and Lpa level too.
taking blood sugariStock/Thinkstock

Fasting blood sugar, insulin, and A1c

Any standard blood panel will check your fasting blood sugar. Health care providers may not worry until your blood sugar is in the diabetic range of more than 125 mg/dl, but studies suggest that a fasting blood sugar of less than 85 mg/dl is optimal. Each jump above 85 increases the risk of blood vessel injury.

Blood sugar, however, only presents half of the equation because it is regulated by insulin. If the level of insulin is elevated, the pancreas is working overtime to maintain blood sugar, and the arteries are at risk. I also order a hemoglobin A1c to look at average blood sugar levels over a two- to three-month period. This is a sneaky way of checking for pathologic glycation—or sugar coating—of the hemoglobin molecule. Elevated blood sugar levels not only coat the hemoglobin molecule, but they also coat cholesterol particles, modifying them to become more dangerous.
Vitamin DiStock/Thinkstock

Vitamin D

A low vitamin D level has been associated with high blood pressure, arterial damage, congestive heart failure, poor brain health, and other important problems. Normally vitamin D is obtained by sunlight and foods such as mushrooms and fortified foods, but even in sunny areas, most people test low. People with dark skin are especially at risk for vitamin D deficiency in the skin. Ask your health care provider to check your level; you want your blood level of vitamin D to be over 30 ng/ml, and optimally, 50 to 80 ng/ml.
blood donationiStock/Thinkstock

Ferritin

Ferritin is a protein in the blood that binds with iron. If ferritin levels are high or low, that means the same is true of iron. Iron overload can oxidize cells in the arteries, leading to heart disease, and can make blood more prone to clotting. Iron overload in the arteries can be checked by a simple blood test for ferritin. Levels above 380 micrograms  per liter indicate excess iron. If you test high in ferritin, take care to avoid iron in vitamins and high-iron foods like red meat. Donating blood once a quarter, if possible, can also lower your own iron levels while helping others at the same time.
doctor looking at clipboardiStock/Thinkstock

Uric acid levels and GGT

These two simple and older blood examinations are coming back in use as they provide unique insight to the health of the cardiovascular system. Uric acid is produced from energy products like ATP (the energy used by cells) and an elevated level is linked to cardiovascular damage. GGT is a liver enzyme that may indicate an overall poor functioning of cell membranes in the liver and insight to the overall health of your metabolism. Normal uric acid levels are 4 to 8 mg/dl; levels over 10 are concerning. Normal levels of GGT will fall below 50 IU/L and levels over 100 IU/L are concerning for generalized cell membrane dysfunction.


   4  ) 
EndoPAT


Arteries are lined with a single layer of super cells called the endothelium, which keep the vessel resistant to injury and clotting and allow them to dilate to provide more blood flow when needed. Healthy arteries spring back quickly after being squeezed, for example, by a blood pressure cuff. Once the cuff is removed, blood flow doubles, triples, or even quadruples for a few seconds to a few minutes. Diseased arteries don’t do this. When blood vessels don’t spring back, it is a sign of something called endothelial dysfunction, which is one of the earliest signs of artery disease we can detect.

How it works:A blood pressure cuff is placed on an arm and inflated for five minutes, while a special clip is placed on one finger of each hand. When the cuff suddenly releases, the blood flow should increase greatly in the hand of the cuffed arm, but not on the hand that was not. When Mayo Clinic researchers did this test on more than 250 people and tracked their health for six years, those with poor blood flow had a higher risk of heart attack or death.

Who needs it:I recommend EndoPAT for people who just want to know where they stand, but also for those who already know they have heart disease. A patient with a stent who has a normal EndoScore is much healthier than a similar patient with a poor one. The test costs under $200, and it’s covered by most insurance plans

Caveat:It’s possible to have full-blown heart artery disease (and even to have undergone bypass surgery or stenting) and still have normal endothelial function. This is a good place to be for a heart patient, but it doesn’t mean you should ignore lifeHomocysteine

About 40 years ago, an astute doctor observed early artery damage in young children who had an elevated level of an amino acid called homocysteine. More research has shown that in adults, increased levels of homocysteine have also been associated with increased risk of vascular damage. A safe homocysteine level, determined by a blood test, is under 10 micromoles per liter and even better is under 8. I get very concerned when it is in the high teens or over 20 micromoles per liter. Patients with high levels can be treated with B complex vitamins, which is a pretty simple solution


    5 )     Homocysteine

About 40 years ago, an astute doctor observed early artery damage in young children who had an elevated level of an amino acid called homocysteine. More research has shown that in adults, increased levels of homocysteine have also been associated with increased risk of vascular damage. A safe homocysteine level, determined by a blood test, is under 10 micromoles per liter and even better is under 8. I get very concerned when it is in the high teens or over 20 micromoles per liter. Patients with high levels can be treated with B complex vitamins, which is a pretty simple solution.


 
Arteries are lined with a single layer of super cells called the endothelium, which keep the vessel resistant to injury and clotting and allow them to dilate to provide more blood flow when needed. Healthy arteries spring back quickly after being squeezed, for example, by a blood pressure cuff. Once the cuff is removed, blood flow doubles, triples, or even quadruples for a few seconds to a few minutes. Diseased arteries don’t do this. When blood vessels don’t spring back, it is a sign of something called endothelial dysfunction, which is one of the earliest signs of artery disease we can detect.

How it works:A blood pressure cuff is placed on an arm and inflated for five minutes, while a special clip is placed on one finger of each hand. When the cuff suddenly releases, the blood flow should increase greatly in the hand of the cuffed arm, but not on the hand that was not. When Mayo Clinic researchers did this test on more than 250 people and tracked their health for six years, those with poor blood flow had a higher risk of heart attack or death.

Who needs it:I recommend EndoPAT for people who just want to know where they stand, but also for those who already know they have heart disease. A patient with a stent who has a normal EndoScore is much healthier than a similar patient with a poor one. The test costs under $200, and it’s covered by most insurance plans.

Caveat:It’s possible to have full-blown heart artery disease (and even to have undergone bypass surgery or stenting) and still have normal endothelial function. This is a good place to be for a heart patient, but it doesn’t mean you should ignore lifestyle changes.

  6  )  Lipoprotein-A


Lipoprotein-a or Lpa is an inherited form of the LDL cholesterol bound to a special protein. Much research has connected high levels of Lpa to early cardiovascular disease. This is a widely available blood test. I draw it on patients if they have an abnormal calcium score or a thick carotid artery, as well as anyone with any sign of heart disease at a young age. High levels can be treated with niacin, hormone replacement, and vitamins. Most labs indicate a normal Lpa is under 30 mg/dl, but I have seen readings as high as 200 mg/dl. If you test high, consider it an opportunity  to incorporate lifestyle changes that will both lower the LDL cholesterol particle number and Lpa level too.



   7  )     
Fasting blood sugar, insulin, and A1c


Any standard blood panel will check your fasting blood sugar. Health care providers may not worry until your blood sugar is in the diabetic range of more than 125 mg/dl, but studies suggest that a fasting blood sugar of less than 85 mg/dl is optimal. Each jump above 85 increases the risk of blood vessel injury.

Blood sugar, however, only presents half of the equation because it is regulated by insulin. If the level of insulin is elevated, the pancreas is working overtime to maintain blood sugar, and the arteries are at risk. I also order a hemoglobin A1c to look at average blood sugar levels over a two- to three-month period. This is a sneaky way of checking for pathologic glycation—or sugar coating—of the hemoglobin molecule. Elevated blood sugar levels not only coat the hemoglobin molecule, but they also coat cholesterol particles, modifying them to become more dangerous.


   8  ) 
Fasting blood sugar, insulin, and A1c



Any standard blood panel will check your fasting blood sugar. Health care providers may not worry until your blood sugar is in the diabetic range of more than 125 mg/dl, but studies suggest that a fasting blood sugar of less than 85 mg/dl is optimal. Each jump above 85 increases the risk of blood vessel injury.

Blood sugar, however, only presents half of the equation because it is regulated by insulin. If the level of insulin is elevated, the pancreas is working overtime to maintain blood sugar, and the arteries are at risk. I also order a hemoglobin A1c to look at average blood sugar levels over a two- to three-month period. This is a sneaky way of checking for pathologic glycation—or sugar coating—of the hemoglobin molecule. Elevated blood sugar levels not only coat the hemoglobin molecule, but they also coat cholesterol particles, modifying them to become more dangerous.


   9  ) 
Vitamin D


A low vitamin D level has been associated with high blood pressure, arterial damage, congestive heart failure, poor brain health, and other important problems. Normally vitamin D is obtained by sunlight and foods such as mushrooms and fortified foods, but even in sunny areas, most people test low. People with dark skin are especially at risk for vitamin D deficiency in the skin. Ask your health care provider to check your level; you want your blood level of vitamin D to be over 30 ng/ml, and optimally, 50 to 80 ng/ml.



  10  )
Ferritin


Ferritin is a protein in the blood that binds with iron. If ferritin levels are high or low, that means the same is true of iron. Iron overload can oxidize cells in the arteries, leading to heart disease, and can make blood more prone to clotting. Iron overload in the arteries can be checked by a simple blood test for ferritin. Levels above 380 micrograms  per liter indicate excess iron. If you test high in ferritin, take care to avoid iron in vitamins and high-iron foods like red meat. Donating blood once a quarter, if possible, can also lower your own iron levels while helping others at the same time.

     11  ) Uric acid levels and GGT


These two simple and older blood examinations are coming back in use as they provide unique insight to the health of the cardiovascular system. Uric acid is produced from energy products like ATP (the energy used by cells) and an elevated level is linked to cardiovascular damage. GGT is a liver enzyme that may indicate an overall poor functioning of cell membranes in the liver and insight to the overall health of your metabolism. Normal uric acid levels are 4 to 8 mg/dl; levels over 10 are concerning. Normal levels of GGT will fall below 50 IU/L and levels over 100 IU/L are concerning for generalized cell membrane dysfunction.


  some  information ( bengali by debi shety , an expert of heart diseases )



       
          ভারতের গুরগাঁওয়ের কলম্বিয়া এশিয়া হাসপাতালের হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ অনিল বনশাল হার্ট অ্যাটাকের সম্ভাব্য কিছু লক্ষণের কথা জানিয়েছেন।

হার্ট অ্যাটাকের অন্যতম কয়েকটি লক্ষণের মধ্যে রয়েছে বুক ভার হয়ে আসা, পেটের ওপরের অংশে অসহনীয় ব্যথা অনুভব করা, বাঁ হাত ব্যথা, চোয়াল ও ঘাড় ব্যথা এবং শ্বাসকষ্ট। এই লক্ষণগুলো টের পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই নিকটস্থ কোনো হাসপাতালে যাওয়া এবং ইসিজি করা প্রয়োজন। প্রায় ক্ষেত্রেই দেখা যায়, হার্ট অ্যাটাকের এসব লক্ষণ দেখা যাওয়ার পরও বিষয়টিকে এড়িয়ে যান অনেকে। কিন্তু হার্ট অ্যাটাক হলে দ্রুত চিকিৎসা নেওয়াটা খুব জরুরি।
হার্ট অ্যাটাকের অন্যান্য লক্ষণের মধ্যে রয়েছে বমি বমি ভাব, মাথা ঘোরা ও ঘাম হওয়া। বুকে প্রচণ্ড চাপও অনুভব করতে পারেন আপনি। মনে হতে পারে, বুক যেন ভেঙে আসছে।
হার্ট অ্যাটাক হলে পুরুষদের ক্ষেত্রে বেশির ভাগ সময় বুকব্যথার লক্ষণ দেখা দেয়। অন্যদিকে, নারীদের ক্ষেত্রে শ্বাসকষ্ট, বমি বমি ভাব, চোয়াল ও মেরুদণ্ডে ব্যথা হয়।

     

তৈলাক্ত খাবার হৃদরোগের জন্য সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ : দেবি শেঠি!


দেবি শেঠি ভারতের বিখ্যাত চিকিৎসক। বলা হয়, বিশ্বের সেরা ১০ জন সার্জনের একজন তিনি।বাংলাদেশেও তিনি বেশ পরিচিত। ভারতের কর্নাটক

\ রাজ্যের ব্যাঙ্গালোর থেকে মাত্র ২৫ কিলোমিটার দূরে শেঠির নারায়ণা হৃদয়ালয় হাসপাতালটি বিশ্বের অন্যতম প্রধান হাসপাতাল।



প্রশ্ন: হৃদরোগ বিষয়ে বিশেষজ্ঞ নয় এমন মানুষেরা কিভাবে হৃদযন্ত্রের যত্ন নিতে পারে?



দেবি শেঠি: ১. খাবারের বিষয়ে সচেতন হতে হবে। শর্করা এবং চর্বিজাত খাবার কম খেতে হবে। আর আমিষের পরিমাণ বাড়িয়ে দিতে হবে।



২. সপ্তাহে অন্তত পাঁচদিন আধা ঘণ্টা করে হাঁটতে হবে। লিফটে চড়া এড়াতে হবে। একটানা বেশি সময় বসে থাকা যাবে না।



৩. ধূমপান ত্যাগ করতে হবে।



৪. ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে।



৫. রক্তচাপ এবং সুগারের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে। 



প্রশ্ন: শাক জাতীয় নয়, এমন খাবার (যেমন মাছ) খাওয়া কি হৃদযন্ত্রের জন্য উপকারী?



দেবি শেঠি: না।



প্রশ্ন: মাঝে মাঝে শোনা যায় সুস্থ মানুষ হৃদরোগে আক্রান্ত হচ্ছে যা খুবই দুঃখজনক। এ বিষয়টি আপনি কিভাবে দেখেন?


দেবি শেঠি: এটাকে বলে নীরব আক্রমণ। এজন্যই ত্রিশোর্ধ্ব সকলের উচিত নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা।


প্রশ্ন: মানুষ কি উত্তরাধিকারসূত্রে হৃদরোগে আক্রান্ত হতে পারে?


দেবি শেঠি: হ্যাঁ।


প্রশ্ন: হৃদযন্ত্রের ওপর চাপ পড়ে কেন? এর থেকে উত্তরণের উপায় কি?


দেবি শেঠি: জীবনের প্রতি দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন করতে হবে। জীবনে সব কিছু নিখুঁত হবে এমন ভাবার কোনো কারণ নেই।


প্রশ্ন: জগিং করার চেয়ে কি হাঁটা ভারেঅ? নাকি হৃদযন্ত্রের যত্ন নেয়ার জন্য আরো কঠিন ব্যায়াম জরুরি?


দেবি শেঠি: হ্যাঁ, জগিং করার চেয়ে হাঁটা ভালো। জগিং করলে মানুষ দ্রুত ক্লান্ত হয়ে যায় এবং জয়েন্টে ব্যথা হয়।


প্রশ্ন: দরিদ্র এবং অভাবগ্রস্তদের জন্য আপনি অনেক কিছু করেছেন। এসবের পেছনে অনুপ্রেরণা কি ছিল?


দেবি শেঠি: মাদার তেরেসা। তিনি আমার রোগী ছিলেন।


প্রশ্ন: নিম্ন রক্তচাপে যারা ভোগেন, তারা কি হৃদরোগে আক্রান্ত হতে পারে?


দেবি শেঠি: সেটা হবে খুবই বিরল।


প্রশ্ন: কোলেস্টেরলের মাত্রা কি অল্প বয়স থেকেই বাড়তে থাকে? নাকি ত্রিশের পর এ বিষয়ে চিন্তিত হওয়া উচিত?


দেবি শেঠি: না, কোলেস্টেরলের মাত্রা ছোটবেলা থেকেই ধীরে ধীরে বাড়তে থাকে।


প্রশ্ন: অনিয়মিত খাদ্যাভাস কিভাবে হৃদযন্ত্রের ওপর প্রভাব ফেলে?


দেবি শেঠি: অনিয়মিত খাদ্যাভাস মানুষকে জাঙ্ক ফুডের দিকে ঠেলে দেয়। আর তখনই হজমের জন্য ব্যবহৃত এনজাইমগুলো দ্বিধায় পড়ে যায়।


প্রশ্ন: ওষুধ ছাড়া কিভাবে কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করা যায়?


দেবি শেঠি: নিয়ন্ত্রিত খাদ্যাভাস, হাঁটাহাঁটি এবং আখরোট খাওয়ার মাধ্যমে।


প্রশ্ন: হৃদযন্ত্রের জন্য সবচেয়ে ভালো এবং সবচেয়ে খারাপ খাবার কোনটি?


দেবি শেঠি: ফল এবং সবজি সবচেয়ে ভাল খাবার। আর সবচেয়ে খারাপ তৈলাক্ত খাবার।


প্রশ্ন: কোন তেল ভালো? সূর্যমুখী নাকি জলপাই?


দেবি শেঠি: যেকোনো তেলই খারাপ।


প্রশ্ন: নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য কি নির্দিষ্ট কোনো পরীক্ষা আছে?


দেবি শেঠি: নিয়মিত রক্ত পরীক্ষার মাধ্যমে সুগার এবং কোলেস্টেরলের স্বাভাবিক মাত্রা সম্পর্কে নিশ্চিত হতে হবে। তাছাড়া রক্তচাপ পরিমাপও জরুরি।
প্রশ্ন: হার্ট অ্যাটাক হলে প্রাথমিকভাবে কি কি পদক্ষেপ নিতে হবে?


দেবি শেঠি: রোগীকে প্রথমে শুইয়ে দিতে হবে। এরপর জিহ্বার নিচে একটি এ্যাসপিরিন ট্যাবলেট রাখতে হবে। যদি পাওয়া যায় তবে এ্যাসপিরিনের পাশাপাশি একটি সরবিট্রেট ট্যাবলেটও রাখতে হবে। এরপর দ্রুত হাসপাতালে নেবার ব্যবস্থা করতে হবে। কেননা প্রথম এক ঘণ্টার মধ্যেই সবচেয়ে বেশি ক্ষতি হয়।


প্রশ্ন: হৃদরোগজনিত ব্যথা এবং গ্যাস্ট্রিকের ব্যথার মধ্যে পার্থক্য করা যায় কিভাবে?


দেবি শেঠি: ইসিজি ছাড়া এটা সত্যিই খুব কঠিন।


প্রশ্ন: যুবকদের মধ্যে হৃদযন্ত্র সংক্রান্ত সমস্যার আধিক্যের কারণ কি?


দেবি শেঠি: একটানা দীর্ঘ সময় বসে থাকা, ধূমপান এবং জাঙ্ক ফুড। তাছাড়া ব্যায়াম না করাও একটি প্রধান কারণ। কিছু কিছু দেশের মানুষের জেনেটিক কারণেই ইউরোপিয়ান এবং আমেরিকানদের চেয়ে তিন গুণ বেশি হৃদরোগে আক্রান্ত হবার সম্ভাবনা বেশি থাকে। 


প্রশ্ন: রক্তচাপের স্বাভাবিক মাত্রা (১২০/৮০) না থাকলেও কি কেউ পুরোপুরি সুস্থ থাকতে পারে?


দেবি শেঠি: হ্যাঁ।


প্রশ্ন: নিকট আত্মীয়ের মধ্যে বিয়ে করলে সন্তানের হৃদরোগ হতে পারে- এটা কি সত্য?


দেবি শেঠি: হ্যাঁ। নিকট আত্মীয়ের মধ্যে বিয়ে জন্মগত অস্বাভাবিকতার দিকে ঠেলে দেয়।


প্রশ্ন: বেশিরভাগ মানুষ অনিয়ন্ত্রিত রুটিন অনুসরণ করে। মাঝে মাঝে মানুষকে অনেক রাত পর্যন্ত অফিসে থাকতে হয়। এতে কি হৃদযন্ত্রের ক্ষতি হয়? যদি হয় তবে এক্ষেত্রে কি পদক্ষেপ নেয়া যেতে পারে?


দেবি শেঠি: তরুণ বয়সে প্রকৃতি মানুষকে এ ধরনের অনিয়ন্ত্রিত জীবন যাপনের ক্ষতিকর প্রভাব থেকে সুরক্ষা দেয়। কিন্তু বয়স বাড়ার সাথে সাথে এসব বিষয়ে সচেতন হতে হবে। 


প্রশ্ন: অ্যান্টি-হাইপারটেনসিভ ওষুধ গ্রহণ করলে অন্য কোন জটিলতা তৈরি হয়?


দেবি শেঠি: হ্যাঁ, বেশিরভাগ ওষুধেরই কিছু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া আছে। কিন্তু আধুনিক অ্যান্টি-হাইপারটেনসিভ ওষুধগুলো অনেক নিরাপদ।


প্রশ্ন: অতিরিক্ত চা বা কফি খেলে হার্ট অ্যাটাক হতে পারে?


দেবি শেঠি: না।


প্রশ্ন: অ্যাজমা রোগীদের কি হৃদরোগে আক্রান্ত হবার সম্ভাবনা বেশি?



দেবি শেঠি: না।


প্রশ্ন: জাঙ্ক ফুডকে কিভাবে সংজ্ঞায়িত করবেন?


দেবি শেঠি: যেকোনো ধরনের ফ্রাইড ফুড যেমন কেন্টাকি, ম্যাকডোনাল্ডস, সমুচা। এমনকি মাসালা দোসাও জাঙ্ক ফুড।


প্রশ্ন: আপনার মতে ভারতীয়দের হৃদরোগে আক্রান্ত হবার সম্ভাবনা তিন গুণ বেশি। এর কারণ কি?


দেবি শেঠি: পৃথিবীর প্রতিটি জাতিরই কিছু নির্দিষ্ট রোগে আক্রান্ত হবার সম্ভাবনা বেশি থাকে। দুঃখজনক হলেও সত্য, জাতি হিসেবে ভারতীয়দের সবচেয়ে ভয়াবহ রোগে আক্রান্ত হবার সম্ভাবনা বেশি। 


প্রশ্ন: কলা খেলে উচ্চ রক্তচাপ কমে?


দেবি শেঠি: না।


প্রশ্ন: হার্ট অ্যাটাক হলে কেউ কি নিজে নিজে প্রাথমিক চিকিৎসা নিতে পারে?


দেবি শেঠি: অবশ্যই। তাকে প্রথমেই শুতে হবে এবং একটি এ্যাসপিরিন ট্যাবলেট জিহবার নিচে রাখতে হবে। এরপর দ্রুত আশপাশের কাউকে বলতে হবে যেন তাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। আমি মনে করি অ্যাম্বুলেন্সের জন্য অপেক্ষা করা ঠিক নয়। কারণ বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই অ্যাম্বুলেন্স যথাসময়ে হাজির হয় না। 


প্রশ্ন: রক্তে শ্বেতকণিকা এবং হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ কমে গেলে কি হৃদরোগ হতে পারে?



প্রশ্ন: আমাদের ব্যস্ত জীবনযাত্রার কারণে অনেক সময় ব্যায়াম করা সম্ভব হয় না। সেক্ষেত্রে ঘরের স্বাভাবিক কাজের সময় হাঁটাহাঁটি করা অথবা সিঁড়ি বেয়ে ওঠানামা করা কি ব্যায়ামের বিকল্প হতে পারে?


দেবি শেঠি: অবশ্যই। একটানা আধা ঘণ্টার বেশি বসে থাকার অভ্যাস ত্যাগ করতে হবে। এমনকি এক চেয়ার থেকে উঠে অন্য চেয়ারে যেয়ে বসাও শরীরের জন্য অনেকটা সহায়ক।


প্রশ্ন: হৃদরোগ এবং রক্তে সুগারের পরিমাণের সাথে কি কোনো সম্পর্ক আছে?


দেবি শেঠি: বেশ গভীর সম্পর্ক আছে। ডায়াবেটিস রোগীদের হৃদরোগে আক্রান্ত হবার সম্ভাবনা অনেক।


প্রশ্ন: হৃদযন্ত্রের অস্ত্রোপচারের পর কি কি সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে?
দেবি শেঠি: পরিমিত খাদ্যাভাস, ব্যায়াম, নিয়মিত ওষুধ খাওয়া, কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করা। পাশাপাশি রক্তচাপ এবং ওজনও নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।


প্রশ্ন: যারা রাতের শিফটে কাজ করেন তাদের কি হৃদরোগে আক্রান্ত হবার সম্ভাবনা বেশি?



দেবি শেঠি: না।


প্রশ্ন: আধুনিক অ্যান্টি-হাইপারটেনসিভ ওষুধগু কোনগুলো?


দেবি শেঠি: অনেক ওষুধই আছে। এক্ষেত্রে ডাক্তারের পরামর্শ নেয়া জরুরি। তবে আমার পরামর্শ হলো, ওষুধ এড়িয়ে স্বাভাবিক পদ্ধতিতে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ 


করা। আর সেজন্য নিয়মিত হাঁটা, ওজন কমে এমন খাবার খাওয়া এবং জীবনযাত্রার প্রতি দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন জরুরি।




\
প্রশ্ন: ডিসপিরিন বা এই ধরনের মাথাব্যথা উপশমকারী ট্যাবলেট কি হৃদরোগের সম্ভাবনা বাড়ায়?
দেবি শেঠি: না।


প্রশ্ন: মেয়েদের চেয়ে ছেলেরা কেন হৃদরোগে বেশি আক্রান্ত হয়?


দেবি শেঠি: প্রকৃতি মেয়েদেরকে ৪৫ বছর পর্যন্ত সুরক্ষা দেয়।


প্রশ্ন: হৃদযন্ত্রকে সুস্থ রাখার উপায় কি?


দেবি শেঠি: স্বাস্থ্যকর খাবার খেতে হবে। জাঙ্ক ফুড ও ধূমপান পরিহার করতে হবে। প্রতিদিন ব্যায়াম করতে হবে। আর বয়স ত্রিশ পার হলে নিয়মিত স্বাস্থ্য 


পরীক্ষা করতে হবে। অন্তত প্রতি ছয় মাসে একবার স্বাস্থ্য পরীক্ষা করতেই হবে।

 ( সৌজন্য  ফেইসবুক  ষ্ট্যাটাস  থেকে  সংগ্রহ  করা  হয়েছে  )
                    
Ten  Life  Saving  Tips that  can  Lowering  one’s Stroke  Risk ;

Strokes,

which occur when there is an interruption to the blood flow, are the fourth leading cause of death in the USA, following heart disease, cancer and chronic lower respiratory diseases. Strokes affect both men and women, and are more likely to occur to people over the age of 55. I’ve elaborated more about stroke and the warning signs of stroke in my previous article Early Signs of Stroke and mentioned that some people recover completely from strokes, but more than 2/3 of survivors will have some type of long term disability. However, there’s no point in worrying about the statistics. There are ways in which you can greatly reduce your risk of having a stroke. So if you’re up for it, then you’ve come to the right place!

1. Exercise in moderation



Engaging in moderate exercise decreases your risk of heart attack by 30% to 50%. So come, get your sneakers on and try to work out for 30 minutes of aerobic exercise at least 5 days a week. Regular exercise is a great way to maintain a healthy weight. It will improve your heart function and blood circulation, it will also lower your cholesterol level and maintain a healthy level of blood pressure.


2. Control alcohol use



In some studies, drinking lots of alcohol has been negatively linked to stroke. For example, more than 2 drinks per day mayincrease stroke risk by 50%.


3. Weight management



If you are overweight or obese, then you don’t have to slim down to the size of a Victoria Secret model in order to reduce your risk of stroke. Be realistic with yourself. By losing just 5-10% of your body weight, you improve your cholesterol, lower blood pressure and blood sugar. High blood pressure and high cholesterol levels are major risk factors for stroke. Also people with diabetes are up to 4 times more likely to have a stroke.

4. Take your heart medicine



Here’s a shocking fact for you – One study found that 130,000 Americans die every year because they don’t take heart medicines the way their doctor told them. Are you naughty about taking your heart medication? If you are, you’re clearly not alone. So don’t feel ashamed. Instead, just work out what keeps you from taking your medicine. Is it side effects, cost, or forgetfulness? It is worth asking your doctor for help to find the right medicine for you.

5. Eat a proper nutrition



You are what you eat. So it makes sense to eat healthy. Need more encouragement? Ok, well maybe this fact will help; by eating a healthy diet full of wholesome foods, consisting of fruit and vegetables, whole grains, lean meats and fish, you could reduce your risk of developing a stroke by a whopping 25%. You can still have your cake and eat it, just not every day. You can find more information about healthy eating and nutrition in my e-book Effortless Healthy Eating which is part of the Natural Health Revolution Program. This program will help you to achieve your health, nutrition or weight loss goals.


Potassium rich foods 

 Furthermore, according to a new study by American Heart Association’s journal Stroke, consuming more potassium lessens your chances of having a stoke. Especially so in post-menopausal women. Foods high in potassium include: white beans, dark leafy greens, baked potatoes (with skin), sweet potato, dried apricots, baked acorn squash, plain non-fat yogurt, salmon, avocado, mushrooms and banana.
Eat a little dark chocolate – Here’s some fantastic news: several studies show that people who eat dark chocolate more than once a week lower their risk of heart disease by almost 40%, of diabetes by about 30%, and of stroke by about 30%.  The higher the cocoa content the better, so look out for good quality chocolate with a cocoa content of 75% or higher. Read more about dark chocolate in my previous article How to Use Dark Chocolate as a Medicine.


6. Don’t smoke



This may sound like an obvious one, but it’s worthwhile reminding people. Even if you don’t smoke, but spend a lot of time with someone who does, then you are also at risk. It is shocking, but each year, about 46,000 people die from heart disease related to their exposure to second-hand smoke. If you are a smoker, you can find here 5 natural ways to quit smoking (scientifically proven).


7. Avoiding illegal drugs



Some drugs, such as cocaine and methamphetamines, are risk factors for a stroke. Cocaine, for example, reduces blood flow and can cause narrowing of arteries which can lead to stroke.

8. Treat obstructive sleep apnea (OSA)


Sleep apnea is often undiagnosed, and studies indicate that as many as 1 in 15 adults has moderate to severe OSA. According to Mayo Clinic website, moderate to severe obstructive sleep apnea (OSA) has been shown to increase the risk of stroke by as much as three times in men. So if you have OSA, make sure to follow the treatment you’ve been given.

9. Visit your dentist



This is a less obvious tip, but worthwhile following: getting your teeth cleaned every 6 months may lower your risk of heart attack by 24% and of stroke by 13%. A dentist can also recognize signs of heart disease — such as swollen gums or loose teeth — before you or your doctor pick up on symptoms, which means you can get treatment earlier. And indeed this is one of the surprising tips that I’ve mentioned in my previous article about 10 habits that harm your heart that you probably didn’t know about.

10. Watch for unusual symptoms


It’s important to listen to your body and pay attention to any unusual symptoms, such as shortness of breath, changes in heart rhythm and exhaustion. Your doctor is there to help you, so don’t hesitate making an appointment. I’m talking to you, guys! Quit with the macho-attitude.
Finally, the best steps you can take to reduce your stroke risk a are knowing your risk factors, following your doctor’s advice and adopting a healthy lifestyle


  

12 Heart Symptoms Never to Ignore



Here are a dozen symptoms that may signal heart trouble.

1. Anxiety.

 Heart attack can cause intense anxiety or a fear of death. Heart attack survivors often talk about having experienced a sense of “impending doom.”
2. Chest discomfort

. Pain in the chest is the classic symptom of heart attack, and “the No. 1 symptom that we typically look for,” says Jean C. McSweeney, PhD, RN, associate dean for research at the University of Arkansas for Medical Sciences College of Nursing in Little Rock and a pioneer in research on heartsymptoms in women. But not all heart attacks cause chest pain, and chest pain can stem from ailments that have nothing to do with the heart.
Heart-related chest pain is often centered under the breastbone, perhaps a little to the left of center. The pain has been likened to “an elephant sitting on the chest,” but it can also be an uncomfortable sensation of pressure, squeezing, or fullness. “It’s not unusual for women to describe the pain as a minor ache,” McSweeney says. “Some women say the pain wasn’t bad enough even to take a Tylenol.”
Women, more so than men, can also experience a burning sensation in their chest, rather than a pressure or pain.  “Sometimes people make the mistake that the pain comes from a stomach problem,” says Nieca Goldberg, MD, clinical associate professor of medicine at the NYU Langone Medical Center in New York City and another expert on women’s heart symptoms.

3. Cough. 

Persistent coughing or wheezing can be a symptom of heart failure — a result of fluid accumulation in the lungs. In some cases, people with heart failure cough up bloody phlegm.

4. Dizziness.

 Heart attacks can cause lightheadedness and loss of consciousness.  So can potentially dangerous heart rhythm abnormalities known as arrhythmias.

5. Fatigue.

 Especially among women, unusual fatigue can occur during a heart attack as well as in the days and weeks leading up to one. And feeling tired all the time may be a symptom of heart failure.
Of course, you can also feel tired or fatigued for other reasons. How can you tell heart-related fatigue from other types of fatigue?

“If you don’t feel well and all the wind is knocked out of your sails, don’t try to figure it out on the Internet or from a book,” says Goldberg.  “Wasting time is dangerous.”

6. Nausea or lack of appetite.

 It’s not uncommon for people to feel sick to their stomach or throw up during a heart attack. And abdominal swelling associated with heart failure can interfere with appetite.

7. Pain in other parts of the body.

 In many heart attacks, pain begins in the chest and spreads to the shoulders, arms, elbows, back, neck, jaw, or abdomen. But sometimes there is no chest pain — just pain in these other body areas like one or both arms, or between the shoulders.  The pain might come and go.

8. Rapid or irregular pulse.

 Doctors say that there’s usually nothing worrisome about an occasional skipped heartbeat. But a rapid or irregular pulse — especially when accompanied by weakness, dizziness, or shortness of breath — can be evidence of a heart attack, heart failure, or an arrhythmia. Left untreated, some arrhythmias can lead to stroke, heart failure, or sudden death.

9. Shortness of breath. 

People who feel winded at rest or with minimal exertion might have a pulmonary condition like asthma or chronic obstructive pulmonary disease (COPD). But breathlessness could also indicate a heart attack or heart failure.

“Sometimes people having a heart attack don’t have chest pressure or pain but feel extremely short of breath,” Goldberg says. “It’s like they’ve just run a marathon when they haven’t even moved.” During a heart attack, shortness of breath often accompanies chest discomfort, but it can also occur before or without chest discomfort.


10. Sweating.

 Breaking out in a cold sweat is a common symptom of heart attack. “You might just be sitting in a chair when all of a sudden you are really sweating like you had just worked out,” Frid says.

11. Swelling.

 Heart failure can cause fluid to accumulate in the body. This can cause swelling (often in the feet, ankles, legs, or abdomen) as well as sudden weight gain and sometimes a loss of appetite.


12. Weakness. 

In the days leading up to a heart attack, as well as during one, some people experience severe, unexplained weakness. “One woman told me it felt like she couldn’t hold a piece of paper between her fingers,” McSweeney says.


      



     
    (  source - an article published  face book link )     
      শ্বাসকষ্ট+শরীরে পানি=হৃদরোগ
ডা. এম. শমশের আলী
বাংলাদেশসহ বর্তমান বিশ্বে হৃদরোগকেই মানুষের মৃত্যুর প্রধান কারণ হিসেবে গণ্য করা হয়। তাই প্রত্যেক সচেতন নাগরিককেই হৃদরোগ সম্পর্কে প্রাথমিক ও মৌলিক ধারণা অর্জন করা উচিত। বুকে ব্যথা অনুভব করা, শ্বাসকষ্ট হওয়া, বুক ধড়ফড় করা, শরীর-হাত-পা-মুখ ফুলে যাওয়া বা পানি আসা, অল্প পরিশ্রমে ক্লান্ত বোধ করাই হচ্ছে হৃদরোগের অন্যতম লক্ষণ।   
শ্বাসকষ্ট হওয়া : অল্প পরিশ্রমে হাঁপিয়ে যাওয়া, শ্বাসকষ্টের সঙ্গে বুকে ব্যথা অনুভূত হওয়া বা বুক ধড়ফড় করা হৃদরোগের লক্ষণ। শ্বাসকষ্টের সঙ্গে শুকনো কাশি থাকতে পারে। বিছানায় শুতে গেলে শ্বাসকষ্ট ও কাশি হওয়া, মধ্যরাতে শ্বাসকষ্টের জন্য ঘুম ভেঙে যাওয়া, শ্বাসকষ্টের সাঙ্গে বুকের ভিতর চাপ অনুভব করা। পরিশ্রমকালীন সময়ে শ্বাসকষ্ট হওয়া এবং বিশ্রাম গ্রহণ করলে তা কমে যাওয়া।  শয়ন অবস্থায় শ্বাসকষ্ট হওয়া এবং উঠে বসে গেলে শ্বাসকষ্ট কমে যাওয়া হৃদরোগজনিত শ্বাসকষ্টের ধরন। এ ধরনের শ্বাসকষ্ট হলে বুঝতে হবে হৃদরোগের মাত্রা বেড়েছে।    
বুকের ব্যথা : হৃদরোগজনিত বুকের ব্যথা সাধারণত তীব্র ধরনের হয়ে থাকে। পরিশ্রমকালীন সময়ে ব্যথা শুরু হয়, বিশ্রাম গ্রহণ করলে খুব অল্প সময়েই ব্যথা নিরাময় হয়ে যায়- এ ধরনের বুকের ব্যথার সঙ্গে বুক ধড়ফড় করা, শ্বাস-প্রশ্বাস ঘন হয়ে যাওয়ার মতো উপক্রম থাকতে পারে। ব্যথা বুকের চারপাশে ছড়িয়ে যেতে পারে যেমন- গলা-চোয়াল-বাহু-হাত-পেটের উপরিভাগে। বুকের তীব্র ব্যথার সঙ্গে শরীর অত্যধিক ঘেমে যাওয়া, শ্বাসকষ্ট হওয়া, বুক ধড়ফড়, বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া ইত্যাদি হার্টঅ্যাটাকের লক্ষণ।  
বুক ধড়ফড় করা : আমরা সাধারণত হার্ট বিট বা হৃদস্পন্দন অনুভব করি না। আমাদের অজান্তেই প্রতি মিনিটে ৬০ থেকে ১০০ বার আমাদের হার্ট বিট দিচ্ছে কিন্তু যদি কখনো আমরা বুকের হার্ট বিট অনুভব করি, এ অবস্থায় হার্ট বিট বুঝতে পারাকেই চিকিৎসাবিজ্ঞানের ভাষায় প্যালপিটিশন বা বুক ধড়ফড় করা বলা হয়। প্যালপিটিশনের সঙ্গে হৃদরোগের অন্যান্য লক্ষণ একসঙ্গে থাকতে পারে।  
শরীরে পানি আসা : হাত-পা, মুখ ও সারা শরীর পানিতে ফুলে যাওয়া হৃদরোগের একটি প্রধান লক্ষণ। তবে অন্য কারণেও এ ধরনের উপসর্গ দেখা দিতে পারে। যেমন- লিভার ফেইলুর, কিডনি ফেইলুর, খুব বেশি রক্তশূন্যতা, গর্ভকালীন সময়ে, অপুষ্টিজনিত কারণে, থাইরয়েড গ্রন্থির অসুখে এবং কখনো কখনো বিভিন্ন ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হিসেবে এ উপসর্গ দেখা দিতে পারে। তবে শরীরে পানি আসার অন্যতম কারণই হচ্ছে হৃদরোগ। এ অবস্থায় রোগীর প্রসাবের পরিমাণ কমে যায়, প্রসাব গাঢ় রং ধারণ করে। গুরুতর অবস্থায় রোগীর পেট অনেক বেশি ফুলে যায় এবং এর সঙ্গে রোগীর শ্বাসকষ্ট, অস্থিরতা, বিছানায় শুতে যাওয়ার অপরাগতা এবং অনিদ্রা ও ক্ষুধা মন্দা দেখা দেয়।  
উপরের উপসর্গগুলোর মধ্যে যত অধিক সংখ্যক উপসর্গ একসঙ্গে কারও শরীরে পরিলক্ষিত হয় তার হৃদরোগ তত বেশি মারাত্দক হিসেবে গণ্য করতে হবে। মনে রাখতে হবে, প্রতিকার নয় প্রতিরোধ উত্তম।  
লেখক: সিনিয়র কনসালট্যান্ট (কার্ডিওলজি), ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, ঢাকা ।

       কীভাবে সহজেই সুস্থ করে তোলা যায় সেই পরামর্শই দিয়েছেন বিদেশী একজন ডাক্তার।


ডাঃ জন ক্রিসটফার বলেছেন যে, যে কোন মানুষ পারবে একজন হার্টের রোগীকে বাঁচাতে। শুধুমাত্র ছোট্ট একটি কাজে। তা হল-

– সবার বাসাতেই তো শুকনো মরিচের গুঁড়ো থাকে। যখনই কোন হার্টের রোগী বুকে ব্যথার সমস্যায় কষ্ট পেতে থাকেন তখনই তাকে একগ্লাস পানির সাথে ১ চিমটি মরিচের গুঁড়ো মিশিয়ে খাইয়ে দিন। যদি হার্টের রোগী অজ্ঞান হয়ে যান তাহলে তার জিভের নিচে সামান্য মরিচ গুঁড়ো দিয়ে দিন।

এটিই সবচেয়ে সহজ উপায় একজন হার্টের রোগীকে তাৎক্ষণিক ভাবে সুস্থ করে তোলার। দেখবেন খুব তাড়াতাড়ি হার্টের রোগী কিছুটা সুস্থ হয়ে উঠবেন। ডাঃ আরও বলেন যে এভাবেই যে কোন মানুষ প্রথম ধাপে একজন হার্টের রোগীকে সুস্থ করে তুলতে পারবেন। কিন্তু যদি রোগী যদি বেশি অসুস্থ হয়ে যান তাহলে অবশ্যই ডাক্তার এর কাছে নিতে হবে।





মন্তব্যসমূহ