শেষ পর্যন্ত প্রত্যাদেশ নাজিলেও বেজাল ? সত্য কী মিথ্যা দেখে নেই !1!


             ওহী  বা  প্রত্যাদেশ  নাজিল  নিয়ে  ও  সন্দেহ  ? 

                                                                                                                                                   হিজাজের  বেদুঈন  সহ  আরবরা  আল-লাত  ,                                            আল- উয্ যা  এবং  মানত  কে  প্রতিমা  রূপে   অত্যান্ত  সম্মানের   চোখে  দেখত    এই  জন্যে  তারা  এই  তিন  দেবতার  অবস্থানের  স্থান  -  নাখলাহ্  ,  তায়েফ  , এবং  কুদাইদকে    পবিত্র  স্থান  এবং  পবিত্র  উপাসনার  গৃহ  মনে  করে  সেই  সব স্থান  দর্শনে    নিজেদের  অস্তিত্বের  খোঁজ  পেত  এবং  এক  ধরনের  আধ্যাত্মীক  শান্তিি  পেত  ৷ 


                       পবিত্র  কোরানে  এই  তিন  কন্যার  ব্যাপারে  একটি  আয়াত  নাজিল  হয়েছে    অনেকের  মতে  কোরানে  এই  তিন  দেবীকে  স্বীকৃতি  দেয়া  একটি নাজিলকৃত  আয়াত  পরে  জিরাইল (আ)   এর  মাধ্যমে  নাজিল  হয়  নাই  প্রমানিত  হওয়ায়  তা  প্রত্যাহার  করা  হয় 

                      ইবনে  সা’দ  এবং  তাবারি  লিখিত  ইতিহাস  থেকে  জানা  যায়  যে  , একবার  শয়তান   ঐশী  বা  প্রাত্যাদেশ  অবতরণের  সময়ে  হস্তক্ষেপ  করতে  সক্ষম  হয়েছিল    কোরানের  ৫৩ নং  সুরা   নজম  অবতীর্ণ  হওয়ার  সময়  এমন  দুটি  আয়াত  উচ্চারণের  প্রেরণা  লাভ  করেছিলেন মুহাম্মদ (সঃ )  ৷   যেখানে  আল-লাতআল-উয্ যা  এবং  মানতকে  ঈশ্বর    মানুষের  মাঝে  একটা  মাধ্যম  হিসেবে  শ্রদ্ধা  করা  যাবেএমন  ঘোষণা   নাকী  ছিল   ?    কুরাইশরা  যেহেতু  বানাত  আল-ল্লাহ্ কে  স্বর্গীয়  সত্তা  বলে  বিবেচনা  করত    তাই  তারা  ভূলবশতঃ  বিশ্বাস  করে  বসেছিল  যে  কোরান এবং  মুহাম্মদ (সঃ)    তিন  কন্যাকে  ঈশ্বরের  সমমর্যাদায়  স্থান  দিয়েছেন  অবশেষে  তাই  তাদের  মধ্যেকার  তিক্ত  বিরোধের  অবসান  ঘটে  যাচ্ছে   বলে  ধারণা  জন্মে  যায়  কুরাইশদের  মনে 

                  কিন্তু  মূল  গল্পটা  ছিল  এমন  যেমুহাম্মদ ( সঃএর  পর  যে  প্রত্যাদেশ  লাভ  করেন  তাতে  এমন  ইঙ্গিত  প্রদান  করা  হয়  যে  বানাত  আল-ল্লাহ্   বিশ্বাসকে  মেনে  নিয়ে আয়াত নাজিল  হওয়ার  ব্যাপারটি  আসলে  শয়তানের  অনুপ্রেরণায়  ঘটেছে 

                এর  পরিণামে  পরবর্তিতে   কোরান  থেকে    তথাকথিত  দুটো  আয়াত  এক্সপাঞ্জ  করা  হয়  এবং  তার  স্থলে  নিম্নলিখিত নতুন আয়াত  প্রতিস্থাপিত  হয়    সেখানে  ঘোষিত  হয় ;    তিন  কন্যা  বা  দেবী  আরবদের  কল্পনা  মাত্র   এবং  তারা  উপসনার  কোনো  যোগ্যতাই  রাখে  না    তবে  মুসলিমরা  এগল্পকে  অপ্রামাণিত  এবং  অসত্য  গল্প বলে  দৃঢ়ভাবে  বিশ্বাস  করে 

                  মক্কায়  অবতীর্ণ  ৫৩  নং  সুরা  নজ্   এর  ১৯  নং থাকে  ২৩  নং   আয়াতে  বলা  হয়েছে যে , 
 -
     “   ১৯তোমরা  কি  ভেবে  দেখেছ  লাত    উজ্জা  সম্বন্ধে  ,

 ২০- আর  মানাত  সম্বন্ধে  ?

 ২১ - তোমরা  কি  মনে  কর  তোমাদের  জন্যে  পুত্রসন্তান  আর  আল্লাহ্   জন্য  কন্যাসন্তান  ?  

২২ -এরকম  ভাগ  তো  অন্যায় 

  ২৩ - এগুলো  তো  কেবল  কতকগুলো  নাম  যা  তোমাদের  পূর্বপুরুষেরা    তোমরা  রেখেছ    আর  এর  সমর্থনে  আল্লাহ্  কোনো  দলিল  প্রেরণ  করেন  নি    তোমরা  তো  অনুমান    নিজেদের   স্বভাবেরই  অনুসরণ  কর , যদিও  তোমাদের  কাছে  তোমাদের  প্রতিপালকের  তরফ  থেকে  পথনির্দেশ  এসেছে  (* )

                     ঐতিহাসিক  তথ্য  মতে  এবং  মুহাম্মদ (সঃএক  নিকট  আত্মীয়  উরওয়াহ  বিন  আল-যুআয়ের  ভাষ্য  থেকে  জানা  যায়  যে  প্রথমদিকে  কুরাইশরা  মহাম্মদ (সঃ)   কে  মেনেই  নিয়েছে    তবে    তিনি  যতক্ষণ  দরিদ্র  এবং  অভাবীদের  জন্যে  দরদ  মেশান  আল্লাহ্   ধর্ম  প্রচার  করেছেন  ততক্ষণ  পর্যন্ত  ৷   মক্কার  প্র্ত্যেকে  প্রাচীন  পরম  ঈশ্বরের  পরিবর্তিত  ধর্ম  গ্রহণ  করতে  প্রস্তুত  ছিল   
           
                  কিন্তু  যেই  তিনি  ঘোষণা  দিলেন  যে  আল্লাহ্   উপাসনা  করার  পূর্বশর্ত  হিসেবে  অন্যান্য  প্রাচীন  দেবতার  অর্চনা  বাদ  দিতে  হবে    তখনই  কুরেইশরা  তাঁর  এবং  তাঁর  অনুসারীদের  বিরুদ্ধে  ক্ষিপ্ত  হয়ে  ওঠে    আর  এদের  মধ্যে  বেশিরভাগ  ছিল  যাদের  সম্পত্তি  আল-লাত  দেবতার  শহর  তায়েফে  ছিল ,   সেই  সব  কুরাইশরা ছিল  সবার  মধ্যে  প্রথম  এবং  সংখ্যায়  ও  অধিক     তবে  আব - আলিয়াহ্   বক্তব্য  থেকে   আরো   জানা  যায়  যে  কুরাইশরা  একটা  আপোস  রফায়  আসতে  চেয়েছে  যদি  মুহাম্মদ  (সঃতিন  বানাত  আল-ল্লাহ্  সম্পর্কে  কিছু  ভাল  মন্তব্য  করেন  ৷  আর  এর  জন্যে  কুরাইশরা  মুহাম্মদ ( সঃ) কে  মক্কার  ক্ষমতার  কেন্দ্রবিন্দুতে  ঢোকার  অনুমতি  দিতে ও  প্রস্তুত ছিল        সে  অনুযায়ী  বলা  হয়ে  থাকে  যে  ,   হয়ত  মুহাম্মদ (সঃ)   আল-লাত  ,  আল-উযযা  এবং  মানাতের   ব্যাপারে  প্রশংসাসূচক  দুটো  আয়াত  আবৃত্তি  করেছেন   আর  তাদের  বৈধ  মধ্যস্থতাকারী  হিসেবে  বর্ণনা  করেছেন 

                     ঐতিহাসিক  তাবারির  মতে  মুহাম্মদ (সঃসত্যিকার  এবং  সৃজনশীল  একটা  সমাধানের  চেষ্টায়  থাকা কালিন  সময়ে   একদিন  কা’বায়  ধ্যানরত  অবস্থায়    ৫৩ নং  আয়াতের  দুটো  আয়াতের    আবৃত্তি  করেছেন    তখন  কা’বায়  উপস্থিত  কুরাইশরা  তা শুনতে  পেয়ে   অন্যদেরকে    জানায়  এবং  সবাই  আনন্দও  প্রকাশ  করেছে          দুটো  আয়াত  বলা  হয়-যে

                     তোমরা  কি  ভেবে  দেখেছ  লাত    উযযা  সম্মন্ধে , আর  তৃতীয়টি  মানাত  সম্বন্ধে  ,  এরা  মহিমান্বিত   পাখী (যারানিক )  যাদের  মধ্যস্থতা  স্বীকৃত ” ৷

                    ঘটনার  এই  বিবরণ  অনুযায়ী , এই আবৃত্তিকে   নতুন  এক  প্রত্যাদেশে    মনে  করে  কুরাইশরা  অত্যন্ত  খুশি  হয়ে  উঠে  ৷  এবং  ইহা  সারা  শহরে  রটিয়ে  দিয়ে  বলে  যে  মুহাম্মদ ( সঃ) কুরাইশদের  তিন  দেবতার  সম্পর্কে  চমৎকার  কথা  বলেছেন  যাতে  দেবতাদের  কে  মহামান্বিত  যারনিক  উল্লেখ  করে  তাদের  মধ্যস্থতার  অনুমোদন  দিয়েছেন  ৷

                এর  পর  মুহাম্মদ ( সঃ)   যখন  শুনলেন  তাঁর  উচ্চারিত  আয়াতগুলোতে  শয়তানের  প্ররোচনা  ছিল  ৷  তিনি  তখন  বিপর্যস্ত  হয়ে  পড়েন  ৷  তখন  ঈশ্বর  সঙ্গে  সঙ্গে  একটা  প্রাত্যাদেশ  পাঠানোর  মাধ্যমে  তাঁকে  আশ্বস্ত  করেন  ৷  যেখানে  বলা  হয়েছে  অন্য  পয়গম্বরগণও  একই  রকম  শয়তানি  ভ্রান্তি’র”  শিকার  হয়েছেন  ৷  কারণ  ঈশ্বর  সবসময়  বাতিলযোগ্য  আয়াতের  চেয়ে  অনেক  উন্নতমানের  আয়াত  নাজিল  করে  অবস্থার  উন্নতি  ঘটান  ৷ এই  ব্যাপার নিয়ে  নাজিল কৃত     ২২ নং  সুরা  হজ  এর ৫১ , ৫২  এবং  ৫৩ নং  আয়াতের  উল্লেখ  করা  হল  নিম্নে  ৷

      ২২ নং   সুরা  হজ (মক্কায়  অবতীর্ন ) 
              আয়াত  ৫১ ; আর  যারা  প্রবল  হওয়ার  উদ্দেশ্যে  আমার  আয়াতকে  নাস্যাৎ  করার  চেষ্টা  করে  তারাই  জাহান্নামে  বাস  করবে  ৷

              ৫২ নং  আয়াত ; আমি  তোমার  পুর্বে  যেসব  নবি  ও  রসুল  পাঠিয়েছিলাম  তারা  যখনই  কিছু  আবৃত্তি  করত  তখনই  শয়তান  তাদের  আবৃত্তিতে  বাইরে  থেকে  কিছু  ছুড়ে  ফেলত  ৷  কিন্তু  শয়তান  যা  বাইরে  থেকে  ছুড়ে  ফেলে  আল্লাহ্  তা  দূর  করে  দেন  ৷   তারপর  আল্লাহ্  তাঁর  আয়াতগুলোকে  সুসংবদ্ধ  করেন  ৷  আর  আল্লাহ্  তো  সর্বজ্ঞ  তত্ত্বজ্ঞানী  ৷ 

            ৫৩ নং  আয়াত ; এজন্য  যে , শয়তান  যা  বাইরে  থেকে  ছুড়ে  ফেলে  তা  দিয়ে  তিনি  পরীক্ষা  করেন  তাদেরকে  যাদের  অন্তরে  ব্যাধি  রয়েছে , এবং  যারা  পাষাণহৃদয়  ৷৷  সীমালঙ্ঘনকারীরা  অশেষ  মতভেদে  রয়েছে  ৷

   (*) ( সূত্র - কোরানশরিফ , সরল  বঙ্গানুবাদ ,  অনুবাদক  মুহাম্মদ  হাবিবুর রহমান )

     কুরাইশদের  সঙ্গে  চূড়ান্ত  বিচ্ছেদের  ঠিক  পরে  ১১২  নং  সুরা  ইখলাস  অবতীর্ন  হয়  ৷  যাতে  বলা  হয়েছে  -
 “ ১ ) বলো  , তিনি  আল্লাহ্ ( যিনি) অদ্বিতীয়  ৷
 ২) আল্লাহ্  সবার  নির্ভরস্থল ৷
  ৩ ) তিনি  কাউকে  জন্ম  দেন  নি  ও  তাঁকেও  কেউ  জন্ম  দেয়  নি  ৷
  ৪ )আর  তাঁর  সমতুল্য  কেউ  নেই  ’ ৷

             এর  পর  উল্লেখিত  বিতর্কের   চীর  অবসান  হয়  ৷
      
সূত্র; -মুহাম্মদ , মহানবীর (সঃ) জীবনী :
         মূল : ক্যারেন  আর্মস্ট্রং , 
   অনুবাদ : শওকত  হোসেন  ৷

      আগ্রহীদের  জন্যে  ইনটারনেটট  থেকে  সংগ্রহ  করা  একটি  লেখার  কিছু  অংশ  এই  সঙ্গে  জোড়ে  দেয়া  হল  :
              Muhammad got the usual 'Made to Order' 'revelation' from Allah, sanctifying theremoval of the offending verse. After repenting his error, Muhammad was comforted by Allah.

       Hisham ibn al-Kalbi writes:
       The Quraysh were wont to circumambulate the Ka'bah and say:
            By Allat and al-'Uzza,
            And Manah, the third idol besides.
           Verily they are the most exalted females
          Whose intercession is to be sought.
       These were also called "the Daughters of Allah," and were supposed to intercede before Allah. When the Apostle of Allah was sent, Allah revealed unto him [concerning them] the following:
53.19  Have ye seen Lat. and 'Uzza,
      20 And another, the third (goddess), Manat?
      21  What! for you the male sex, and for Him, the female?
     22  Behold, such would be indeed a division most unfair!
     23  These are nothing but names which ye have devised,- ye and your fathers,- for which Allah has sent down no authority (whatever). They follow nothing but conjecture and what their own souls desire!- Even though there has already come to them Guidance from their Lord!
(Hisham ibn al-Kalbi, 'Kitab al-Asnam,' p.17)

       The historical information confirming the "Satanic Verses" is so vast and sure, only the desperate and unbendingly  blind 'Muslim' believer would refuse to accept the evidence.

       Undeniably factual information regarding the Satanic Verses comes from respected Muhammadanscholars like at-Tabari and Ibn Sa’d who wrote biographical and historical accounts of the life ofMuhammad.

       The following is an indubitably authentic story since it is almost impossible to imagine a Muhammadan Muslim inventing such a tale as that of the notorious "Satanic verses" to belittle and insult Muhammad.
       
       (Tabari, Annals 1.1192-1193 = Tabari vi: 108-109)

       "When the Messenger of Allah saw how his tribe turned their backs on him and was grieved to see them shunning the message he had brought to them from Allah, he longed in his soul that something would come to him from Allah that would reconcile him with his tribe.

       With his love for his tribe and his eagerness for their welfare, it would have delighted him if some of the difficulties which they made for him could have been smoothed, and he debated with himself and fervently desired such an outcome. Then Allah revealed (Sura 53) ... and when he came to the words "Have you thought al-Lat and al-Uzza and Manat, the third, the other?" (VV. 19-20) Satan cast on his tongue - because of his inner debates and what he desired to bring to his people - the words: "These are the high-flying cranes; verily their intercession is to be hoped for."

       When the Quraysh heard this, they rejoiced and were happy and delighted at the way in which he had spoken of their gods, and they listened to him, while the Muslims, having complete trust in their Prophet with respect of the message which he brought from Allah, did not suspect him of error, illusion or mistake.

       When he came to the prostration, having completed the Sura, he prostrated himself and the Muslims did likewise.... The polytheists of the Quraysh and others who were in the mosque [that is, the Meccan Haram] likewise prostrated themselves because of the reference to their gods which they heard, so that there was no one in the mosque, believer or unbeliever, who did not prostrate himself ... Then they all dispersed from the mosque. The Quraysh left delighted at the mention of their gods."

       Many prominent Muhammadan scholars actually reject and deny the whole "Satanic Verses" story as untrue in spite of the overwhelming evidence shown here. Their mind set of DENIAL should be easily understood since they, as 'TRUE MUSLIMS' cannot possibly conceive of ANY ERROR in the Quran, no matter what any evidence, logic and facts are produced to them.

       Despite the 'Islamization' of  pagan Arabian religion, the 'Muslim' version of Allah did not escape his  two daughters al Lat and al Uzza since they appear on top of almost every mosque and on the flags of  several 'Muslim' countries. These are the Crescent (al Lat) and the Star/ Planet
(al Uzza).

        Muhammad, in the final analysis, had no choice but to keep almost 99% of pagan Arabiantraditions and fetishes and only succeeded in destroying all the other rock gods and goddesses associated with Allah.

       The same followers of Muhammad who rage against the pagans and Christians as idolators, are actually idolators 'par excellence' themselves, since they still venerate the same Arabian pagan symbols of their ancestors whom Muhammad and his Quran so assiduously insulted and consigned to Hell and Perdition.

20: 109        On that Day shall no intercession avail except for those for whom permission has been granted by (Allah) Most Gracious and whose word is acceptable to Him.

       In Arabian paganism, the idea of subordinate divine beings acting as mediators and intercessors withAllah is a recorded fact. That Muhammad actually once thought of the three goddesses as interceding angels is shown by his later addition to the aforementioned
Sura 53.26-29:

53: 26        How many so ever be the angels in the heavens their intercession will avail nothing except after Allah has given leave for whom He pleases and that he is acceptable to Him. Verily it is they who believe not in the life to come, who name the angels with names of females: But herein they have no knowledge: they follow a mere conceit; and mere conceit can never take the place of acceptance of truth.'

       Here Muhammad implies, that the goddesses are in reality angels, to whom the pagans in their ignorance have given feminine names (comp. 37, 149-50: 43.18). He also recognizes, albeit with strict reservations, the right of the angels to make intercession.

Exactly what are the Satanic verses?

Here is how the Quran once read with the Satanic Verses:

53.19         Have ye seen Lat. and 'Uzza,
53.20         And another, the third (goddess), Manat?

53.21        These are the exalted cranes (intermediaries) ---[Words deleted from theQuran]
53.22        Whose intercession is to be hoped for.                ---[Words deleted from theQuran]

Here is how it reads today in the Quran(al-Najm):
53.19        Have ye seen Lat. and 'Uzza,
53.20        And another, the third (goddess), Manat?

53.21        What! for you the male sex, and for Him, the female?---[Words replaced in the Quran]

53.22        Behold, such would be indeed a division most unfair! ---[Words replaced in the Quran]

       Like King David of the Bible admonishing himself of his own adultery in Psalms 51, here are two passages in the Quran that comment on Muhammad's ""Satanic Verses"" scandal:

Quran 17:73-75 "And their purpose was to tempt thee away from that which We had revealed unto thee, to substitute in our name something quite different; (in that case), behold! they would certainly have made thee (their) friend! And had We not given thee strength, thou wouldst nearly have inclined to them a little. In that case We should have made thee taste an equal portion (of punishment) in this life, and an equal portion in death: and moreover thou wouldst have found none to help thee against Us!"

Quran 22:52-53 "Never sent We a messenger or a prophet before thee but when He recited (the message) Satan proposed (opposition) in respect of that which he recited thereof. But Allahabolisheth that which Satan proposeth. Then Allah establisheth His revelations. Allah is Knower, Wise; That He may make that which the devil proposeth a temptation for those in whose hearts is a disease, and those whose hearts are hardened - Lo! the evil-doers are in open schism"

       Later Muhammadan scholars explained the case according to the principle of nasikh and mansukh, abrogating and abrogated verses, by means of which Allah revokes and alters the announcements of his will; this results in the cancellation of a verse and the substitution of another for it-

Quran 2:106 " Such of our revelation as we abrogate or cause to be forgotten, we bring (in place) one better or the like thereof"


       *** The absolute belief in the INCORRUPTIBILITY of the Quran is totally unfounded and imaginary because the Muhammadan records themselves in the Hadiths, prove beyond a shadow of a doubt, that the Quran that we have today has little resemblance to whatMuhammad had in mind in his days.

       If Satan could be accused of having been able to deceive Muhammad in this particular instance, an inquiring mind should ask, why would Satan - the enemy of humanity - stop at deceiving Muhammad this one time ONLY?

       Why only once?

        If so, how many other verses were inserted by Satan in the Quran that we do not know about? ***

 তবে  ইহা  বিশ্বাস  করা  না  করা  ব্যক্তিগত  ব্যাপার  ৷  ভাল  ঈমানদারের  ইহা  বিশ্বাস  না  করা  উচিত ৷
ইহা  শুধু  একটি  তথ্যমূলক  লেখা ,  কারো  ধর্ম  বিশ্বাসেে  আঘাত  দিতে  এটা  লেখা  হয়  নি  


মন্তব্যসমূহ