বিশ্বাসের ভাইরাস
প্রসঙ্গে :
" অনিষ্টকর কর্ম মানুষ কখনওই অত্রটা অন্তপ্রাণভাবে ও সানন্দে করে না ,
যতোটা সে করে ধর্মীয় বিশ্বাসে উদ্বুদ্ধ হয়ে করার সময় "
দার্শনিক প্যাসকেল .
" অনিষ্টকর কর্ম মানুষ কখনওই অত্রটা অন্তপ্রাণভাবে ও সানন্দে করে না ,
যতোটা সে করে ধর্মীয় বিশ্বাসে উদ্বুদ্ধ হয়ে করার সময় "
দার্শনিক প্যাসকেল .
" আধুনিক শিক্ষার মূল শক্তিই হচ্ছে মানুষকে অন্ধ বিশ্বাস, কুসংস্কার, অজ্ঞানতা থেকে মুক্ত করে আনা, আত্মবিশ্বাসে বলীয়ান করে তোলা, নতুন বিশ্ববীক্ষা ও দৃষ্টিভঙ্গিতে প্রকৃতি, সমাজ ও চিন্তনকে জানা, বোঝা ও জয় করা।
সেই শিক্ষা ব্যতীত আধুনিক সমাজ, রাষ্ট্র, রাজনীতি ও অর্থনীতি এবং সংস্কৃতি নির্মাণ অসম্ভব ব্যাপার। পৃথিবীর উন্নত দেশগুলো যখনই আধুনিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছিল তখনই তারা আধুনিক শিক্ষা ব্যবস্থা গড়ার সিদ্ধান্ত সমান্তরালভাবে নিয়েছে। ফলে শিক্ষার প্রসার ও মান তাদের উন্নত গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র ব্যবস্থা গড়ার ধারায় টেনে নিয়ে গেছে। আধুনিক শিক্ষার শক্তি এতটাই গভীর ও বিস্তৃত। কেননা, এটি মানুষকে প্রাচীন ও পুরনো ব্যবস্থার মানুষ থেকে বিশ্ববীক্ষায় পরিবর্তিত করে তোলে, যে মানুষ অতীতের অপসংস্কৃতিকে অতিক্রম করতে অভ্যস্ত হয়ে ওঠে। এ মানুষ অধিকতর আইন-কানুন যুক্তি ও সংস্কৃতিনির্ভর ও বিজ্ঞানমনষ্ক হয়ে নতুন ভাবে জন্ম লাভ করে " থাকে" ৷
( মমতাজউদ্দিন পাটোয়ারী র একটি লেখা থেকে সংগ্রহিত )
দার্শনিকেরা একটা কথা বলেন প্রায়ই আর তা হচ্ছে মানুষের
বিশ্বাস ও ধর্মপালন
সবসময়ই একে অন্যের
পরিপূরক ছিল এবং এখনও আছে ৷ একথা বিশ্বের ধনী গরীব উন্নত কম-উন্নত সব দেশের ব্যাপরে
ও সত্য ৷
তবে রিচার্ড
ডকিন্সের “ ভাইরাসেস অব মাইন্ড
” রচনাটি
প্রকাশিত হওয়ার আগ পর্যন্ত জৈববৈজ্ঞানিকভাবে ধর্মের
সঙ্গে যে বিশ্বাসের
একটি ঘনিষ্ট যোগাযোগ
রয়েছে তা অন্য দার্শনিকদের ব্যাখ্যায়
আগে এতো স্পষ্টভাবে
উপলদ্ধি করা যায় নি
৷ ডকিন্সের মতে ধর্মীয় বিশ্বাস
ক্ষেত্রবিশেষে মানুষকে অনেকটা
ফ্লু-ভাইরাসের মতোই সংক্রামিত
করে ৷ তাই হয়ত একজন সুস্থ মস্তিষ্কের
মানুষ স্বাভাবিক অবস্থায়
যা করা কল্পনাও
করতে পারে না
, ধর্মের মোহে আচ্ছন্ন হলে তা সে সহজেই বাস্তবে
করে ফেলতে পারে ৷
রিচার্ড ডকিন্স
অবশ্য এই সব নিয়ে দু’টু বই লিখেছেন
৷ এর একটার নাম “ The
God Delusion " , এবং অন্যটার নাম “ Viruses of the
Mind” যা আগে উল্লেখ করা হয়েছে
৷
রিচার্ড
ডকিন্সের এই ধারনাকে প্রতিষ্ঠিত
করতে ২০০৯ সালে বৈজ্ঞানিক ও দার্শনিক Darrel W .
Ray ( IPS Press 2009 )
“ The
God Virus : How Religious
infects our Lives
& Culture ” নামে একটি বই লিখেছেন ৷ তিনি এই বলে ঐ বইটি শেষ করেছেন যে
" ভাইরাস মুক্ত জীবনের আস্বাদন কোনো সুনির্দিষ্ট গন্তব্য নয় , বরং একটি চলমান যাত্রাপথের নাম ৷ আমরা সবাই এই ভাইরাস নিয়ে কোনো না কোনোভাবে আক্রান্ত , এবং আমরা নিজেরা নিজেদের অজান্তেই বয়ে নিয়ে চলেছি অসুস্থ বিশ্বাস , মতামত কিংবা বিশেষ ধারণা ৷ আমাদেরকে শিশু বয়সে ধর্মীয় বিশ্বাসের পানপাত্র হাতে তুলে দিয়ে আমাদের অনেকের মস্তিষ্ক বিশ্বাসের ভাইরাসে আক্রান্ত করে ফেলা হয়েছে ৷ এই আক্রান্ত মস্তিষ্ককে এখন প্রতিষেধক দিয়ে ধীরে ধীরে সুস্থ করে ফেলাই হবে আমাদের মূল সামাজিক ও রাজনৈতিক লক্ষ্য ৷ আমরা যদি ঈশ্বর- ভাইরাসের কুফলগুলো সম্বন্ধে সর্বদা নিজেরা সচেতন থেকে এবং সমাজকেও সচেতন করে সামনে এগোতে পারি , তবেই আমরা ভাইরাস মুক্ত সমাজ প্রত্যাশা করতে পারবো " ৷
এর আগে ২০০৭ সালে Darrel C . Dennett নামক এক বিজ্ঞানী “ Breaking the Spell : Religion as a Natural Phenomenon ” নামে একটি বই ( Penguin 2007 ) লিখেছেন ৷ ঐসব বইয়ে বিশ্বাসের ভাইরাস প্রসঙ্গে বৈজ্ঞানিকগণ অনেক দৃষ্টান্তের উল্লেখ করেছেন ৷ সংক্ষেপে দু-একটি তথ্য এ লেখাতে সংযুক্ত করা হয়েছে ৷
" ভাইরাস মুক্ত জীবনের আস্বাদন কোনো সুনির্দিষ্ট গন্তব্য নয় , বরং একটি চলমান যাত্রাপথের নাম ৷ আমরা সবাই এই ভাইরাস নিয়ে কোনো না কোনোভাবে আক্রান্ত , এবং আমরা নিজেরা নিজেদের অজান্তেই বয়ে নিয়ে চলেছি অসুস্থ বিশ্বাস , মতামত কিংবা বিশেষ ধারণা ৷ আমাদেরকে শিশু বয়সে ধর্মীয় বিশ্বাসের পানপাত্র হাতে তুলে দিয়ে আমাদের অনেকের মস্তিষ্ক বিশ্বাসের ভাইরাসে আক্রান্ত করে ফেলা হয়েছে ৷ এই আক্রান্ত মস্তিষ্ককে এখন প্রতিষেধক দিয়ে ধীরে ধীরে সুস্থ করে ফেলাই হবে আমাদের মূল সামাজিক ও রাজনৈতিক লক্ষ্য ৷ আমরা যদি ঈশ্বর- ভাইরাসের কুফলগুলো সম্বন্ধে সর্বদা নিজেরা সচেতন থেকে এবং সমাজকেও সচেতন করে সামনে এগোতে পারি , তবেই আমরা ভাইরাস মুক্ত সমাজ প্রত্যাশা করতে পারবো " ৷
এর আগে ২০০৭ সালে Darrel C . Dennett নামক এক বিজ্ঞানী “ Breaking the Spell : Religion as a Natural Phenomenon ” নামে একটি বই ( Penguin 2007 ) লিখেছেন ৷ ঐসব বইয়ে বিশ্বাসের ভাইরাস প্রসঙ্গে বৈজ্ঞানিকগণ অনেক দৃষ্টান্তের উল্লেখ করেছেন ৷ সংক্ষেপে দু-একটি তথ্য এ লেখাতে সংযুক্ত করা হয়েছে ৷
মানুষের জন্মলগ্ন
থেকেই কিছু বিশ্বাস
তার মস্তিষ্কে প্রোথিত
হয়ে থাকে যা অনেকটা ভাইরাস
কিংবা প্যারাসাইটের মত তার মস্তিষ্কে
কাজ করে ৷ যেমন বিজ্ঞানী
ডকিন্স তার পূর্বে লেখা “
The Selfish Gene” (
Oxford University Press , 1976 ) বইতে একটি দৃষ্টান্ত
দিতে গিয়ে বলেছেন
যে “ নেমটোমর্ফ হেয়ারওয়ার্ম ”
নামক এক ফিতাকৃমি
সাদৃস্য প্যারাসাইট যখন কোনো ঘাস ফড়িং এর মস্তিষ্কে প্রবেশে করে
তা সংক্রামিত করতে সক্ষম হয় তখন ঐ ঘাস ফড়িং তার স্বাভাবিক কাজকর্ম
ভূলে গিয়ে ঐ আক্রান্ত ভাইরাসের
নির্দেশে কাজ আরম্ভ করে এবং ঐ ভাইরাসের নির্দেশ
মত সে পানিতে ঝাঁপিয়ে পড়ে আত্মহত্যা করে ৷ কারণ ঐ ভাইরাস
নিজের স্বার্থে ঘাস ফড়িংকে পানিতে
পড়ে আত্মহত্যা করতে বাধ্য করে ৷ কারণ অনুসন্ধান করে বৈজ্ঞানিকেরা
জানতে পেরেছেন যে ঐ ভাইরাসটি
ঘাস ফড়িং এর দেহে ভর করে পানিতে
পড়তে পারলেই তার প্রজননে বা বংশবৃদ্ধিতে সুবিধা
হয় ৷ তাই ঘাস
ফড়িং ওপর
ভর করে তাকে দিয়ে
এই কাজটা করায় ঐ ভাইরাসটি আর এই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে তার বংশধর বৃদ্ধি করে সে ঠিকে থাকে ৷
জলাতঙ্ক রোগে আক্রান্ত কুকুরে
কোনো মানুষকে কামড়ালে
তার উপযুক্ত চিকিৎসা না করলে ঐ রোগের জীবানু
আক্রান্ত মানুষের মস্তিষ্কে
ঢুকে পড়ে ৷ ফলে এর প্রভাবে
কোনো মানুষের মস্তিষ্ক আক্রান্ত
হয়ে গেলে সে তখন কুকুরের
মত অন্য মানুষকে
কামড়াতে যায় ৷ কারণ অনুসন্ধানে
জানা গেছে আক্রান্ত
মানুষ তার মস্তিষ্কের
স্বাভাবিক নিয়ন্ত্রন হারিয়ে
ফেলে ৷ তাই ঐ ভাইরাস
তাকে এরকম কাজ করতে বাধ্য করে ৷
এ রকম আরো অনেক দৃষ্টান্ত
আছে ৷ অর্থাৎ
কোনো মানুষের মস্তিষ্ক
ভাইরাসে আক্রান্ত হলে সে আর কোনো স্বাভাবিক
কাজকর্ম করতে পারে না ৷ বৈজ্ঞানিকদের বিভিন্ন
গবেষণায় প্রমানিত হয়েছে ধর্মের বিভিন্ন
বাণী এবং জিহাদি শিক্ষা সহ নানাবিধ বিশ্বাস অনেক সময়ই ভাইরাস বা প্যারাসাইটের মতো মানুষের মস্তিষ্ককে
সংক্রামিত করে তাকে আত্মঘাতী করে তুলে ৷
ফলে মস্তিষ্কে
ভাইরাস আক্রান্ত মানুষ ধর্মবিশ্বাসের নামে বা
“ ঈশ্বরের কাজ ” করছে মনে করে মানুষ হত্যা করতে তার বিবেক বা নৈতিকতা
তাকে বাধা দেয় না ৷ এই কারণেই নাইন ইলেবেনে আমেরিকায়
১৯ জন মানুষ ধর্মবিশ্বাসের
ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে জঙ্গী
আক্রমন চালিয়ে ৩ হাজারের বেশী নিরপরাধ
মানুষকে হত্যা করতে পেরেছে ৷ ভারতের তাজমহল
হোটেলে হামলা করে নিরপরাধী কয়েক শত মানুষকে
হত্যা করেছে ৷ বাংলাদেশে রমনা বটমূলে ও সিনেমা হল সহ বিভিন্ন
জনসমাবেশে আক্রমন
করে নিরীহ মানুষকে
হত্যা করতে পেরেছে ৷ ভারতে হিন্দু মৌলবাদীরা
রামজন্মভূমি উদ্ধারের নামে ধ্বংস করেছে কয়েক শতাব্দীর
প্রাচীন বাবড়ী মসজিদ এবং সাম্প্রদায়িকতার সৃষ্টি
করে হত্যা করেছে কয়েক হাজার নিরীহ নিরপরাধ
মুসলমানকে ৷ এই রকম শত শত দৃষ্টান্ত আছে ৷ আর এইসব কাজ করেছে “ ধর্ম
বিশ্বাসের ভাইরাসে আক্রান্ত
কিছু মানুষ” ৷
তাই বর্তমানে পশ্চিমা
বিশ্বে এই সব বিষয় নিয়ে অনেক গবেষণা
হচ্ছে ৷ অনেকে বই পত্রও লিখতেছেন
মানুষকে সর্তক করতে ৷ এই সব বইয়ের মধ্যে একটি বই হলো স্যাম হ্যারিসের
লেখা “ বিশ্বাসের সমাপ্তি ” (
Sam Harris- The End of
Faith : Terror and Future of Reason , w. w . Nortan , 2004 ) এই সব ধর্মীয়
কুসংস্কার দূর করতে শক্ত অবস্থান
গ্রহণ করছে এই বইটি ৷ শাম হ্যারিস তার বইয়ে বিভিন্ন তথ্যাদি বিশ্লেষণ করে দেখিয়েছেন যে , " অতিমাত্রায় মধ্যযুগীয় বিশ্বাস নির্ভরতার কারণেই সন্ত্রাস আর জিহাদ এখনো করাল গ্রাসের মতো থাবা বসিয়ে আছে আমাদের সমাজের উপর " ৷ তার মতে " আধুনিক জ্ঞান-বিজ্ঞানের নিরিখে মধ্যযুগীয় বিশ্বাস নির্ভর ব্যবস্থা আজ বর্তমান বিশ্বে অচল ৷ এগুলো পরিত্যাগের সময় এসেছে এখন " ৷
আমাদেরও উচিত পশ্চিমাদের এই যাত্রায় যোগদান করে বাংলাদেশের বর্তমান পর্বত সমান কুসংস্কার দূর করণে এগিয়ে আসা এবং কার্যকর ভূমিকা পালন করা ৷ তাতে দেশে ক্রমশ শক্তিশালী হয়ে ওঠা প্রতিক্রিয়াশীল যে শক্তি বাংলাদেশকে তালেবানি রাষ্ট্রে পরিণত করার অপচেষ্টা আরম্ভ করেছে , রাজনৈতিক ও সামাজিক ভাবে ৷ বাংলাদেশী মৌলবাদীদের এই যাত্রাপথকে এখনই রুদ্ধ করতে হবে ৷ রাজনৈতিক ও সামাজিক যে সব সংঘটন এখনোও ধর্মনিরপেক্ষ দৃষ্টিভঙ্গীর পক্ষে অবস্থান করছেন তাদেরকেই এক্ষেত্রে অগ্রগামী ভূমিকা পালনে এগিয়ে আসতে হবে দেশের ভবিষ্যত প্রজন্মের খাতিরে ৷
প্রসঙ্গক্রমে আগ্রহীদের জন্যে একটি বৈজ্ঞানিক গবেষণা ভিত্তিক লেখার মূল একটি অংশ নিম্নে paste করে দেয়া হলো ৷
Scientists Prove That All Religious Books Are Man-Made Nonsense
এ ব্যাপারে আর একটি লেখা সংযুক্ত করা হয়েছে , যে লেখাতে " GOD HELMET" এর ব্যাপারে বিস্তারিত ভাবে আলোচিত হয়েছে ৷
সূত্র ; অভিজিত রায় এবং আবির রায়হান এর অবিশ্বাসের দর্শন বই থেকে তথ্যাদি নেয়া হয়েছে ৷ )
আমাদেরও উচিত পশ্চিমাদের এই যাত্রায় যোগদান করে বাংলাদেশের বর্তমান পর্বত সমান কুসংস্কার দূর করণে এগিয়ে আসা এবং কার্যকর ভূমিকা পালন করা ৷ তাতে দেশে ক্রমশ শক্তিশালী হয়ে ওঠা প্রতিক্রিয়াশীল যে শক্তি বাংলাদেশকে তালেবানি রাষ্ট্রে পরিণত করার অপচেষ্টা আরম্ভ করেছে , রাজনৈতিক ও সামাজিক ভাবে ৷ বাংলাদেশী মৌলবাদীদের এই যাত্রাপথকে এখনই রুদ্ধ করতে হবে ৷ রাজনৈতিক ও সামাজিক যে সব সংঘটন এখনোও ধর্মনিরপেক্ষ দৃষ্টিভঙ্গীর পক্ষে অবস্থান করছেন তাদেরকেই এক্ষেত্রে অগ্রগামী ভূমিকা পালনে এগিয়ে আসতে হবে দেশের ভবিষ্যত প্রজন্মের খাতিরে ৷
প্রসঙ্গক্রমে আগ্রহীদের জন্যে একটি বৈজ্ঞানিক গবেষণা ভিত্তিক লেখার মূল একটি অংশ নিম্নে paste করে দেয়া হলো ৷
Scientists Research prove Religious materials are Man-Made ?
Scientists Prove That All Religious Books Are Man-Made Nonsense
"Fables should be taught as fables, myths as myths, and miracles as poetic fancies. To teach superstitions as truths is a most terrible thing." - Hypatia of Alexandria (370 - 415 AD)
WASHINGTON DC – USA – Scientists at the Institute of Historical Research have finally released their findings after five years of dedicated research.
The scientists, headed by Doctor Julius Sanreso, welcomed the research findings and said that it would be in the interests of those who believe in such nonsense as organised religion or creationism to accept the fact that religious books were written by men as a control system.
“Just think for one second, if ‘God’ or a ‘messenger of God’ had written that particular religious book/bible, how come the writings only occur within a very limited period in human history? Also, consider the fact, that a human writing on a piece of paper, or a few pieces of paper, is not the word of ‘God’. If they were really written by a universal God or entity, the books would not be limited to some pre-medievel costume drama but would encompass all universality, history, the future and science. Language is something created by man, not an all-seeing, all encompassing entity. God would presumably be universal and timeless as well as all-knowing, as is the universe, therefore these man-written books and scriptures, are just that, man-written linguistically created nonsense used to control men and women thousands of years ago. Why would ‘God’ write anything anyway? One must consider the fact that, even now, there are religious zealots and ordinary people still entrenched in a control belief system that is so far removed from reality that it borders on madness. There is no rational or scientific way that organised religions can have a modicum of truth or factual reality because of the very reason that these books are entombed in the time that they were written. These books should therefore simply be viewed as limited parables and historical fiction, as well as a lesson in how millions of people can be so easily controlled.”
The research paper also came to the conclusion that reward/punishment religions, as control systems, were losing their grip on most of the population of the world and only a few die-hard fanatics and delusional maniacs were carrying on with the flame of idiocy.
“The game is up for all religions, how long can this sham carry on, with their ridiculous outdated ceremonies? The priests are deceivers, and they need to come up with some pretty radical solutions to their thousand year old magic trick. People aren’t as dumb or easily swayed as they used to be thousands of years ago, they actually have reasoning powers and can see through the utter nonsense of organised control systems like religion.”
The problem for the world’s political leaders, is that slowly, humans who were controlled for so many years by fictitious writings, may suddenly lose their controlled ‘faith’. This could be quite dangerous, because it would mean that these people would suddenly wake up and realise that they have been fooled for so long by being communally hypnotised.
“We must ensure that the people who have been fooled for so long by fictitious belief systems utilised to control humans do not get too angry when they realise that what they believe in is nonsense written by humans utilising human created language. This could be dangerous for society, so we must either let them carry on believing their fiction or try to somehow support them when they realise the truth,” Dr Sanreso said.
The research paper will be published in its entirety in 2015.
|
St-Pierre LS, Persinger MA. "Experimental facilitation of the sensed presence is predicted by the specific patterns of the applied magnetic fields, not by suggestibility: re-analyses of 19 experiments." International Journal of Neuroscience. 2006 Sep;116(9):1079-96. Link |
সূত্র ; অভিজিত রায় এবং আবির রায়হান এর অবিশ্বাসের দর্শন বই থেকে তথ্যাদি নেয়া হয়েছে ৷ )
এবং B . DELAIRE 'S 06- 12 -2011 তে প্রকাশিত একটি লেখা , যা উপরে PASTE করে যুক্ত করা হয়েছে :
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন