বিশ্বাসের ভাইরাস প্রসঙ্গে : ( God Virus )



                                       বিশ্বাসের  ভাইরাস   প্রসঙ্গে  :

               " অনিষ্টকর  কর্ম  মানুষ  কখনওই  অত্রটা  অন্তপ্রাণভাবে  ও  সানন্দে  করে  না , 
                      যতোটা  সে  করে  ধর্মীয়  বিশ্বাসে  উদ্বুদ্ধ  হয়ে  করার  সময় "     
                                                                দার্শনিক  প্যাসকেল .
   
               "   আধুনিক শিক্ষার মূল শক্তিই হচ্ছে মানুষকে অন্ধ বিশ্বাস, কুসংস্কার, অজ্ঞানতা থেকে মুক্ত করে আনা, আত্মবিশ্বাসে বলীয়ান করে তোলা, নতুন বিশ্ববীক্ষা ও দৃষ্টিভঙ্গিতে প্রকৃতি, সমাজ ও চিন্তনকে জানা, বোঝা ও জয় করা।

         সেই শিক্ষা ব্যতীত আধুনিক সমাজ, রাষ্ট্র, রাজনীতি ও অর্থনীতি এবং সংস্কৃতি নির্মাণ অসম্ভব ব্যাপার। পৃথিবীর উন্নত দেশগুলো যখনই আধুনিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছিল তখনই তারা আধুনিক শিক্ষা ব্যবস্থা গড়ার সিদ্ধান্ত সমান্তরালভাবে নিয়েছে। ফলে শিক্ষার প্রসার ও মান তাদের উন্নত গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র ব্যবস্থা গড়ার ধারায় টেনে নিয়ে গেছে। আধুনিক শিক্ষার শক্তি এতটাই গভীর ও বিস্তৃত। কেননা, এটি মানুষকে প্রাচীন ও পুরনো ব্যবস্থার মানুষ থেকে বিশ্ববীক্ষায় পরিবর্তিত করে তোলে, যে মানুষ অতীতের অপসংস্কৃতিকে অতিক্রম করতে অভ্যস্ত হয়ে ওঠে। এ মানুষ অধিকতর আইন-কানুন  যুক্তি  ও  সংস্কৃতিনির্ভর  ও  বিজ্ঞানমনষ্ক  হয়ে   নতুন  ভাবে  জন্ম  লাভ  করে "     থাকে"  ৷ 

( মমতাজউদ্দিন  পাটোয়ারী র  একটি  লেখা  থেকে  সংগ্রহিত )

          দার্শনিকেরা  একটা  কথা   বলেন  প্রায়ই  আর  তা  হচ্ছে    মানুষের    বিশ্বাস  ও  ধর্মপালন  সবসময়ই  একে  অন্যের  পরিপূরক ছিল  এবং  এখনও  আছে ৷  একথা   বিশ্বের  ধনী  গরীব  উন্নত  কম-উন্নত  সব  দেশের  ব্যাপরে  ও  সত্য ৷ 

          তবে  রিচার্ড  ডকিন্সের  “ ভাইরাসেস  অব  মাইন্ড ”  রচনাটি  প্রকাশিত  হওয়ার  আগ  পর্যন্ত  জৈববৈজ্ঞানিকভাবে  ধর্মের  সঙ্গে  যে  বিশ্বাসের  একটি  ঘনিষ্ট  যোগাযোগ  রয়েছে  তা  অন্য  দার্শনিকদের  ব্যাখ্যায়  আগে  এতো  স্পষ্টভাবে  উপলদ্ধি  করা  যায়  নি ৷  ডকিন্সের  মতে  ধর্মীয়  বিশ্বাস  ক্ষেত্রবিশেষে  মানুষকে  অনেকটা  ফ্লু-ভাইরাসের  মতোই  সংক্রামিত  করে  ৷  তাই  হয়ত  একজন  সুস্থ  মস্তিষ্কের  মানুষ  স্বাভাবিক  অবস্থায়  যা  করা  কল্পনাও  করতে  পারে  না  ,  ধর্মের  মোহে  আচ্ছন্ন  হলে  তা  সে  সহজেই  বাস্তবে  করে  ফেলতে  পারে  ৷ 

          রিচার্ড  ডকিন্স  অবশ্য  এই  সব  নিয়ে    দু’টু  বই    লিখেছেন  ৷  এর  একটার  নাম    “ The  God  Delusion " ,  এবং  অন্যটার  নাম   “  Viruses  of the  Mind”  যা  আগে  উল্লেখ  করা  হয়েছে ৷

        রিচার্ড  ডকিন্সের এই  ধারনাকে  প্রতিষ্ঠিত  করতে  ২০০৯  সালে বৈজ্ঞানিক ও  দার্শনিক Darrel  W .  Ray ( IPS Press 2009 )
 “  The  God  Virus : How  Religious  infects  our  Lives  &  Culture ”  নামে  একটি  বই  লিখেছেন  ৷   তিনি  এই  বলে  ঐ  বইটি  শেষ  করেছেন  যে  
         " ভাইরাস  মুক্ত  জীবনের  আস্বাদন  কোনো  সুনির্দিষ্ট  গন্তব্য  নয়  , বরং  একটি  চলমান  যাত্রাপথের  নাম  ৷  আমরা  সবাই  এই  ভাইরাস  নিয়ে  কোনো  না  কোনোভাবে  আক্রান্ত  ,  এবং  আমরা   নিজেরা   নিজেদের    অজান্তেই  বয়ে  নিয়ে   চলেছি  অসুস্থ  বিশ্বাস  ,  মতামত  কিংবা  বিশেষ  ধারণা  ৷  আমাদেরকে  শিশু  বয়সে  ধর্মীয়  বিশ্বাসের  পানপাত্র  হাতে  তুলে  দিয়ে  আমাদের  অনেকের  মস্তিষ্ক  বিশ্বাসের  ভাইরাসে  আক্রান্ত  করে  ফেলা  হয়েছে  ৷  এই  আক্রান্ত  মস্তিষ্ককে  এখন  প্রতিষেধক  দিয়ে  ধীরে  ধীরে  সুস্থ  করে  ফেলাই  হবে  আমাদের  মূল  সামাজিক  ও  রাজনৈতিক  লক্ষ্য  ৷  আমরা  যদি  ঈশ্বর- ভাইরাসের  কুফলগুলো  সম্বন্ধে  সর্বদা  নিজেরা  সচেতন  থেকে  এবং  সমাজকেও  সচেতন  করে  সামনে  এগোতে  পারি  ,  তবেই  আমরা  ভাইরাস  মুক্ত  সমাজ  প্রত্যাশা  করতে  পারবো "  ৷

             
                  এর  আগে  ২০০৭  সালে  Darrel C . Dennett  নামক  এক  বিজ্ঞানী               “  Breaking  the  Spell : Religion  as  a Natural  Phenomenon ”  নামে  একটি             বই (  Penguin  2007 )   লিখেছেন  ৷    ঐসব  বইয়ে বিশ্বাসের  ভাইরাস  প্রসঙ্গে  বৈজ্ঞানিকগণ  অনেক  দৃষ্টান্তের  উল্লেখ  করেছেন  ৷   সংক্ষেপে  দু-একটি  তথ্য  এ  লেখাতে  সংযুক্ত  করা  হয়েছে  ৷

          মানুষের  জন্মলগ্ন  থেকেই  কিছু  বিশ্বাস  তার  মস্তিষ্কে  প্রোথিত  হয়ে  থাকে  যা  অনেকটা  ভাইরাস  কিংবা  প্যারাসাইটের  মত  তার  মস্তিষ্কে  কাজ  করে  ৷  যেমন  বিজ্ঞানী  ডকিন্স  তার  পূর্বে  লেখা    “ The  Selfish  Gene”   (  Oxford  University  Press , 1976 )  বইতে  একটি  দৃষ্টান্ত  দিতে  গিয়ে  বলেছেন  যে  “ নেমটোমর্ফ  হেয়ারওয়ার্ম ”  নামক  এক  ফিতাকৃমি  সাদৃস্য  প্যারাসাইট  যখন  কোনো  ঘাস  ফড়িং  এর  মস্তিষ্কে  প্রবেশে করে  তা  সংক্রামিত  করতে   সক্ষম  হয়  তখন  ঐ  ঘাস  ফড়িং  তার  স্বাভাবিক  কাজকর্ম  ভূলে  গিয়ে  ঐ  আক্রান্ত  ভাইরাসের  নির্দেশে  কাজ  আরম্ভ  করে   এবং  ঐ  ভাইরাসের  নির্দেশ  মত সে পানিতে  ঝাঁপিয়ে  পড়ে  আত্মহত্যা  করে  ৷  কারণ  ঐ  ভাইরাস  নিজের  স্বার্থে  ঘাস  ফড়িংকে   পানিতে  পড়ে  আত্মহত্যা  করতে  বাধ্য  করে  ৷  কারণ  অনুসন্ধান  করে   বৈজ্ঞানিকেরা  জানতে  পেরেছেন  যে  ঐ  ভাইরাসটি  ঘাস  ফড়িং  এর  দেহে  ভর  করে  পানিতে  পড়তে  পারলেই  তার  প্রজননে  বা  বংশবৃদ্ধিতে  সুবিধা  হয়  ৷  তাই  ঘাস ফড়িং  ওপর  ভর  করে  তাকে দিয়ে  এই  কাজটা  করায়  ঐ  ভাইরাসটি  আর  এই  প্রক্রিয়ার  মাধ্যমে   তার  বংশধর  বৃদ্ধি  করে  সে  ঠিকে  থাকে ৷

          জলাতঙ্ক  রোগে  আক্রান্ত  কুকুরে  কোনো  মানুষকে  কামড়ালে  তার উপযুক্ত  চিকিৎসা  না  করলে  ঐ  রোগের  জীবানু  আক্রান্ত  মানুষের  মস্তিষ্কে  ঢুকে  পড়ে  ৷  ফলে  এর  প্রভাবে কোনো মানুষের  মস্তিষ্ক  আক্রান্ত  হয়ে  গেলে  সে  তখন  কুকুরের  মত  অন্য  মানুষকে  কামড়াতে  যায়  ৷  কারণ  অনুসন্ধানে  জানা  গেছে  আক্রান্ত  মানুষ  তার  মস্তিষ্কের  স্বাভাবিক  নিয়ন্ত্রন  হারিয়ে  ফেলে  ৷  তাই  ঐ  ভাইরাস  তাকে  এরকম  কাজ  করতে  বাধ্য  করে  ৷

          এ রকম  আরো  অনেক  দৃষ্টান্ত  আছে  ৷  অর্থাৎ  কোনো  মানুষের  মস্তিষ্ক  ভাইরাসে  আক্রান্ত  হলে  সে  আর  কোনো  স্বাভাবিক  কাজকর্ম  করতে  পারে  না  ৷  বৈজ্ঞানিকদের  বিভিন্ন  গবেষণায়  প্রমানিত  হয়েছে  ধর্মের  বিভিন্ন  বাণী এবং জিহাদি  শিক্ষা সহ  নানাবিধ  বিশ্বাস    অনেক  সময়ই  ভাইরাস  বা  প্যারাসাইটের  মতো  মানুষের  মস্তিষ্ককে  সংক্রামিত  করে  তাকে  আত্মঘাতী  করে  তুলে  ৷

          ফলে মস্তিষ্কে ভাইরাস  আক্রান্ত  মানুষ  ধর্মবিশ্বাসের  নামে  বা “ ঈশ্বরের  কাজ ” করছে  মনে  করে  মানুষ  হত্যা  করতে  তার  বিবেক  বা  নৈতিকতা   তাকে  বাধা  দেয়  না  ৷  এই  কারণেই  নাইন  ইলেবেনে  আমেরিকায়  ১৯  জন   মানুষ  ধর্মবিশ্বাসের  ভাইরাসে  আক্রান্ত  হয়ে জঙ্গী  আক্রমন  চালিয়ে  ৩  হাজারের   বেশী  নিরপরাধ  মানুষকে  হত্যা  করতে  পেরেছে  ৷  ভারতের  তাজমহল  হোটেলে  হামলা  করে  নিরপরাধী  কয়েক  শত  মানুষকে  হত্যা  করেছে  ৷  বাংলাদেশে  রমনা  বটমূলে  ও  সিনেমা  হল  সহ  বিভিন্ন  জনসমাবেশে    আক্রমন  করে  নিরীহ  মানুষকে  হত্যা  করতে  পেরেছে ৷  ভারতে  হিন্দু  মৌলবাদীরা  রামজন্মভূমি    উদ্ধারের   নামে  ধ্বংস  করেছে  কয়েক  শতাব্দীর  প্রাচীন  বাবড়ী  মসজিদ  এবং  সাম্প্রদায়িকতার  সৃষ্টি  করে  হত্যা  করেছে  কয়েক  হাজার  নিরীহ  নিরপরাধ  মুসলমানকে ৷  এই  রকম  শত  শত  দৃষ্টান্ত  আছে  ৷  আর  এইসব  কাজ  করেছে  “ ধর্ম  বিশ্বাসের  ভাইরাসে  আক্রান্ত  কিছু  মানুষ” ৷ 

            তাই  বর্তমানে  পশ্চিমা  বিশ্বে  এই  সব  বিষয়  নিয়ে  অনেক  গবেষণা  হচ্ছে  ৷  অনেকে    বই  পত্রও  লিখতেছেন  মানুষকে  সর্তক  করতে  ৷  এই  সব  বইয়ের  মধ্যে  একটি  বই  হলো  স্যাম  হ্যারিসের  লেখা “ বিশ্বাসের  সমাপ্তি ” ( Sam  Harris- The  End  of Faith  : Terror  and Future of Reason ,  w. w . Nortan , 2004 )   এই  সব  ধর্মীয়  কুসংস্কার  দূর  করতে  শক্ত  অবস্থান  গ্রহণ  করছে এই  বইটি  ৷    শাম  হ্যারিস  তার  বইয়ে   বিভিন্ন তথ্যাদি বিশ্লেষণ  করে  দেখিয়েছেন   যে  ,  " অতিমাত্রায়  মধ্যযুগীয়  বিশ্বাস  নির্ভরতার  কারণেই  সন্ত্রাস  আর  জিহাদ  এখনো  করাল  গ্রাসের  মতো  থাবা  বসিয়ে  আছে   আমাদের  সমাজের         উপর     "   ৷     তার  মতে " আধুনিক  জ্ঞান-বিজ্ঞানের  নিরিখে  মধ্যযুগীয়  বিশ্বাস  নির্ভর  ব্যবস্থা  আজ বর্তমান  বিশ্বে  অচল  ৷  এগুলো  পরিত্যাগের  সময়  এসেছে  এখন "   ৷ 
             আমাদেরও  উচিত  পশ্চিমাদের  এই  যাত্রায়  যোগদান  করে  বাংলাদেশের  বর্তমান  পর্বত  সমান  কুসংস্কার  দূর  করণে  এগিয়ে  আসা এবং  কার্যকর  ভূমিকা  পালন  করা ৷  তাতে  দেশে  ক্রমশ  শক্তিশালী  হয়ে  ওঠা  প্রতিক্রিয়াশীল  যে  শক্তি   বাংলাদেশকে  তালেবানি  রাষ্ট্রে  পরিণত  করার  অপচেষ্টা  আরম্ভ  করেছে ,  রাজনৈতিক  ও  সামাজিক  ভাবে ৷ বাংলাদেশী  মৌলবাদীদের  এই  যাত্রাপথকে  এখনই  রুদ্ধ  করতে  হবে  ৷  রাজনৈতিক  ও  সামাজিক  যে  সব  সংঘটন  এখনোও  ধর্মনিরপেক্ষ  দৃষ্টিভঙ্গীর  পক্ষে  অবস্থান  করছেন  তাদেরকেই  এক্ষেত্রে  অগ্রগামী  ভূমিকা  পালনে  এগিয়ে  আসতে  হবে  দেশের  ভবিষ্যত  প্রজন্মের  খাতিরে  ৷
        প্রসঙ্গক্রমে  আগ্রহীদের  জন্যে  একটি  বৈজ্ঞানিক  গবেষণা  ভিত্তিক  লেখার  মূল  একটি  অংশ  নিম্নে  paste  করে  দেয়া  হলো  ৷ 

       

Scientists Research prove Religious materials are              Man-Made ?


    

Scientists Prove That All Religious Books Are Man-Made Nonsense

By B. Delaire 06/12/2011 09:05:00


                        "Fables should be taught as fables, myths as myths, and miracles as poetic fancies. To teach superstitions as truths is a most terrible thing." - Hypatia of Alexandria(370 - 415 AD)

WASHINGTON DC – USA – Scientists at the Institute of Historical Research have finally released their findings after five years of dedicated research.
The scientists, headed by Doctor Julius Sanreso, welcomed the research findings and said that it would be in the interests of those who believe in such nonsense as organised religion or creationism to accept the fact that religious books were written by men as a control system.
“Just think for one second, if ‘God’ or a ‘messenger of God’ had written that particular religious book/bible, how come the writings only occur within a very limited period in human history? Also, consider the fact, that a human writing on a piece of paper, or a few pieces of paper, is not the word of ‘God’. If they were really written by a universal God or entity, the books would not be limited to some pre-medievel costume drama but would encompass all universality, history, the future and science. Language is something created by man, not an all-seeing, all encompassing entity. God would presumably be universal and timeless as well as all-knowing, as is the universe, therefore these man-written books and scriptures, are just that, man-written linguistically created nonsense used to control men and women thousands of years ago. Why would ‘God’ write anything anyway? One must consider the fact that, even now, there are religious zealots and ordinary people still entrenched in a control belief system that is so far removed from reality that it borders on madness. There is no rational or scientific way that organised religions can have a modicum of truth or factual reality because of the very reason that these books are entombed in the time that they were written. These books should therefore simply be viewed as limited parables and historical fiction, as well as a lesson in how millions of people can be so easily controlled.”
The research paper also came to the conclusion that reward/punishment religions, as control systems, were losing their grip on most of the population of the world and only a few die-hard fanatics and delusional maniacs were carrying on with the flame of idiocy.
“The game is up for all religions, how long can this sham carry on, with their ridiculous outdated ceremonies? The priests are deceivers, and they need to come up with some pretty radical solutions to their thousand year old magic trick. People aren’t as dumb or easily swayed as they used to be thousands of years ago, they actually have reasoning powers and can see through the utter nonsense of organised control systems like religion.”
The problem for the world’s political leaders, is that slowly, humans who were controlled for so many years by fictitious writings, may suddenly lose their controlled ‘faith’. This could be quite dangerous, because it would mean that these people would suddenly wake up and realise that they have been fooled for so long by being communally hypnotised. 
“We must ensure that the people who have been fooled for so long by fictitious belief systems utilised to control humans do not get too angry when they realise that what they believe in is nonsense written by humans utilising human created language. This could be dangerous for society, so we must either let them carry on believing their fiction or try to somehow support them when they realise the truth,” Dr Sanreso said.
The research paper will be published in its entirety in 2015.
             
        এ  ব্যাপারে  আর  একটি  লেখা  সংযুক্ত  করা হয়েছে  ,  যে  লেখাতে  " GOD  HELMET" এর  ব্যাপারে  বিস্তারিত  ভাবে  আলোচিত  হয়েছে  ৷  
THE GOD HELMET
Todd Murphy, 2012

|  |  | |
The Koren Helmet uses a snowmobile helmet to hold it's magnetic coils in place.
The Koren Helmet
 .The God Helmet is a popular name given to a laboratory apparatus originally called the"Koren Helmet", after Stanley Koren of Laurentian University's Neuroscience Department, who built it according to specifications provided by Dr. M.A. Persinger, it's director.

Used as a research tool to investigate the brain's role in religious and mystic experiences, the Koren Helmet has been given the name God Helmet. A few Journalists gave it this name when they learned that some people had visions of God while participating in Koren Helmet experiments. The name has stuck.

The 
Koren Helmet applies complex (having an irregular shape) magnetic signals to the head of the person who is wearing it. The fields don't work by inducing current in the brain. They have patterns that bear information, and magnetic fields that appear from the electrical activity in the brain pick up the information.
It's a field-to-field interaction, and not current induction. The fields pass into the brain, unaffected by the scalp or skull, because there is no such thing as a magnetic insulator. Nothing can block a magnetic field 1  2. Some psychologists, not understanding this, have mistakenly claimed that the fields used in the God Helmet aren't strong enough to reach the brain. Magnetic fields pass "through all head structures with no attenuation and can stimulate the brain without discomfort" reference(Further Discussion).
An independent God Helmet study found that its effects are not from suggestibility, and that they do indeed have an influence on the brain. The subjects (in this recent and independent study) who received the magnetic fields spoke about their experiences in different ways than those who received no fields. The apparatus used in this new study was not identical to the Koren Helmet, but it still produced measurable effects in spite of its limitations. (Research Publication)
The Koren Helmet is connected to a PC computer through a 'black box' that cycles the signals through four coils on each side of the head, above over the place where the temporal lobes of the brain meet the parietal lobes. This is the area of the brain many researchers feel is the source of spiritual and religious experiences link.

This illustration shows how the signal shifts from one coil to the next. This is a side view. There is also another set of coils working on the other side. The two coils at the top are no longer used.

The sessions are done in an Acoustic Chamber - a completely silent room. A large part of the temporal lobes ongoing activity is dedicated to monitoring ambient sound. The temporal lobes are the source of religious and mystic experiences, so that silence helps a great deal in creating them in the lab. The same chamber also has a layer of electromagnetic insulation, so that the ambient energy emitted from lab equipment, cell phone towers, and computer monitors is screened out. Because magnetic fields can still pass through this
The fields
screen (a Faraday Cage), the God Helmet research has included some interesting discoveries about the earth's magnetic field.
A recent version of the God Helmet.
Stanley Koren shows us the most recent version of the God Helmet, which no longer has a helmet shell. The unused coils have been removed.
I asked Dr. Persinger how many people had seen God using the Koren Helmet, and this is what he said in reply:

"The problem is producing an environment in which people will report what they experience without anticipating ridicule on the one hand and not encouraging this type of report (demand characteristics) on the other.

Thus far, about 20 or so people have reported feeling the presence of Christ or even seeing him in the chamber (The acoustic chamber where the experimental sessions took place). Most of these people used Christ and God interchangeably. Most of these individuals were older (30 years or more) and religious (Roman Catholic). One male, age about 35 years old (alleged atheist but early childhood RC (Roman Catholic) training), saw a clear apparition (shoulders and head) of Christ staring him in the face. He was quite "shaken" by the experience. I did not complete a follow-up re: his change in behavior. Of course these are all reports. What we did find with one world-class psychic who experiences Christ as a component of his abilities was we could experimentally increase or decrease his numbers of his reported experiences by applying the LTP pattern (derived from the hippocampus) over the right hemisphere (without his awareness).
The field on-response delay was about 10 to 20 sec. The optimal pattern, at least for this person, looked very right hippocampal. By far most presences are attributed to dead relatives, the Great Forces, a spirit, or something equivalent.

The attribution towards along a devil to angel continuum appears strongly related to the affect (pleasant-terror) associated with the experience. I suspect most people would call the "vague, all-around-me" sensations "God" but they are reluctant to employ the label in a laboratory. The implicit is obvious. If the equipment and the experiment produced the presence that was God, then the extrapersonal, unreachable and independent characteristics of the god definition might be challenged." 


That's the important thing about the God Helmet. Even if only a few people saw God because of it, it creates a host of new questions - questions theology has never had to face before.
The experiences of those who have come face-to-face with God might just be an example of a very rare brain activity. If they actually met the true God, then why did they do so in this experimental setting, but not at other times? Can one control God by controlling someone's brain?

The implications for theology are obvious. Perhaps God exists, but has been waiting until humanity developed enough to find him in the brain before he would appear under any circumstances humans could control. Perhaps God exists only in our brains. Perhaps he exists, and chose to bless 1% of Dr. Persinger's research subjects with visions of him, because these people were beloved to him.
Perhaps he exists, but he appears to those with the right neural history in moments when the right pattern of brain activity is present, and not according to what he sees in their hearts.
There is much more to the God Helmet than just the Koren Helmet alone. There is also a computer program called complex, authored by Stanley Koren, which allows the computer to create the signals. These signals are derived from EEG traces that appear in certain parts of the brain. Just as the brain responds to chemicals with specific shapes, it also responds to magnetic signals with certain shapes. Because these signals are complex, irregular things, it takes a special computer program to produce them.

A third component is the acoustic - completely silent - chamber where the sessions take place. The last component is the 'black box' which converts output from the computer into input for the Koren Helmet. This box (not shown) is a specialized DAC (digital-to-analog converter). It's the core of the technology. The rest of the components of the God Helmet are quite common.
Another part of the experiment is that the subjects are told they're going to participate in a relaxation experiment. This makes them expect to relax, but without telling them what's going to happen. The God Helmet doesn't work as well when the subjects are tense.
The DAC produces the signals that are fed to the magnetic coils (called "solenoids" in the scientific papers). FIrst, one signal is fed to the right side of the brain, and then another signal is fed to both sides. When the signals are changed halfway through the experimental session, the corresponding shift in brain activity can create a religious experience.

The God Helmet is a misleading name. It gives the impression that it can produce the experience of God on demand. In fact, only one percent of the subjects had the experience. In contrast to the one percent who saw God, 80% of the subjects felt a presence of some kind, but did not call it God. Of course, there were probably some subjects who experienced an appearance of God, but were shy about saying they had seen God in a laboratory. That kind of thing is not only intensely personal, but can also get you ridiculed.

If you saw god, would you tell your story, just as it happened, if you thought you weren't going to be taken seriously? A lot of people assume that, just because someone wears a lab coat, they won't believe such a vision can happen, or that they'll think it's a sign of mental illness. Nothing could be further from the truth in this laboratory, but how would these subjects know that? They had been told they would be participating in an experiment to study relaxation response, and the experimenters were very careful not to encourage glamorous reports.
Stanley Koren

The Koren Helmet has also produced visions of demonic beings, out-of-body experiences, visions of other realities, and a range of other paranormal experiences. It could have been named after any of them, but journalists prefer more sensational names, and you can't get more sensational than God.

One question that comes up often about the Koren Helmet is whether it's possible to obtain one. The Koren Helmet is found only in the laboratory where it was made, and is not available to the public. However, a PC version of the 
God Helmet, The Shiva Neural Stimulation System, does exist.

The Koren Helmet has more coils than are actually used in experiments. The two on the top are no longer in use, and the one in the center - between the four over each temporal lobe - is also no longer used. They are still on the helmet, but they no longer output anything.

A picture of the sign on the door to the laboratory. The names are in alphabetical order by first name.
...
A Few Lab Reports:
Examples of dialog (from audiotape) from subjects participating in these experiments. Source
Subject 1
A Middle-aged professional journalist. Chirp signal applied over the right side.

"I see shadows along my left side . . . there is someone touching my left side . . . there is a flash of light . . . a tunnel experience. I feel as if I am shrinking and expanding. There is a tingling inside of my thigh . . . sexual excitement. There's a cold rush (subject shivered; EEG showed paroxysmal activity). I see a visual... it's an apparition."
Subject 2
A 21-year-old female with history of diabetes. Amygdala signal applied over both sides

"I felt a presence behind me and then along the left side. When I tried to focus on its position, the presence moved. Every time I tried to sense where it was, it moved around. When it moved to the right side, I experienced a deep sense of security like I had not experienced before. I started to cry when I felt
it slowly fade away" (the field parameters had been changed).
Subject 3
A 30-year-old woman. Chirp signal applied over the right side

"I feel detached from my body. I am floating up . . . there is a kind of vibration moving through my sternum . . . there are odd lights or faces along my left side. My body is becoming very hot. . . . tingling sensations in my chest and stomach . . . now both arms. There is something feeling my ovaries. I can
feel my left foot jerk. I feel there is someone in the room behind me."
Subject 4
A 25-year-old man, childhood history of three "mild" head injuries. Chirp signal applied over both sides

"I feel as if there was a bright white light in front of me. I saw a black spot that became a kind of funnel . . . no tunnel that I felt drawn into. I felt moving, like spinning forward through it. I began to feel the presence of people, but I could not see them; they were along my sides. They were colorless, grey-looking. I know I was in the chamber but it was very real. I suddenly felt intense fear and felt ice cold."
Common Themes in God Helmet Reports.

The most frequent themes and events reported or displayed by subjects who were asked to press one of two hand buttons when they felt a presence while being exposed to successive sequences of different magnetic field patterns over the right hemisphere or periods of no field. These themes occurred when the fields were present.

1. A dark, ominous force looming right above the person (as if it was going to descend).

2. A feeling of suffocation or pressure on the chest.

3. The sensation of "blacker than black" during brief periods within a minute of the onset of a specific pattern.

4. Re-experiencing previous altered states, such as haunts, kundalini, and psychotropic drug experiences. (These individuals had not experienced the unusual events again until they were exposed to the fields.)

5. About 20% of the participants who clicked one or two buttons indicating they were experiencing a sensed presence had no memory of the experience about 15 to 20 min later.

6. Religious figures, images of "priests," and, human skeletons, occurred as "flickering" but repeated phenomena.



St-Pierre LS, Persinger MA. "Experimental facilitation of the sensed presence is predicted by the specific patterns of the applied magnetic fields, not by suggestibility: re-analyses of 19 experiments." International Journal of Neuroscience. 2006 Sep;116(9):1079-96. Link
   
      
সূত্র ; অভিজিত  রায়  এবং  আবির  রায়হান  এর      অবিশ্বাসের  দর্শন   বই  থেকে  তথ্যাদি  নেয়া  হয়েছে ৷ )
          এবং  B . DELAIRE 'S  06- 12 -2011 তে  প্রকাশিত  একটি  লেখা ,  যা  উপরে  PASTE  করে  যুক্ত  করা  হয়েছে  :








মন্তব্যসমূহ