Worldly Place
Even in a palace, life
may be led well!
So spake the imperial sage, purest of men,
Marcus Aurelius. But the stifling den
Of common life, where, crowded up pell-mell,
Our freedom for a little bread we sell,
And drudge under some foolish master's ken
Who rates us if we peer outside our pen--
Match'd with a palace, is not this a hell?
Even in a palace! On his truth sincere,
Who spoke these words, no shadow ever came;
And when my ill-school'd spirit is aflame
Some nobler, ampler stage of life to win,
I'll stop, and say: 'There were no succour here!
The aids to noble life are all within.'
So spake the imperial sage, purest of men,
Marcus Aurelius. But the stifling den
Of common life, where, crowded up pell-mell,
Our freedom for a little bread we sell,
And drudge under some foolish master's ken
Who rates us if we peer outside our pen--
Match'd with a palace, is not this a hell?
Even in a palace! On his truth sincere,
Who spoke these words, no shadow ever came;
And when my ill-school'd spirit is aflame
Some nobler, ampler stage of life to win,
I'll stop, and say: 'There were no succour here!
The aids to noble life are all within.'
Matthew Arnold
''But each day brings its petty dust
Our soon-choked souls to fill,
And we forget because we must,
And not because we will.''
Our soon-choked souls to fill,
And we forget because we must,
And not because we will.''
Matthew Arnold
DOVER
BEACH কবিতাটি ইংলিশ কবি ও সাহিত্যিক
ম্যাথিউ আরনল্ড ( 24-DEC /1822 – 15- APRIL /1888 ) ১৮৫১ সালের দিকে লেখেছিলেন , এবং যা গ্রন্থাগারে প্রকাশিত
হেয়েছিলো ১৮৬৭ সালে ৷
তার এই বিখ্যাত
কবিতাটি লেখার আগে তিনি তাঁর স্ত্রী সহ ইংলেন্ডের দক্ষিণাঞ্চলে
অবস্থিত ডোভার এলকা ভ্রমনে
গিয়ে এই কবিতাটি
লেখার অনুপ্রেরণা পেয়ে ছিলেন বলে জানা যায় ৷ তাকে ইংলেন্ডে তৃতীয় বিখ্যাত্য
ভিক্টোরীয়ান কবি হিশেবে
গণ্য করা হয়ে থাকে
৷ ইস্কুল
মাষ্টারের ছেলে বড় হয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিগ্রী
নিয়ে ইস্কুল পরিদর্শকের
কাজ বেঁচে নিয়েছিলেন আরো
অনেক আকর্ষণীয় কাজ ছেড়ে , তাঁর
সাহিত্য কর্ম চালিয়ে
যাওয়ার সুবিধার্থে ৷
নিম্নে তাঁর এই বিখ্যাত
কবিতাটির বাঙলা অনুবাদ
প্রকাশ করা হলো ৷ হুমায়ুন
আজাদ কবিতাটি অনুবাদ
করেন এবং তাঁর প্রকাশিত হুমায়ুন
আজাদ - কাব্যসমগ্র গ্রন্থের অনুবাদ
কবিতা অংশে স্থান পেয়েছে ৷ আগ্রহী পাঠকদের
জন্যে এখানে অনুদিত কবিতাটির উল্লেখ
করা হলো এবং এর নিম্নে
মূল ইংরেজি কবিতাটির
ও উল্লেখ করা হলো ৷ আর এই লেখাটার
ওপরে তাঁর আর একটা মূল কবিতাও উল্লেখিত
হলো , তাঁর এক বিখ্যাত কোটেশন
সহ ৷
ডোভার সৈকত ,
ম্যাথিউ আরনল্ড
এর এই কবিতাটির
অনুবাদ
করেছেন--হুমায়ুন আজাদ
সমুদ্র প্রশান্ত
আজ রাতে ৷
ভরা
জোয়ার এখন , ভাসে রূপবতী
চাঁদ
প্রণালির জলের
ওপরে ; --ফরাশিদেশের
উপকুলে
আলো মৃদ হ’য়ে নেভে গেলো এইমাত্র ; বিলেতের উপকূলশৈলগুলো
,
মৃদু আলোকিত
ও বিস্তৃত , দাঁড়িয়ে রয়েছে শান্ত উপসাগরের
থেকে মাথা তুলে ৷
জানালার ধারে এসো , কী মধুর রাতের বাতাস
!
শুধু , পত্রালির দীর্ঘ সারি থেকে
যেখানে সমুদ্র
মেশে চাঁদের আলোয় শাদা তটদেশে ,
শোনো
! তুমি শোনো ঢেউয়ের টানে স’রে
- যাওয়া নুড়িদের
ঘর্ষণের
শব্দ , এবং অবশেষে ,
যখন ফিরে আসে উচ্চ বালুময়
তটে ,
শুরু হয়
, আর থামে
, তারপর শুরু পুনরায় ,
কোলাহলপূর্ণ ধীর লয়ে , এবং বয়ে আনে
মনে বিষাদের চিরন্তন
সুর ৷
সোফোক্লিজ বহুকাল
আগে
শুনেছিলেন এ - সুর
আজিআনে , আর এটা তার মনে
বয়ে এনেছিলো
মানুষের দুর্দশার
ঘোলাটে জোয়ার - ভাটা
; আমরাও
এই শব্দে পাই একটি ভাবনা ,
সেই সুর শুনে এই দূর উত্তর সাগরের
তীরে ৷
বিশ্বসের সমুদ্রও
একদিন
ছিলো ভরপুর , এবং পৃথিবীর তটদেশ
ঘিরে
ছিলো উজ্জ্বল মেখলার
মতো ভাঁজেভাঁজে ৷
কিন্তু এখন আমি শুধু
শুনি
তার বিষন্ন , সুদীর্ঘ , স’রে
- যাওয়ার শব্দ ,
স’রে
যাচ্ছে , রাত্রির
বাতাসের শ্বাস , বিশাল বিষণ্ন
সমুদ্রতীর ,
আর বিশ্বের নগ্ন
পাথরখণ্ডরাশি থেকে ৷
আহা , প্রিয়তমা , এসো আমরা
সৎ হই একে অপরের প্রতি ! কেননা এই বিশ্ব
, যা আমাদের
সামনে
স্বপ্নের দেশের মতো ছড়িয়ে রয়েছে ব’লে মনে হয় ,
যা এতো বৈচিত্র
পূর্ণ , এতোই সুন্দর , এমন নতুন
,
তার সত্যিই
নেই কোনো আনন্দ
, কোনো প্রেম
, কোনো আলো ,
নেই কোনো নিশ্চয়তা , নেই শান্তি
, নেই বেদনার
শুশ্রূষা ;
আর আমরা এখানে আছি যেনো এক অন্ধকার এলাকায়
,
ভেসে যাচ্ছি
যুদ্ধ ও পালানোর
বিভ্রান্ত ভীতিকর সংকেতে
,
যেখানে মূর্খ সৈন্যবাহিনী রাত্রির
অন্ধকারে যুদ্ধে ওঠে মেতে ৷
--------------
Matthew
Arnold (1867)
|
The sea is calm to-night, The tide is full, the moon lies fair Upon the straits; — on the French coast the light Gleams and is gone; the cliffs of England stand, Glimmering and vast, out in the tranquil bay. Come to the window, sweet is the night-air! Only, from the long line of spray Where the sea meets the moon-blanch’d land, Listen! you hear the grating roar Of pebbles which the waves draw back, and fling, At their return, up the high strand, Begin, and cease, and then again begin, With tremulous cadence slow, and bring The eternal note of sadness in. Sophocles long ago Heard it on the Into his mind the turbid ebb and flow Of human misery; we Find also in the sound a thought, Hearing it by this distant northern sea. The sea of faith Was once, too, at the full, and round earth’s shore Lay like the folds of a bright girdle furl’d. But now I only hear Its melancholy, long, withdrawing roar, Retreating, to the breath Of the night-wind, down the vast edges drear And naked shingles of the world. Ah, love, let us be true To one another! for the world which seems To lie before us like a land of dreams, So various, so beautiful, so new, Hath really neither joy, nor love, nor light, Nor certitude, nor peace, nor help for pain; And we are here as on a darkling plain Swept with confused alarms of struggle and flight, Where ignorant armies clash by night. |
-----------------
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন