পশ্চিমা বিশ্বে নাকি এক নুতন ধর্মের আবির্ভাব
হতে চলেছে ! যার কোন prophet , বা
ধর্মপ্রচারক নেই , আর ঐ ধর্মের
বিশ্বাসিরাই নাকি সবাই স্রষ্টা ?
প্রথম পর্ব ;-
কিছুদিন পূর্বে আমেরিকান
Esquire নামক এক
magazine এ , MR, Marilyn Adamsan নামের এক লেখক ধর্মের ব্যাপারে
একটি প্রবন্ধ লিখেছেন ৷
তার লেখাটার শিরোনাম
ছিলো - “ Cannecting with
Devine ”
তিনি
বর্তমান বিশ্বে বহুল পরিচিত এবং প্রচারিত চারটা
ধর্মের নামের সঙ্গে আরো একটি নুতন ধর্মের
নাম উল্লেখ করে এর কিছু বর্ণনা ও দিয়েছেন
৷ যা
আমার কাছে সম্পূর্ণ
নুতন মনে হওয়ায় , এই
লেখার সূত্রপাত হয়েছে বলা যায় ৷
তিনি যে নামগুলোর উল্লেখ
করেছেন, সে গুলো হচ্ছে তার ভাষায়
-
The
major world religions and their beliefs about God. Hinduism,
Buddhism, Islam, Christianity, and New Age...
By Marilyn Adamson
তিনি তার লেখায় উপরের ধর্মগুলোর
বৈশিষ্টের কিছু আলোচনা
ও করেছেন ৷ তার ভাষায় যা “Included is a brief
description of each, its distinguishing characteristics, and what a person can
gain from each.
তিনি প্রথমে পরিচিত
ও বহুল প্রচারিত
চারটি ধর্মের ব্যাপারে
যে আলোচনা করেছেন , তা
আমরা সবাই কমবেশি
অবগত আছি ৷ তাই ঐ চারটা ধর্মের আলোচনায়
আমরা না গিয়ে , শুধু শেষের
New Age এর ব্যাপারে
কি মন্তব্য করেছেন
তার ওপর নজর দিবো ৷ আর্থৎ ৫ম ধর্ম হিসেবে
তিনি যার নাম (
NEW AGE ) উল্লেখ করে আলোচনা করেছেন , তা
আমার মনে হয় তা এখনো
তেমন ভাবে প্রচলিত এবৎ প্রচারিত হয় নাই , সমগ্র
বিশ্বে ৷
তাই আমার আগ্রহ হচ্ছে, এই
নুতন ধর্ম নিয়ে তিনি কি বলেছেন
, বা কি
বর্ণনা দিয়েছেন , তা দেখার এবং পাঠকদের
মধ্যে প্রকাশ করার ৷ তাই এখানে আমি লেখকের নিজের লেখারই উল্লেখ
করছি , যাতে তিনি কি মন্তব্য
করেছেন এই নতুন ধর্মের ব্যাপারে, তা
স্পষ্টভাবে বোঝা যায় ৷
তার লেখাটা আরম্ভ হয়েছে এই ভাবে -
“ New Age and its
beliefs”
“ New Age promotes the
development of the person's own power or divinity. When referring to God, a
follower of New Age is not talking about a transcendent, personal God who
created the universe, but is referring to a higher consciousness within
themselves. A person in New Age would see themselves as God, the cosmos, the
universe. In fact, everything that the person sees, hears, feels or imagines is
to be considered divine.
Highly eclectic, New Age presents itself as a collection of
ancient spiritual traditions. It acknowledges many gods and goddesses, as in
Hinduism. The Earth is viewed as the source of all spirituality, and has its
own intelligence, emotions and deity. But superseding all is self. Self is the
originator, controller and God of all. There is no reality outside of what the
person determines.
New Age teaches a wide array of eastern mysticism and spiritual,
metaphysical and psychic techniques, such as breathing exercises, chanting,
drumming, meditating...to develop an altered consciousness and one's own
divinity.
Anything negative a person experiences (failures, sadness, anger,
selfishness, hurt) is considered an illusion. Believing themselves to be
completely sovereign over their life, nothing about their life is wrong,
negative or painful. Eventually a person develops spiritually to the degree
that there is no objective, external reality. A person, becoming a god, creates
their own reality “
তিনি তার মন্তব্যে
লিখেছেন , How distinct are these Major RELIGIONS ? এবং এর উত্তরে তিনি একটা একটা করে ঐ ৫টা ধর্মের
ব্যাপারে যে মন্তব্য
করেছেন , তা নিম্নরূপ
-
“ How distinct are these major religions?
In looking at these major belief systems and their views of God,
we find tremendous diversity:
- Hindus acknowledge multitudes
of gods and goddesses.
- Buddhists say there is no deity.
- New Age followers believe they are God.
- Muslims believe in a powerful
but unknowable God.
Christians believe in a God who is loving and approachable “
- কিন্তু New Age followers believe they are God. তার মানে
কি ?
-
- যা
ব্যাপকভাবে আলোচনার দাবী
রাখে ?
তবে যুক্তিবাদি
, বাস্তববাদি , কুসংস্কারমুক্ত এবং বৈজ্ঞানিকদৃষ্টিভঙ্গির অধিকারিরা
কি , এই new
age ধর্মের ও নতুন বিশ্বাসি
? যেমন এর পূর্বে
mythology কি ভাবে আধুনিক পশ্চিমা
বিশ্বে লোগাসে রূপান্তরিত
হয়েছিলো , এটা কি তবে মিথোসের পরবর্তি লোগোসের পরবর্তি আর একদাপ
? না আর একটা অবৈজ্ঞানিক এবং কুসংস্কারপূর্ণ ধারণা বা বিশ্বাসের জন্ম হতে চলেছে ?
নিম্নে মিথ মিথোসের
ও লোগোস এর অগ্রগতির
সংক্ষৃপ্ত কিছু বর্ণনা
দেওয়া হলো , এই লেখকের
পূর্বের এক লেখা থেকে,
পাঠকদের অবগতির জন্যে ৷
মিথোস ও লোগাস প্রসঙ্গ
মানব সমাজের
বিশ্বাসের প্রাচীন ধারার সঙ্গে পরবর্তিত
পরিস্থিতিতে বিশ্বাসের যে নতুন ধারার বিকাশ লাভ করেছে , তাকে
সঠিকভাবে ব্যাখ্যা করতে সমাজ বিশ্লেষকরা মিথোস ও লোগাস এর প্রসঙ্গ
এনেছেন ৷
ক্যারেন আর্মষ্ট্রং
তার এইসব ব্যাপার
নিয়ে লেখা গবেষণা
গ্রন্থ “ Battle for
God” এ উল্লেখ
করেছেন যে , মানুষের
চিন্তাধারা অনাদিকাল থেকেই বিকাশিত হয়েছে পরিষ্কার দুটি ধারায় ৷ এর একটি হচ্ছে ‘ মিথোস’
এবং অপরটি হচ্ছে
‘ লোগাস’ ৷ মিথোস এসেছে ইংরেজী ‘ মিথ’ থেকে ,
এর প্রতিশব্দগুলো mystery
এবং mysticism , যা প্রকাশ
করে রহস্যময়তা , দুর্জ্ঞেয়তা এবং অতীন্দ্রিয়তাকে ৷ ক্যারেন আর্মষ্ট্রং - এর মতে মিথ হচ্ছে কতকগুলো রীতি - নীতি
, অচার অনুষ্ঠান
ও সংস্কার - যেগুলোর কোন যুক্তিগ্রাহ্য প্রমান
কখনও পাওয়া যায় না ৷ এগুলো মানব মনে জায়গা করে নিয়েছে
স্রেফ কতকগুলো বিশ্বাসের
কাঁধে ভর করে ৷ আর আর্মস্ট্রং গ্রিক শব্দ ‘লোগাসকে’ বর্ণনা করেছেন
‘ যুক্তি গ্রাহ্য’ ‘ প্রমানসাপেক্ষ’ ‘ বিজ্ঞানভিত্তিক’ শব্দ ক’টির সাহায্যে
৷ তিনি মনে করেন আধুনিক
বিশ্বে বৈজ্ঞানিক অগ্রগতি , প্রগতি আর উন্নয়নের মূলে রয়েছে ‘ লাগোস’ - যা
জ্ঞান ও যুক্তির
মাপকাঠিতে প্রকৃত বাস্তবতার
পরিচায়ক ৷
অতীতের মানুষেরা
মোটামোটি আমাদের মত হলেও তাদের আধ্যাত্মিক জীবন বর্তমান থেকে অনেক ভিন্ন ছিলো ৷ পণ্ডিতেরা যার নাম দিয়েছেন
(উপরে উল্লেখিত ) মিথোস ও লোগাস ৷
(সূত্র ;- জোহানেস স্লোয়েক - ডিভোশনাল ল্যাঙ্গুয়েজ , ১৯৯৬ , পৃষ্টা -৫৩ ,-৯৬ ) মানবসমাজে
তখন দুটোই ছিলো আবশ্যক , কারণ তখন সত্য অর্জনের
ক্ষেত্রে দুটোকেই সম্পূরক
মনে করা হত ৷ কারণ তখন মিথকেও
মৌলিক বিষয় হিশেবে
গণ্য করা হত এবং মিথ তখন জীবনের
উৎস , সংস্কৃতির
ভিত্তি ও মানব মনের গভীরতর
স্তরে দৃষ্টি দিতে পারতো বলে বিশ্বাস করা হতো ৷ যদিও বাস্তব
বিষয় - আশয়ের সাথে মিথের কোনো সম্পর্ক
ছিলো না , সম্পর্ক ছিলো অর্থের সাথে ৷ এর পর ও মিথোস মানুষকে
তখন হতাশা থেকে মুক্ত হয়ে জীবনের তাৎপর্য
খুঁজে পেতে সাহায্য করার
সঙ্গে সঙ্গে জীবনের
একটা অর্থ মানুষের
কাছে স্পষ্ট করে তুলে ধরতে পারতো
৷ মিথোস মানুষের অবচেতন মনে প্রোথিত হয়ে পৌরাণিক কাহিনী
গুলোকে মানুষের অভিজ্ঞতা
ও আচরণের উপর গভীর প্রভাবের
সৃষ্টি করে মানুষের
অবচেতন বলয়ের অস্পষ্ট
এলাকাসমূহকে আলোয় তুলে নিয়ে আসতো ,
অর্থাৎ সমাজে মিথোস মানুষকে এমন এক প্রেক্ষিতের
যোগান দেয় যা তাদের
দৈনন্দিন জীবনের একটা আলাদা অর্থ তুলে ধরতো বলে মনে করা হয় ৷ বর্তমানে
যাকে একবারেই যোক্তিক
মনের অনুসন্ধানে বোধগম্য হয়
না , আধুনিক চিন্তা চেতণা বিশিষ্ট
মানুষর কাছে ৷ তবে তখন মানুষের অভিজ্ঞতা
ও আচরণের উপর এর যে একটা গভীর প্রভাব পড়েছিলো
, তা কোনো ভাবেই অস্বীকার
করার উপায় নাই ৷ (সূত্র;-
মির্চা এলিয়ান , প্যাটার্নস ইন কম্প্যারেটিভ রিলিজিয়ন , ১৯৫৮, পৃষ্টা- ৪৫৩-৫৫ )
তাই বর্তমান
আধুনিক সমাজে মিথ- এর
মৃত্যুর ফলে মানুষের
অন্তস্থঃ জগতের মোকাবিলা করতে সাইকোএনালিসিসের বিজ্ঞানের
উদ্ভাবন করতে হয়েছে
, কারণ যৌক্তিক
প্রমান দিয়ে মিথকে এখন আর তুলে ধরা সম্ভব হয় না ৷ মিথ ও কাল্ট পরস্পরের
সাথে আবার ওতপ্রোতভাবে
জড়িত এবং মিথ আবার অতীন্দ্রিয়বাদের সাথেও সম্পর্কিত ছিল : কল্ট বা মরমী চর্চা ছাড়া ধর্মের
মিথসমূহ বিমূর্ত রয়ে যায়
ও অবিশ্বাস ঠেকে , তাই
তাকে বুঝতে হলে এক বিশেষ ব্যাখ্যার প্রয়োজন
পড়ে ৷ (সূত্র;-জোহানেস স্লোয়েক, ডিভোশনাল ল্যাঙ্গুয়েজ
, প্রকাশ ১৯৯৬ , পৃষ্টা ৭৫-৭৬ )
প্রাক - আধুনিক বিশ্বে
ইতিহাস সম্পর্কে মানুষের
ভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গি ছিলো ৷ তখন তারা আসলে কী ঘটনা ঘটেছিলো তা জানতে তেমন আগ্রহী ছিলো না , এখনকার মানুষের
মতো ৷ তারা তখন ঘটে য়াওয়া ঘটনার নিগূঢ় অর্থ জানতে
বেশি আগ্রহী ছিলো
, ঘটনা সত্য না মিথ্যা , তা জানতে তাদের কোনো আগ্রহ থাকতো না ৷ তাই ঐসব ঐতিহাসিক ঘটনা প্রবাহকে তারা এক অটল
, সময়হীন , বাস্তবতার
প্রকাশ বলে মনে করতো ৷ কারণ
ঐতিহাসিক ঘটনাকে মিথে পরিণত করে একে অনুপ্রেরণা
সৃষ্টিকারী কাল্টে রূপান্তরিত
না করতে পারলে তা তখন ধর্মীয় বিশ্বাসে
পরিনত হতো না ৷ আর ধর্মীয়
বিশ্বাসে পরিনত হয়ে গেলেই
, তা সত্য ঘটনায় রূপান্তরিত হতে আর বেশি সময়ের প্রয়োজন
হতো
না ৷ আর এভাবে তখন সমাজে এক অন্ধ বিশ্বসের
প্রতিষ্ঠা পেয়ে যেত ৷
পরবর্তি সময়ে প্রযুক্তির আবির্ভাবে
লোগোস ও ক্রমান্নয়ে
সমানভাবে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠে ৷ লোগোস হচ্ছে বর্তমান বিশ্বে
নারী ও পুরুষকে
সমানভাবে এবং যার যার ক্ষেত্রে কর্মক্ষম করে তোলার যৌক্তিক ও
বাস্তবভিত্তিক এবং বিজ্ঞানভিত্তিক চিন্তাভাবনা
৷ মিথোস এর বোধ এখন পশ্চিমে প্রায় হারিয়ে গেছে
, তার পরিবর্তে এখন পশ্চিমের
সমাজ লোগোস এর সঙ্গে ভালোভাবেই
পরিচিত হয়ে উঠছে , আর
এটাই এখন বর্তমান
পশ্চিমের সমাজের মূল ভিত্তি হিশেবে
প্রতিষ্ঠা পেয়েছে ৷ তাই বর্তমানে
পশ্চিমা সমাজে কোনো যৌক্তিক ও বিজ্ঞানভিত্তিক আলোচনা
ছাড়া কোনো বিষয়ের
সমাপ্তি টানা সম্ভব হয় না ৷ লোগোস বর্তমানে বাস্তবভিত্তিক
, তাই এর সূচনা ভিত্তির
দিকে দৃষ্টি নিক্ষেপকারী
মিথের বিপরিতে লোগোস দৃঢ়তার সাথে সামনে অগ্রসর
হয়ে , প্রাচীন
দর্শনকে ব্যাখ্যা করার লক্ষ্যে নতুন এক আবিস্কারের
চেষ্টা করে , পরিবেশের উপর ব্যাপক নিয়ন্ত্রণ
অর্জন করেছে ৷ এবং আমকোরা আরো
কিছু আবিস্কার করে ও এর সঙ্গে নতুন আরো কিছু উদ্ভাবণ করে , পশ্চিমা সমাজে লোগোস তার উপযোগীতা প্রমাণ
করেছে ৷
তবে
প্রাক - আধুনিক বিশ্বে একসময়ে
মিথোস ও লোগোস উভয়ই সমাজে অপরিহার্য ছিলো , অর্থাৎ
একটা ছাড়া অপরটা অচল হয়ে পড়তো
, যদিও তাদের কাজ তখনও ভিন্ন ভিন্ন ছিলো , এবং
একে অন্যের সাথে গুলিয়ে ফেলাকেও
বিপজ্জনক বলে মনে করা হতো ৷
কিন্তু লোগোস এর নিজস্ব
কিছু সীমাবদ্ধতাও ছিলো ৷
লোগোস মানব জীবনের
পরম মূল্য সম্পর্কে
সবার কাছে গ্রহনযোগ্য
ব্যাখ্যা বা তাদের বিভিন্ন প্রশ্নের চাহিদামত
উত্তর যোগাতে সমর্থ হতো না ৷ তাই জীবনের অর্থ ব্যাখ্যা করতে মিথ আর কাল্টের প্রয়োজন
হতো ৷ অবশ্য বিজ্ঞান
ও প্রযুক্তির বিস্ময়কর
সাফল্যের পর পশ্চিমে
মিথোস কে মিথ্যা
ও কুসংস্কার বলে নাকচ করে দিয়ে ,লোগোস
কেই সত্য জানার একমাত্র উপায় হিশেবে গ্রহন করা আরম্ভ হয়ে যায় ৷
তখন তারা ধর্ম বিশ্বাসের মিথোস কে প্রায়শ:ই
লোগোস এ পরিনত করার প্রয়াস
পেয়েছে আর মৌলবাদীরাও
একই প্রয়াস পেয়েছে
৷ যা বর্তমানে
ক্ষেত্র বিশেষে আরো বেশি করে সমস্যার সৃষ্টি
করেছে ৷ কারণ মৌলবাদীরা মনে করে তারা তাদের পবিত্রতম
মূল্যবোধ ও ধর্মীয়
বিশ্বাসকে আক্রান্তকারী শক্তির
বিরুদ্ধে লড়াই করছে ৷ মৌলবাদীদের
ধারনা , আধুনিকায়নে তাদের কোনো মুক্তি অর্জিত
হচ্ছে না , বরং তারা বিশ্বাস করে , ইহা তাদের পবিত্রতম বিশ্বাসের উপর একধরনের
আক্রমাণাত্বক হামলা । যাহা থেকে তাদের বিশ্বাস
ও আদর্শকে রক্ষা করতে তাদেরকে
অবশ্যই নতুনভাবে এবং নতুন টেকনিকে
যুদ্ধে অবতির্ণ হওয়া ছাড়া তাদের আর কোনো বিকল্প নেই ৷
উপরের
আলোচনা থেকে এই মন্তব্য করা কি
যাবে না
? যে যদি ভবিষ্যতে
NEW AGE একটি সত্যিকার বাস্তববাদি
এবং বিজ্ঞান ভিত্তিক ও যুক্তিবাদি
আধুনিক ধর্মে রূপান্তরিত
হয় , এবং আধুনিক যুক্তিবাদি
ভবিষ্যত আগামি প্রজন্মের মানুষ ইহা ব্যাপকভবে গ্রহন করে , তবে কি
, প্রচলিত ধর্মবিশ্বাসের বিলুপ্তি
ঘটবে ? এ ব্যাপারে আরো বিস্তারিত জানতে চাই ৷
- ( বি দ্র ; লেখাটি কারো
বিশ্বাসে আঘাত করতে
লেখা হয় নাই
৷ ইহা একটা
বিজ্ঞানভিত্তিক আলোচনা , লেখকের অনুমতি
ছাড়া ইহা প্রচার
ও প্রকাশ করা যাবে
না ৷ )
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন