আস্তিক ও নাস্তিক প্রসঙ্গে বিজ্ঞান কি বলে ?



    বৈজ্ঞানিক সমীক্ষা ; -“ Let  The  Data  Decide” এর আলোকে বহুল আলোচিত নাস্তিকতা

     
      সংশয়বাদী , যুক্তিবাদী এবং বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিকোন থেকে মানুষের বিশ্বাস দুইটি ধারার বিভক্তি গৃহিত হয়েছে । এর একটি হচ্ছে আস্তিক্যবাদ  আর  অন্যটি  হচ্ছে নাস্তিক্যবাদ ।

     আস্তিক্যবাদ বা আস্তিকতা  প্রসঙ্গে বলা হয়ে থাকে যে মানুষ পৃথিবীতে জন্ম গ্রহণ করেই দেখতে পায় তার জন্যে প্রাণপণে প্রস্তুত হয়ে আছে পূর্ব নির্ধারিত বিভিন্ন বিশ্বাসের জগত ।  যা, তার পরিবার , সমাজ , এমনকি কখোনো রাষ্ট্র  এই বিশ্বাস তার জন্যে পূর্ব থেকেই  প্রস্তুত করে রেখেছে, আর তাকে ঐ বিশ্বাসের উপর আস্থা স্থাপন করেই ভবিষ্যতের পথে পাড়ি দিতে হয়।
      বিজ্ঞানী ও যুক্তিবাদী এবং সংশয় প্রকাশকারীদের মতে , ঐ পূর্ব নির্ধারিত বিশ্বাসের মূল ভিত্তি হচ্ছে কখনো পৈরাণিক বিশ্বাস , কখনো কুসংষ্কার আবার প্রায় সব ক্ষেত্রেই ঈশ্বর ও ধর্ম বিশ্বাস একসময় যা শুধু ধর্ম বিশ্বাস রূপে মানুষের মনোজগতে  প্রতিষ্ঠা লাভ করে থাকে
          
  যদিও   সংশয়বাদী ও যুক্তিবাদীরা  বলেন অধিকাংশ ধর্ম এবং ধর্মের অধিকাংশ তথ্য অপবিশ্বাস এবং অন্ধ বিশ্বাসের উপর প্রতিষ্ঠিত , যার জন্যে বিভিন্ন ধর্মের বিভিন্ন বিশ্বাসে ও অনৈক্য বা মতানৈক্য দেখা যায়

       আর নাস্তিক্যবাদ বা নাস্তিকতার মূলে আছে , ধর্ম বা ঈশ্বরে বিশ্বাসহীনতা যা কোন গতানুগতিক বিশ্বাস থেকে মুক্ত । নাস্তিকেরা সমাজে প্রচলিত এবং ক্ষেত্র বিশেষে সমাজে প্রতিষ্ঠিত বিশ্বাস থেকে সরে গিয়ে নিজেরা  তাদের বিশ্বাস নির্ধারণ করে থাকেন ।
        নাস্তিকেরা তাদের এই ধারণাকে এই ভাবে সংজ্ঞায়িত করতে পছন্দ করেন যে ,
     
“ Atheism is characterized by an absence of belief in the existence of Gods*”

     আবার কেউ কেউ অন্য ভাবে বলেন যে “ Basic atheism is not a belief . It is the lack of belief” *

       ব্যাপারটি নিয়ে ড. হুমায়ুন আজাদ তার এক সাক্ষাতকারে বলেছিলেন,

   
“ যে বিষয়ে আমরা নিশ্চিত নই , যার কোনো অস্তিত্ব নেই যা প্রমান করা যায় না, তাতে মানুষকে বিশ্বাস করতে হয় । মানুষ ভূতে বিশ্বাস করে, পরীতে বিশ্বাস করে বা ভগবানে, ঈশ্বরে বা আল্লাহ্ য় বিশ্বাস করে । এই বিশ্বাস সত্য নয় , এগুলোর কোনো বাস্তবরূপ নেই। মানুষ বলে না , আমি গ্লাসে করি বা পানিতে বিশ্বাস করি, মেঘে বিশ্বাস করি । যেগুলো নেই সেগুলোকে মানুষ করে । বিশ্বাস একটি অপবিশ্বাসমূলক ক্রিয়া । যা সত্য , তাতে বিশ্বাস করতে হয় ন ; যা মিথ্যে তাতে বিশ্বাস করতে হয় । তাই মানুষের সব বিশ্বাস ভূল বা ভ্রান্ত, তা অপবিশ্বাস” ।

        “ কিছু কিছু কপট মানুষ , বিশেষ ক’রে রাজনীতিবিদেরা ও সুবিধাবাদী বিখ্যাত ব্যক্তিরা, ব’লে থাকেন যে ধর্ম ও বিজ্ঞানে কোনো বিরোধ নেই; তবে এটা মিথ্যেকথা-ধর্ম ও বিজ্ঞান সম্পূর্ণরূপে পরস্পরবিরোধী ; বিজ্ঞান সত্যের সাধক আর ধর্ম মিথ্যের পূজারী”#

  বাঙালী কবি সুধীনদ্রনাথ ধর্ম ও ঈশ্বর নিয়ে লিখা এক কবিতায় , ভরতীয় ভগবানকে বলেছেন, “ যাযাবর আর্যের বিধাতা”  , ঈশ্বর কার স্বার্থ দেখে ? এর জবাবে বলেছেন, “চিরকাল ঈশ্বর বাস করে গরিবের উঠোনে , আর স্বার্থ দেখে অসুরদের” । তিনি ঈশ্বরকে “ আরণ্যিক নির্বোধের ভ্রান্ত দুংস্বপন” ? হিসাবে সংজ্ঞায়িত ও করেছেন তার কবিতায়

   স্টিফেন হকিং এর গবেষণা মতে - স্থান-কাল সসীম, তবে তার সীমারেখা নেই ; অর্থাৎ মহাজগতের শুরু নেই ,কোনো সৃষ্টির মুহূর্ত নেই ; তাই কোনো বিধাতাও নেই এর । তার কথায়- “ কিন্তু মহাজগত যদি হয় স্বয়ংসম্পূর্ণ , যার কোনো সীমানা নেই ,তখন তার কোনো শুরু থাকে  না , শেষও থাকে না ;তখন শুধু থাকে মহাজগত । তখন স্রষ্টার/বিধাতার কী দরকার ?” #  


         আস্তিক ও নাস্তিকের বিশ্বাস ও বুদ্ধিমত্তা নিয়ে মনোবিজ্ঞানীদের চালানো কিছু জরিপ ও গবেষণার ফলাফল ;

         লন্ডন স্কুল অব ইকনোমিক্সের বিবর্তন মনোবিজ্ঞানী - সাতোসি  কানাজাওয়ার চালানো সাম্প্রতিক গবেষণা  (যা social psychology Quarterly, vol. 73, no. 1, 33-57 ,তে প্রকাশিত হয়েছে ) থেকে জানা গেছে নাস্তিক ( Atheist ) এবং উদারপন্থিরা ( Liberal )  সাধারণত ধার্মিক (Theist ) এবং রক্ষণশীলদের (Conservative ) চেয়ে অনেকবেশি বুদ্ধিসম্পন্ন  হয়ে থাকে । আবার  Social Psychology Quarterly জার্নালে ২০১০ সালের vol. 73, no 1,-33-57 page এ  প্রকাশিত    ‘Why Libaral and Atheists Are more Intelligent Than Consevatives’    শীর্ষক গবেষণাপত্রে অধ্যাপক কানজাওয়া দেখিয়েছেন যে ,ধার্মিক হিসাবে দাবীদার ব্যক্তিদের চেয়ে নাস্তিকদের আইকিউ  গডপরতা অন্তত পয়েন্ট বেশি থাকে।                                                    ।আর রক্ষণশীল গ্রুপের চেয়ে উদারপন্থী বা প্রগতিশীল গ্রুপের আইকিউ বেশি থাকে অন্তত ১২ পয়েন্ট । যা তিনি একই জার্নালের এপ্রিল সংখ্যায় তার গবেষণা পত্র  “ Why Atheist Are More Intelligent than the Religiious’ এতে দেখিয়েছেন ।
      আর সমগ্র ব্যাপারটি অধ্যাপক কানাজাওয়া বিবর্তনীয় দৃষ্টিকোণ থেকে ব্যাখ্যা করেছেন তার প্রকাশিত গবেষণা পত্রে। তার ব্যাখ্যায় তিনি বলেছেন যে ,  যে কোনো সংস্কৃতিতেই ধর্ম এবং বিশ্বাসের অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া যায় ,আর সব সমাজেই ধার্মিকের সংখ্যাও নাস্তিকের চেয়ে সাধারণত বেশি থাকে ।
       আদিম ট্রাইবগুলোতে যাদু টোনা, নরবলি ,কুমারী নিধন সহ হাজারো অপবিশ্বাসের সমাহারের উপস্থিতি ছিল । কিন্তু নাস্তিকতা, যুক্তিবাদ, বিজ্ঞানমনস্কতা, লিবারেলিজম প্রভৃতি উপাদানগুলো বিবর্তনীয় প্রেক্ষাপটে মানব সমাজের জন্য অপেক্ষকৃত নতুন সংযোজন  এবং যাদের মস্তিষ্ক এই নতুন নতুন পরিবর্তনগুলো ধারণ করার জন্য  বেশি নমনীয়, তারাই বুদ্ধিদীপ্ত হিসাবে আবির্ভূত হয়েছে । বিবর্তনীয় মনোবিজ্ঞানের  “ সাভানা অনুকল্প” অনুযায়ী এটা ঘটে বলে গবেষণাপত্রে দাবি করা হয়েছে ।
      
       এর কারণ অনুসন্ধান করতে গিয়ে সবচেয়ে চাঞ্চল্যকর ফলাফলটি এসেছে  ইউসিএসডি  এবং  হার্ভাডের সাম্প্রতিক একটা যৌথ গবেষণা থেকে । যেখানে ডোপামিন নির্ভর DRD4 জিনেটিক (ক্রোমোজোম.)  চিহ্নিত করা গেছে বলে দাবি করা হয়েছে, এবং যার একটা বিশেষ ভ্যারিয়ান্ট উদারপন্থীদের মাঝে দেখা যায় **  এ জিনটিকে বহুল প্রচারিতভাবে  “ অভিনবত্ব অনুসন্ধানি” জিন (novelty seeking gene )হিসাবে আখ্যায়িত করা হচ্ছে । যাদের মধ্যে এ জিনটির অস্তিত্ব আছে তার অনেকেই পরিণত বয়সে উদারপন্থী মতাদর্শের সাথে যুক্ত হয়ে পড়েন বলে গবেষণায় উঠে এসেছে ।

          মনোবিজ্ঞানী ডেভিল উলফের মনোবিজ্ঞান এবং ধর্ম বিষয়ক গবেষণার ফলাফল এবং ড. মাইকেল শারমারের The Science and Evil গ্রন্থের (প্রকাশ feb/2004) এর পর্যালোচনা করলে জানা যায় যে , অতিরিক্ত ধর্মপ্রবণতা এবং ধর্মের আসক্তির কারণে মানুষ অধিকতর বেশিমাত্রায় মৌলবাদী, সাম্প্রদায়িক, অসামাজিক, অনমনীয় এবং কর্তৃত্ব পরায়ণ হিসাবে গড়ে উঠে । অন্যদিকে অবিশ্বাসীরা শুধু স্মার্টই নয় , গবেষণায় দেখা গেছে নৈতিক দিক দিয়ে ও অবিশ্বাসীরা বিশ্বাসীদের চেয়ে অনেক অগ্রগামি । তারা অনেক বেশি সহিষ্ণু , আস্তিকদের চেয়ে ,কারণ অবিশ্বাসীরা সাধারণত যুক্তি মানবতা এবং বাস্তবতার প্রেক্ষাপটে বিষয়গুলো বিবেচনা করেন ,অন্ধবিশ্বাসের বলে নয় । (প্রসঙ্গত উল্লেখ যোগ্য যে এই গবেষণার ফল বাংলা দেশের জন্যে একই রকম না  ও হতে পারে ,কারণ এই দেশের বুদ্ধিজীবী এবং রাজনীতিবিদের অনেকেই আসল পরিচয় গোপন রাখেন সমাজে । নাস্তিকরা অনেক সময় আস্তিক হিসাবে পরিচিত হন ব্যক্তি স্বার্থে, আবার কোনো কোনো ক্ষেতে উল্টোটাও হয়ে থাকে । তাই বিভিন্ন ধর্মীয় দলের শীর্ষ  নেতাদের কোনো ছেলে মেয়েকে ধর্মীয় শিক্ষায় শিক্ষিত করতে দেখা যায় না । )
     
ডপামিন  এবং   DRD4 এর  ব্যাপারে  ইন্টারনেট  থেকে  সংগ্রহকৃত  কিছু  তথ্যাদি  আগ্রহীদের  জন্যে  যুক্ত  করা  হল , সরাসরি  ....
   

News & Commentary
Dopamine D4 receptor gene (DRD4) is associated with Novelty Seeking (NS) and substance abuse: the saga continues . . .
J M Lusher1, C Chandler1 and D Ball2
1Department of Psychology, London Guildhall University, Calcutta House, Old Castle Street, London E1 7NT, UK
2Social, Genetic and Developmental, Psychiatry Research Centre, Institute of Psychiatry, Denmark Hill, London, SE5 8AF, UK
Correspondence to: J M Lusher, Department of Psychology, London Guildhall University, Calcutta House, Old Castle Street, London E1 7NT UK. E-mail:lusher@lgu.ac.uk
Ebstein1 first highlighted the saga of an 'adventure gene': the dopamine D4 receptor gene (DRD4) and its association with substance abuse and personality. This was followed with a report by Baron2 who suggested that this saga is sagging due to conflicting reports emerging. It now appears that the saga continues with 'severity of dependence' to substance abuse, another variable that may be pertinent to the DRD4 association.3
In 1996, Ebstein and colleagues4 examined DRD4 and its association with the human personality trait Novelty Seeking (NS) in a sample of healthy volunteers recruited from an unrelated. Israeli staff/student population. Using Cloninger's Tridimensional Personality Questionnaire (TPQ)5 to measure NS (high novelty seekers are characterized by their impulsive and exploratory behaviour), they reported an association between the DRD4 gene and normal human personality. They analyzed TPQ scores and frequency of DRD4 exon III repeat polymorphisms in 124 samples and found that subjects with the seven-repeat allele exhibited significantly higher NS scores when compared to subjects lacking the seven-repeat allele. This association did not appear to be due to population stratification as it was independent of ethnicity, age or sex of the subjects (69 men, 55 women, mean age 29.8 years).
Benjamin et al6 provided support for this initial study by investigating the relationship between the DRD4 exon III sequence variant and personality test scores amongst a sample of 315 American family members and individuals. The study confirmed initial findings of the Ebstein et al study4despite methodological differences. For example. Benjamin et al used a sample of white Americans, of whom 95% were male. In addition, they employed Eysenck's NEO-PI-R, which is based upon a trait model of personality, with NS falling in the extraversion factor. This is in contrast to the TPQ, which is based on a biological model in which three independent dimensions of temperament are attributed to genetically and neurochemically distinct pathways, with novelty seeking being mediated by dopamine neurotransmission.1 Finally, Benjamin et al6 did not examine presence or absence of the seven-repeat allele, but grouped individual genotypes into long or short alleles on the gene. Subjects with the long alleles were found to be significantly higher novelty seekers than those with the short alleles.
A third study, conducted by Ebstein,1 offered additional evidence for the association with DRD4 and NS, using similar methods to their previous study. In the same year, Ono and colleagues7 conducted a similar study with 153 normal, Japanese women (mean age 18.7 years). They used the TPQ to measure NS and found an association with long alleles at the polymorphic exon III repeats sequence of DRD4 and NS.
Evidence continued to build for the association between DRD4 and NS amongst healthy people with different ethnic origins. To date, a further six studies8,9,10,11,12,13 have been published, making a total of ten studies offering support for this association. One study used a sample of 119, twelve-year-old Caucasian boys,8 there have been two Japanese studies,10,12 a Finnish study,9 an Israeli study13 and a German study11conducted.
Despite substantial evidence emerging for the association between the DRD4 gene variant and NS, there have been conflicting reports showing a lack of association between these variables,14,15,16,17,18,19,20,21,22,23 which may be attributable to basic methodological differences between studies. Ebstein1established guidelines for conducting such research and in doing so highlighted the controversy surrounding this association. Baron2 swiftly responded by offering constructive criticism concerning methodological issues surrounding this research, questioning whether the saga of the 'adventure gene' was sagging.
Research refuting the association with DRD4 and NS began in 199614 and was shortly followed by three articles in 1997,18,19,20 four articles in 199815,16,17,23 and two in 1999.21,22 There are several possible reasons as to why these studies failed to find an association with DRD4 and NS. Firstly, age is an important variable to consider in personality research. NS diminishes with age so to obtain consistent personality scores, subjects should be young (ideally under the age of 45 years).24 Reports providing evidence for the association with DRD4 and NS used subjects between the ages of 12-35 years.1,4,6,7,8,9,10,11,12,13 The subjects used in studies that failed to find a significant association with DRD4 and NS were older, between 18-62 years.14,15,16,17,18,19,20,21,22,23 Of these studies reporting negative findings, 60% employed subjects who were over the age of 35 years.17,18,19,20,22,23 It appears that negative results may have been obtained because NS levels were lower in these people because they were older.
Secondly, failure to find an association with DRD4 and NS may be due to the lack of uniformity employed when measuring the personality trait. Scales with high retest reliability and valid for use with a variety of populations and cultures should be used for this research.1 The TPQ Novelty Seeking scale and the ZKPQ Sensation Seeking Scale are suitable and moderately correlated allowing results to be generalized across different studies.3 Failure to find associations with DRD4 and personality traits may be due to authors using different personality scales to measure NS.
Another factor that may be pertinent to the association is ethnicity. So far, studies have used Israeli, Japanese, American, Swedish, Finnish and German populations. The association may be dependent upon ethnicity as genetic variants vary across different ethnic groups. It is possible that the relationship between DRD4 and NS is real, but only in some populations and not others.
Gender is another variable to be considered in light of these conflicting findings. Mixed gender groups of sufficient size should be used for this research. For example, the Japanese replication study observing an association was restricted to women.7 Whereas the Finnish study which did not observe a significant association with DRD4 and NS only included men.14 This controversy may have been due to different gender groups being used in each study.
While the search for a true association with DRD4 and NS continues, the search for genes associated with substance abuse is taking the same theme. Similar conflicting findings are also reported in substance abuse with half of the studies reporting a significant association with the DRD4 gene variant25,26,27,28,29,30 whilst the other half have failed to replicate this association.31,32,33,34,35,36,37,38
The pattern that is emerging is that significant associations between DRD4 and substance abuse are found amongst samples of drug abusers (heroin and nicotine dependence)26,27,29 and non-significant results are yielded from samples of alcohol abusers.31,32,34,35,36,37,38 One study did find a significant association with DRD4 and alcohol abuse but this was only observed in alcohol abusers who were distinguished by the ALDH2 polymorphism.28ALDH22 (as opposed to ALDH21) is an allele whose presence causes a flushing reaction following alcohol ingestion which therefore acts protectively to lower the incidence of alcoholism in people with this genotype.
Furthermore, diagnosing substance abuse may be another important factor that may influence the results obtained from these association studies. If substance abuse or dependence status is not clearly defined amongst the sample or controls then associations between variables may not be found due to the substance abuse group being too similar to the control group. This issue gives rise to the continuation of the saga with the association between DRD4, substance abuse and NS. A recent study3 measured severity of dependence and failed to support previous findings of a significant association with DRD4 and substance abuse. However, results did suggest that possession of the long-repeat genotype at the DRD4 receptor makes an individual more susceptible to severe dependence upon a substance. This study indicated that substance-dependent subjects who possess the long-repeat genotype rate their severity of dependence significantly higher than those with the short-repeat genotype. It was concluded from this study that the variant at DRD4 does not increase susceptibility to dependence per se, but that the variant may partially determine severity of dependence.3 The lack of association previously reported might have occurred because dependence severity was not analyzed in association with genotype.
To highlight the importance of dependence severity in association studies another study has since reported an association between pathological gambling and the Monamine Oxidase gene (MAOA) polymorphism.39 The study found no significant differences between pathological gamblers and healthy controls in overall allele distribution at the MAOA gene but when severity of gambling was considered they did find a significant association between allele distribution in a subgroup of severe gamblers.
By reviewing this recent research, it can be concluded that there may be an association with DRD4 and NS amongst severe drug-dependent populations. Therefore, the DRD4 gene may not predispose individuals to addiction per se, but having the genetic variant may predispose substance abusers to a severe dependency. Therefore, does the saga continue for the DRD4 gene and its association with NS and substance abuse? As with all sagas we shall have to wait for further developments. Resolution of the saga will depend on methodologically stringent studies. Furthermore, studies may need to account for severity of dependence, another variable that may be important to this association before we can witness the outcome of this saga.

সূত্র;-# ড. হুমায়ুন আজাদ ,আমার অবিশ্বাস,
*  Gordon Stein;- An ANTHOLOGY OF  ATHEISM and RATIONALISM,
     ** Jaime E, Settle, Christopher T, Dawes, Nicholas A Christakis, James H , Fowler;-
        Friendships Moderate an Association between a Dopamine Gene Variant and
         Political Ideology, The Journal of Politics, 2010; 72  (04) : 1189  এবং
        মূল সূত্র;- অভিজিৎ রায় ও বায়হান আবির এর লিখিত গ্রন্থ-
                   অবিশ্বাসের দর্শন,


মন্তব্যসমূহ